![](https://i0.wp.com/surjodoy.com/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png?ssl=1)
ইসমাইল হোসেন ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি:
ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলাধীন কাঠাঁলী মৌজার অন্তভূক্ত সরকারী ধুপাজান নামক খালটি খীরু নদীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে-যার দাগ নং ২৬৭। খালের ভূমি গ্রাস করার জন্য ভালুকার কাঠাঁলীতে স্থাপিত আর্টি ডাইং কম্পোজিটের রাজ্জাক-বনাম-জসিম উদ্দিন পাঠানে মধ্যে খালের সীমানা নিয়ে বিতর্ক চলছে এবং এ বিতর্কের সুযোগ গ্রহন করে বিশেষ একটি চক্র অর্থের লুভে রাজ্জাক সাহেবের পক্ষে পক্ষপাতিত্ব করে যাচ্ছে। অপর পক্ষ জসিম উদ্দিন পাঠান কলহ করছেন কাগজের দোহাই দিয়ে । উক্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে ২৫ নভেম্বর ২০২০ইং তারিখ বুধবার দিন ভালুকা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কর্মকর্তা জনাব মাইন উদ্দিন সাহেব সঙ্গে সার্ভিয়ার রফিকুল ও মতিউর রহমান ঘটনাস্থলে করে গেছেন । এ সময় উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, জাতীয় দৈনিক সরে জমিন বার্তা পত্রিকার ভালুকা উপজেলার রিপোর্টার জনাব এফ এম, রফিকুল ইসলাম কাঞ্চন-তিনি জাতীয় দৈনিক সূর্যোদয় পত্রিকা ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি জনাব ইসমাইল হোসেন কে জানান সরকারী খালের ভূমি সুকৌশলে আত্মসাৎ করার উভয় পক্ষের মধ্যে প্রতিযোগিতা চলছে । শিল্পপতি আব্দুর রাজ্জক সাহেব টাকার জোরে প্রশাসনিক ব্যবস্থার মাধ্যমে সরকারী খালের ভূমি গ্রাস করতে মরিয়া। অপর দিকে স্থানীয় কৃষক বিরাম নগরের জনাব জসিম উদ্দিন পাঠান, ভালুকা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব আবুল কালাম আজাদের দেয়া প্রতিবেদনে দোহাই দিয়ে খালের ভূমি আত্মসাৎ করার কৌশলে আছে।তবে এলাকার সাধারণ জনগণের প্রাণের দাবী পানি নিস্কাশনে খাল যেন কোন প্রকার প্রতিবন্ধকতা বন্ধ না হয় । এ ছাড়া এমনি ভাবে টাকার জোরে ৪ দাগে খাল উপর এল, জি,বাটার ফ্লাই নামক একটি শিল্প প্রতিষ্ঠানের ঘর স্থাপনা করে রেখেছে । খালের উপর ঘরস্থাপনা করাতে বর্ষা মৌসুমে পানির স্রোত প্রবাহিত হতে ব্যাপক সমস্যা হয়। বতর্মান সরকার যেখানে খাল-নদীর অবৈধ দখল প্রতিরোধে সু দৃঢ় । ঠিক সে সরকারের আমলে নাম বিক্রয় করে ভালুকা উপজেলার কিছু অসাধু অর্থ লুভী ক্ষমতাশীন চক্রের ছত্রছায়ায় ছলে বলে ভূমি দস্যুরা সরকারীখালের উপর স্থাপনা করে খাল বিনষ্ট করে চলছে। খাল রক্ষার্থে সংশ্লিষ্ট উপজেলা প্রশাসনের দায়িত্বরত কর্ম কর্তা-কর্মচারী, অর্থ আর ক্ষমতার চাপে মাথা নথ করে কি নিরব দর্শক? খাল বাচাঁন,নদী বাচাঁন মন ভাব নিয়ে দখল প্রতিরোধ করা প্রয়োজন । তা না হলে আগামী দিনে ভালুকা খাল-নদী বিলীন হয়ে যাবে প্রতিষ্ঠানের কবলে । চিহ্নিত ঘটনার আলোকে ভালুকা উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভূমি)কর্মকর্তা সঠিক ভূমি রাখবেন কি না অর্থ ও ক্ষমতার চাপে পড়ে মাথা নথ করেন এটাই এখন দেখার বিষয়।
Like this:
Like Loading...
Related
এ জাতীয় আরো খবর..
Leave a Reply