1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
বিশ্বে নতুন উচ্চতায় শেখ হাসিনা
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:১৫ অপরাহ্ন

বিশ্বে নতুন উচ্চতায় শেখ হাসিনা

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১ জুলাই, ২০২০, ৭.১৫ পিএম
  • ২৬৪ বার পঠিত

অনলাইন ডেস্কঃ

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় কেবল দেশের মধ্যেই উদ্যোগ নিয়ে থেমে থাকেননি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈশি^ক ও আঞ্চলিক উদ্যোগ নিয়েও তিনি প্রশংসিত হয়েছেন। ইতিমধ্যে করোনার ভ্যাকসিন উদ্ভাবনের আন্তর্জাতিক উদ্যোগেও অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। ‘গ্লোবাল সিটিজেন’ তহবিলে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ। পাশাপাশি করোনাভাইরাসের অর্থনৈতিক বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর জন্য তহবিল গঠনের ক্ষেত্রেও কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের মধ্যেই আরেক প্রাণঘাতী দুর্যোগ ঘূর্ণিঝড় ‘আম্ফান’ এর আঘাতে সৃষ্ট পরিস্থিতিও মোকাবিলা করতে হয়েছে শক্ত হাতে। এমন পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধুকন্যার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উদ্যোগগুলো প্রশংসা কুড়াচ্ছে বিশ্বের দেশে দেশে।

গত ৩ জুন ব্রিটিশ দৈনিক দ্য গার্ডিয়ানে ‘ফাইটিং সাইক্লোনস অ্যান্ড করোনাভাইরাস : হাউ উই এভাকুয়েটেড ডিউরিং অ্যা প্যানডেমিক’ শিরোনামে এক নিবন্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লিখেছেন, ‘‘বাংলাদেশ সুপার-সাইক্লোন ‘আম্ফান’ এবং কভিড-১৯ এর মতো দুটি বিপদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে। আমরা অন্যদেরকে একই রকম বিপদ মোকাবিলায় পাঠ দিতে পারি।’’ এপ্রিলে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে করোনা প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় বিশ্বকে ৫ দফা প্রস্তাব দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লেখেন, ‘বিশ্ব এক অজানা এবং অদেখা শত্রুর বিরুদ্ধে আজ লড়াই করছে। এই শত্রুর কোনো সীমানাবোধ নেই, নেই কোনো শ্রেণিবোধ। সবচেয়ে দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো আমাদের ব্যবস্থাপনার ত্রুটিগুলো দেখিয়ে দিচ্ছে এই শত্রু। এমন অবস্থায় বিচ্ছিন্ন হয়ে নয়, বরং পরস্পরকে সহযোগিতার মাধ্যমে এই কভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে যুদ্ধে জয়ী হতে পারব আমরা।’

বৈশি^ক ব্যবস্থাপনার ত্রুটি নিয়ে বিশ্বকে সচেতন করা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে করোনা মোকাবিলায় সফল নারী নেতৃত্বের তালিকায় স্থান দিয়েছে বিশ্বের জনপ্রিয় ফোর্বস ম্যাগাজিন। অর্থনীতির শীর্ষস্থানীয় ম্যাগাজিন ফোর্বসে বলা হয়, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে করোনাভাইরাস সংক্রমণের শুরুতে যেই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে বাংলাদেশে তা এখনো কার্যকর করতে পারেনি যুক্তরাজ্য। যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাগাজিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের প্রশংসা করে গত ২৪ এপ্রিল এক আর্টিকেলে লেখে, প্রায় ১৬ কোটিরও বেশি মানুষের বসবাস বাংলাদেশে। সেখানে দুর্যোগ কোনো নতুন ঘটনা নয়। আর এই করোনা মোকাবিলার ক্ষেত্রে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করেননি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। শেখ হাসিনা ফেব্রুয়ারির শুরুতেই চীনে থাকা বাংলাদেশিদের দেশে ফিরিয়ে নিয়ে আসার পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। মার্চের শুরুতে প্রথম সংক্রমণের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেন এবং কম গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোকে অনলাইনে কার্যক্রম পরিচালনার নির্দেশ দেন। তিনি দেশের সব আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে করোনা রোগী শনাক্ত করতে স্ক্রিনিংয়ের জন্য মেশিন ব্যবহার করে কয়েক হাজার মানুষকে দ্রুত কোয়ারেন্টাইনের নির্দেশ দেন, যা এখনো যুক্তরাজ্য কার্যকর করতে পারেনি বলে উল্লেখ করেন ফোর্বসের লেখক আভিভাহ উইটেনবাগ-কক্স। শেখ হাসিনার প্রশংসা করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামও। এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের আয়োজিত ‘এনহ্যান্সিং রিজিওনাল কো-অপারেশন ইন সাউথ এশিয়া টু কমব্যাট কভিড-১৯ রিলেটেড ইমপ্যাক্ট অন ইটস ইকোনমিকস’ শীর্ষক এক ভার্চুয়াল সম্মেলনে গণভবন থেকে যোগ দেন শেখ হাসিনা। এ সম্মেলনে বিশ্বকে এক হয়ে করোনা মোকাবিলা করার আহ্বান জানান তিনি। গত ৪ জুন ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিন অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন আয়োজিত ভ্যাকসিন সামিটে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে তিনি দ্রুত ভ্যাকসিন আবিষ্কারের আহ্বান জানান এবং সংস্থাটির তহবিল বাড়াতে অনুদান দিতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানান। গত ২৫ মে করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সহায়তা প্রদান বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং। শি জিন পিংয়ের প্রস্তাব অনুযায়ী পরে চীনের বিশেষজ্ঞ দল বাংলাদেশে আসে। এর আগে গত ১৫ মার্চ গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে কভিড-১৯ ঠেকানোর লড়াইয়ে সমন্বিত উদ্যোগ নিতে সার্ক নেতাদের আহ্বান জানান শেখ হাসিনা।

