বাছাইকৃত ৪৫ জন খেলোয়াড়কে নিয়ে ক্যাম্প শুরু করলেও। পরবর্তীতে স্কোয়াডটি ছোট করা হবে।
চূড়ান্ত দলটি ট্রফি ধরে রাখার মিশন নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠেয় যুব বিশ্বকাপে অংশ নেবে। এ বছর দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে অনুষ্ঠিত টুর্নামেন্টের ফাইনালে শক্তিশালী ভারতকে ৩ উইকেটে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের শিরোপা জয় করেছিল আকবর আলীর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের যুবারা।
বিকেএসপিতে আবাসিক ক্যাম্প করার অনুমতি দেয়া হবে কি-না, সে ব্যাপারে সন্দিহান ছিলো বিসিবি। কারণ সেখানে অনেক শিক্ষার্থী থাকে এবং নানান ধরনের প্রতিযোগিতাও হয়।
১৬ আগস্ট থেকে একাডেমি মাঠে বিশেষ অনুশীলনের আগে খেলোয়াড়দের স্বাস্থ্য ও করোনাভাইরাসের পরীক্ষা করবে বিসিবি। এরপর পুরো দল ২০ আগস্ট বিকেএসপি যাবে।
কন্ডিশনিং ক্যাম্প শেষে, নির্বাচকরা ২৫ বা ৩০ জনের স্কোয়াডে গঠন করবেন।
ন্যাশনাল গেম ডেভলপমেন্ট ম্যানেজার আবু ইমাম কাওসার বলেন, আবাসিক ক্যাম্পের জন্য বিকেএসপি আর্দশ জায়গা। সেখানে সুন্দর কাঠামো রয়েছে, অন্যান্য সুবিধাও রয়েছে। আমাদের ডিপিএল ম্যাচগুলো এখানে নিয়মিত হয়ে থাকে। এর আগেও, আমরা যুব দলের জন্য ক্যাম্পের ব্যবস্থা করেছিলাম। এবার আমরা আরো বেশি খেলোয়াড় নিয়ে যাবো, আশা করছি, সবকিছু সুন্দরভাবে হবে।
এ বছরের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের আগে আকবর আলীর দল ৩৬টি ম্যাচ খেলেছিলো এবং বেশি ম্যাচ খেলার ফলও পাওয়া গেছে। এবারের দলটির জন্য অন্তত ৩০টি ম্যাচ আয়োজনের পরিকল্পনা আছে বিসিবির।
ম্যাচগুলো ব্যবস্থা করতে এরইমধ্যে বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে বিসিবি গেম ডেভলপমেন্ট ডিপার্টমেন্ট।