1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
বিড়ি শিল্পে রাজস্ব আহরণ বাড়াতে, পদ্ধতির সময়ভিত্তিক সংস্কার চান বিড়ি মালিক ও শ্রমিক নেতারা
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৩২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
রাজশাহীতে মিথ্যা চাঁদাবাজির অভিযোগ, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির নিন্ম আদালতে আত্মসমর্পণ জামিন নামঞ্জুর জেল হাজতে প্রেরন ফুলবাড়িতে যথাযথ মর্যাদায় সশস্ত্রবাহিনী দিবস উদযাপিত বাসে উঠাকে কেন্দ্র করে ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ ছাত্রদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র সাইন্সল্যাব এলাকা আইজিপি হিসেবে নিয়োগ পেলেন বাহারুল আলম পুঠিয়ায় সাথী ক্লিনিককে ১০ হাজার জরিমানা, সাংবাদিকের হুমকি নড়াইলে মদ্যপানে ১স্কুল ছাত্রীর মৃত্যু,আরও ১ জন হাসপাতালে ভর্তি রাজশাহীতে গোপনে মৃত ব্যাক্তির জমি বিক্রয়ের অভিযোগ নিয়োগে বৈধতা না থাকলেও,জাহিনুর বেগমের দাবী তিনি প্রধান শিক্ষক  তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে সড়ক ও রেলপথ অবরুদ্ধ করে রেখেছেন ছাত্ররা

বিড়ি শিল্পে রাজস্ব আহরণ বাড়াতে, পদ্ধতির সময়ভিত্তিক সংস্কার চান বিড়ি মালিক ও শ্রমিক নেতারা

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১১ মে, ২০২৩, ১২.২০ পিএম
  • ১২৫ বার পঠিত

রংপুর ব্যুরো:

রংপুর বিভাগের ৮ জেলার উপজেলাসমূহে ৩ হতে ৪টি বিড়ি কোম্পানী ছাড়া, অন্যান্য কোম্পানীগুলো সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ৮ হতে ১০ ও ১২ টাকা প্যাকেট মূল্যে বিড়ি বিক্রয় করছে। বিড়ি শিল্পে রাজস্ব ফাঁকির এ তৎপরতায় প্রতি মাসে সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে শত কোটি টাকা। রাজস্ব ফাঁকি রোধে সময়ভিত্তিক উপায় বের করতে বিড়ি শিল্পের মালিক, মালিক নেতা ও বিড়ি শ্রমিক ইউনিয়ন নেতারা প্রস্তাব করেছেন-বিড়ি কোম্পানীর চাহিদা মত ব্যান্ডরোল সরবরাহ ও পোস্ট অফিস হতে ব্যান্ডরোল উঠানোর পরিবর্তে বিড়ির প্রধান উপকরণ কাগজ তৈরির পেপার মিলে প্রতি রীম কাগজ সরবরাহের বিপরীতে প্রদেয় ভ্যাট আরোপ করা এবং কাগজ সরবরাহে তদারকি ব্যবস্থা থাকলে, বিড়িতে জাল ব্যান্ডরোল এবং ব্যবহারি ব্যান্ডরোল লাগানোর প্রবণতা হ্রাস পাবে। আর এ ব্যবস্থায় শুধু বিড়ি শিল্প হতে রাজস্ব আয় বাড়বে বছরে কয়েক হাজার কোটি টাকা।

স্থানীয় কাস্টমস্-এর দেয়া তথ্য মতে, শুধু রংপুর অঞ্চলে নিবন্ধিত বিড়ি প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২০৭টি। এর মধ্যে ৩-৪টি বিড়ি কোম্পানী ছাড়া, বাকীগুলো চলছে অনিয়ম ও রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে, ৮, ১০ ও ১২ টাকা প্যাকেট মূল্যে বিড়ি বিক্রয় করে। অথচ প্রতি প্যাকেট বিড়িতে ৯ টাকা ৬৪ পয়সার ব্যান্ডরোল ব্যবহার করা বাধ্যতামূলক। আর বিড়ি বিক্রির সরকার নির্ধারিত মূল্যে প্রতি প্যাকেট ১৮ টাকা। কমদামি বিড়ি উৎপাদন, জাল বা ব্যবহারি ব্যান্ডরোল লাগিয়ে বিড়ি ব্যবসা অব্যাহতভাবে চালাওে, এসব ব্যবসায়ীর অধিকাংশকে জবাবদিহিতা করার দৃশ্যমান কোন পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না। একজন পর্যবেক্ষকের মতে রাজস্ব আহরণকারি কর্তৃপক্ষের মাঠ পর্যায়ে কার্যকর তদারকি ও কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা ছাড়া বিড়ি মালিকদের রাজস্ব ফাঁকির এ তৎপরতা রোধ করা সম্ভব না।

বিড়ি শিল্প রংপুর অঞ্চলের একাধিক মালিক জানান দেশে দু’টি পেপার মিলে বিড়ি তৈরির কাগজ উৎপাদন করা হয়। এর ১টি বসুন্ধরা পেপার মিলস্ লি: অন্যটি আফিল পেপার মিলস্ লি:। এই মিল হতে চাহিদা মত কাগজের বিপরীতে ব্যান্ডরোল উত্তোলন পরবর্তীতে বিড়ি তৈরির কাগজ সরবরাহ করা হলে, ব্যান্ডরোল বিহীন বা জাল ব্যান্ডরোল ব্যবহার করার এবং ৮, ১০ ও ১২ টাকা প্যাকেটমূল্যে বিড়ি বিক্রি করার সুযোগ থাকবে না। ঘুষ, দুর্নীতিও হ্রাস পাবে। আর রাজস্ব আদায় হবে ষোল আনা। এতে বিড়িতে কর বাড়ানো ছাড়াই দেশের বিড়ি শিল্প হতে রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধি পাবে কয়েক হাজার কোটি টাকা।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews