ময়মনসিংহের ভালুকা ও ত্রিশালে কৃষি জমি বিনষ্ট এবং ভাটায় কাঠ পোড়ানো, নিয়মনীতি লংঘন পরিবেশের ভারসাম্য হীনতার বিষয় উল্লেখ করে সম্প্রতিতে পত্রিকা খবর প্রকাশ হয়ে। অনিয়মের কারনে ইটভাটার মালিকের বিরুদ্ধে কোন উদ্যোগ গ্রহন করেনি। এ সব ইটভাটা নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে কাঠ দিয়ে ইট পোড়ানো বিক্রি হচ্ছে।স্থানীয় প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে ভাটা কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। কৃষি জমি বিনষ্ট করে অনেক ইটভাটা গড়ে ওঠেন অবৈধ ভাবে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায়।,এ বিষয়ে প্রতিবাদী মহল বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। জানান গেছে সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কৃষি জমির উপর ভালুকা- ত্রিশালের মধ্যে ইট ভাটায় রয়েছে-অনেকের লাইসেন্স নেই। ভাটা নির্মাণে চিমনীর উচ্চতার যে নির্দেশনা রয়েছে তা অধিকাংশ ভাটা মালিকারা মানছেন না ও ভাটা গুলোতে জ্বালানী হিসেবে কয়লার পরিবর্তে কাঠ খড়ি ব্যবহার হচ্ছে। ফলে এসব ভাটার কালো ধোঁয়া নির্গত হয়ে পরিবশে দুষণ করে । ইটভাটার কারণে অত্র এলাকায় অবাধে নিধন হচ্ছে গাছপালা। বেশির ভাগ ভাটার মালিকরা ইট তৈরির জন্য অবৈধ উপায়ে মাটি সংগ্রহ করে থাকে। এমনি অবস্থায় ইট ভাটার ফাকিঁবাজ ম সরকারকে ভ্যাট-ট্যাক্স দেন না বলে সূত্রে জানা গেছে। চিহ্নিত উপজেলায় বিপুল সংখ্যক ইটভাটা গড়ে উঠায় কৃষি জমির পরিমাণ কমে গেছে। ইট ভাটার নিঃসরিত কালো ধোঁয়াও ছাইয়ে আম-লিচু-কাঁঠালের বাগান ও ফসলী জমির উপর প্রভাব পড়েছে-ও ক্রমশ: হুমকির মুখে পরিবেশ। পরিবেশ-কৃষি জমি বিনষ্ট করে দীর্ঘদিন ধরে কিভাবে ইটভাটা চলছে তা আমার জানা নেই। অপর দিকে ভালুকা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সালমা খাতুন ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কর্মকর্তা কি অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন? পরিবেশ দুষণ -কৃষি ফসলের উপর ব্যাপক প্রভাব পড়ছে।
Leave a Reply