বিশ্বকে পাঁচ প্রস্তাবনা শেখ হাসিনার : করোনা মোকাবিলায় ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে পাঁচটি প্রস্তাবনা প্রদান করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী যেই পাঁচটি প্রস্তাবনা দিয়েছেন তার মধ্যে একটি হলো ‘বৈষম্য দূর করতে নতুন করে ভাবতে হবে’। প্রস্তাবনায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, দারিদ্র্য ও বৈষম্য খুব দ্রুত বেড়ে যাবে আমাদের পরিচিত এই সমাজে। বিগত দশকে আমরা আমাদের অর্ধেক দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে দারিদ্র্য অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে পেরেছি। তাদের অনেকেই আবারও দরিদ্র অবস্থায় ফেরত যাবে। মানুষ ঋণের ফাঁদে পড়ে যাবে। আমাদের ৮৫ ভাগ মানুষ অনানুষ্ঠানিক খাতে চাকরি করছে। আমাদের এসএমই (ঋণ ব্যবস্থা) বাজেভাবে আঘাত করছে। এই পরিস্থিতি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশ বা আফ্রিকার দেশগুলোতেও খুব একটা ভিন্ন নয়। আর সে কারণেই বিশ্বের সবার এখন মানুষের ভালো কীভাবে করা যায় সে কথা ভাবা উচিত। কীভাবে বৈষম্যের মোকাবিলা করবে, দরিদ্রকে সহায়তা করবে এবং আমাদের অর্থনীতিকে কীভাবে প্রি-কভিড (কভিড ১৯ সংক্রমণের আগের) পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া যাবে তা ভাবতে হবে। দ্বিতীয় প্রস্তাবনায় তিনি বলেন, ‘জি-৭, জি-২০ এবং ওইসিডির মতো বলিষ্ঠ বিশ্ব নেতৃত্ব প্রয়োজন’। প্রধানমন্ত্রী এর ব্যাখ্যায় লেখেন, জাতিসংঘের নেতৃত্বে একটি বহুপাক্ষিক ব্যবস্থাপনাকে সামনে এগিয়ে আসতে হবে। এক্ষেত্রে অধ্যাপক ক্লাউস সোয়াব এবং ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ‘ইনফেকশাস ডিজিজেস’কে ‘গ্লোবাল রিস্ক রিপোর্ট ২০২০’-এর কেন্দ্র হিসেবে উল্লেখ করছি। বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য খাতের দুরবস্থাকে এখানে গুরুত্ব সহকারে দেখানো হয়েছে। আর সে কারণেই কভিড অ্যাকশন প্লাটফর্ম এবং রিজিওনাল অ্যাকশন গ্রুপের মতো ফোরাম গঠন এ সময়ে সঠিক পদক্ষেপ। আমি বিশ্বাস করি, এর পাশাপাশি বাড়তি উদ্যোগ হিসেবে জাতিসংঘের মতো অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার সঙ্গে সম্মিলিতভাবে কভিড-১৯ পরবর্তী পরিকল্পনা কী হবে তা ঠিক করে ফেলা উচিত।

‘নতুন ব্যবসার নিয়মগুলো নিয়ে আমাদের পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে’ বলে তৃতীয় প্রস্তাবনায় উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তিনি বলেন, আমরা এরই মধ্যে দেখেছি কীভাবে বিশ্বের ব্যবসা, কর্মক্ষেত্রে এবং উৎপাদন ব্যবস্থায় পরিবর্তন আসছে। আর এই কভিড যুগের অবসান হলে ব্যবসার নতুন নিয়ম এবং চর্চা শুরু হবে। এরই মধ্যে আমরা দেখেছি সাপ্লাই চেইনে থাকা অনেক বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান দায়িত্বশীল আচরণ করছে না। আমি মনে করি পুঁজিবাদের সুবিধাভোগী গোষ্ঠী এর মাধ্যমে একটা পরীক্ষা চালাচ্ছে। আর আমাদের বাংলাদেশের মতো দেশগুলোকে এই বিষয়গুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য বজায় রাখতে নতুন পরিকল্পনা এবং ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করতে হবে। চতুর্থ প্রস্তাবনায় তিনি বলেন, ‘বৈশ্বিক দায়িত্ববোধ থেকে আমাদের একত্রে কাজ করতে হবে’। এখানে অভিবাসী শ্রমিকদের প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন, অভিবাসী শ্রমিকরা ধনী দেশগুলোর আয়ের পথে প্রথম সারিতে থেকে অবদান রাখছে। কিন্তু হঠাৎ করেই এই শ্রমিকদের জন্য কঠিন এক অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এমনকি তারা চাকরিও হারাচ্ছে। এ কারণেও ঝুঁকির মুখে পড়ছে দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতি। আর সে কারণেই বৈশ্বিক দায়িত্ববোধ থেকে আমাদের একত্রে কাজ করতে হবে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে, আমরা আমাদের দায়িত্ববোধ ছেড়ে পালিয়ে যাইনি। আপনারা হয়তো অবগত আছেন বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী ক্যাম্প বর্তমানে আমাদের দেশে। আর আমাদের ‘কভিড-১৯’ যুদ্ধের পরিকল্পনা এই ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে সঙ্গে নিয়েই করা হয়েছে।

সর্বশেষ প্রস্তাবনায় শেখ হাসিনা জানান, ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লব (৪ আইআর) ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নিতে সহায়ক হবে’। সেখানে তিনি বলেন, শেষ দশকে নতুন নতুন উদ্ভাবনের মাধ্যমে আমাদের ‘এটুআই’ প্রোগ্রামের আওতায় বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ডিজিটাইজেশনে চ্যাম্পিয়নে পরিণত হয়েছে। আর এই মহামারীর মধ্যেও আমরা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) এবং সংক্রমণ খুঁজে পেতে মোবাইল ট্র্যাকিংয়ের মতো বেশ কিছু প্রযুক্তির সহায়ক টুলস ব্যবহার করেছি। আর ভবিষ্যতের প্রস্তুতি হিসেবেও আমাদের প্রথমেই প্রয়োজন সমস্যাগুলোর উদ্ভাবনী সমাধান। বিশেষ করে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষি এবং সাপ্লাই চেইন খাতকে নিয়ে উদ্ভাবনী সব সমাধান প্রয়োজন। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে প্রযুক্তিকে ব্যবহার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়বে। আর এমন এক পরিস্থিতিতে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম।

ভ্যাকসিন উদ্ভাবনের তহবিলে ৫০ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা : কভিড-১৯ এর ভ্যাকসিন উদ্ভাবনে ‘গ্লোবাল সিটিজেন’ তহবিলে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নিরাপদ ও কার্যকর ভ্যাকসিন উদ্ভাবন এবং সহজ প্রাপ্যতার জন্য বাংলাদেশ আনন্দের সঙ্গে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার প্রদানের ঘোষণা দিচ্ছে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীগুলোর কভিড-১৯ মোকাবিলা এবং ন্যায্য ও সমতার ভিত্তিতে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে এই অর্থ সহায়তা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন, পরীক্ষা ও চিকিৎসার উন্নয়নে অতিরিক্ত তহবিল জোগাড়ের লক্ষ্যে ইউরোপীয় কমিশন ও গ্লোবাল সিটিজেন আয়োজিত ‘গ্লোবাল গোল : ইউনাইট ফর আওয়ার ফিউচার- দ্য সামিট’-এ এই অর্থ প্রদানের ঘোষণা দেয় বাংলাদেশ।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেন, করোনাভাইরাসের মহামারীতে সৃষ্ট নজিরবিহীন সংকট মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সামনে থেকে দৃঢ়তার সঙ্গে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। এই দুর্যোগ কাটিয়ে উঠতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশে যে দায়বদ্ধতা আছে, তার প্রতিও তিনি অবিচল এবং একই সঙ্গে অন্য অংশীদারদের কাছ থেকেও দায়িত্বপূর্ণ আচরণের প্রত্যাশা করছে বাংলাদেশ। মোমেন আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সব সময়েই সাম্য, ন্যায় ও জাতীয় মালিকানার নীতিকে গুরুত্ব দিয়ে আসছে। যাদের এই সেবার সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তারা যেন তা পান, একজনও যেন বাদ না পড়েন তা নিশ্চিত করতেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই প্রয়াস। বিশ্বের সবাই যেন সমতার ভিত্তিতে সেবা পায় সে লক্ষ্যেই এই সহায়তা দিয়েছে বাংলাদেশ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews