1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
ভালুকা আংগারগাড়া বন বিভাগ রক্ষক না বক্ষক বিভাগ
সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ০৬:৫০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
কসবায় বিএসএফের এলোপাথাড়ি গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত! চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে ৩ হাজার পিস ইয়াবা সহ আটক ১ঃ মাদক পরিবহনে নিয়োজিত মোটর সাইকল জব্দ ট্রেনঃ পৃথিবীর সবচেয়ে আন্ডাররেটেড ঘাতকের রহস্য এবং “হ্যাবিচুয়াল কনফিডেন্স” চট্টগ্রামে ১৪ পিছ বিদেশী স্বর্নের বার সহ আটক ১ সাবেক ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে ছেড়ে দিয়েছে আদালত আওয়ামীলিগের সময়ে আওয়ামীলিগের নেতা , বিএনপির সময়ে বিএনপির নেতা সেজে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা ! নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে এলজিইডি কুমিল্লার মতবিনিময় কলেজ ছাত্র আব্দুল আলীম হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ! সাভারে বিরুলিয়ায় নিহত নারী ছিলেন অন্তঃসত্ত্বা : স্বামী গ্রেফতার । ফেসবুকে মানহানিকর লেখা প্রচারের অভিযোগ এনে এক কোটি টাকার মানহানি এবং হত্যা চেষ্টার মামলা দায়ের করা হয়েছে।

ভালুকা আংগারগাড়া বন বিভাগ রক্ষক না বক্ষক বিভাগ

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১১ আগস্ট, ২০২০, ১০.১৯ এএম
  • ৩৫৮ বার পঠিত
surjodoy
ইসমাইল ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি:
ময়মনসিংহ ভালুকা উথুরা রেঞ্জের আংগাড়া বন ভূমি, বেহাত, ও, চোরাই কাঠ পাচারকারী চক্রের দৌরাত্ব্য বাড়ছে এবং সংশ্লিষ্ট বন কর্ম কর্তা-কর্মচারী ঘুষ বিভাগ খুলে বসেছে কি
সম্প্রতি চানঁপুর মৌজায় ১৩৭ নং দাগে বন ভূমিতে সাইফুল ইসলাম পিতা ইসমাইল শিকদার টাকা দিয়ে বন ভুমি থেকে কয়েক টি সেগুন গাছ কেটে নিয়ে
বন জমির মধ্যে বিল্ডিং বাড়ী করেছেন । তবে আংগার গাড়া বন বিট কর্মকর্তা প্রথম বাধা দিয়েছে ঘুষ নামক টাকা পকেটে ঢুকার জন্য।
এ প্রসঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিট কর্মকর্তার সঙ্গে করা হলে-ঘুষের কথা অস্বীকার করে  সুকৌশলে এড়িয়ে যান- আর,  সাইফুল ইসলাম তো তার স্বার্থে ঘুষ দিয়েছে,ঘর কাজ করার জন্য ।
যদি সমস্যা নাই থাকে, তা হলে বন বিভাগ বাধা দিয়ে পরে নিরব কি জন্য? টাকা পেয়ে নিরব রয়েছে।
জেলা, প্রতিনিধি  জানতে চাইলে বন বিট কর্মকর্তা,সত্য ছেড়ে বিপথে চলে যান। অপর দিকে  প্রাকৃতিক গজারী বন বাগানের কাঠ চোরাই ভাবে সময় সুযোগে কেটে-অবৈধ কাঠ চিড়াই করে নৌকা তৈরী করে বিক্রয় করে কতক ব্যবসায়ী। সরকারী সিদ্ধান্ত মতে বন এলাকার কম পক্ষে ১০ কিলো মিটারের মধ্যে  কড়াত কল স্থাপন করা নিষিদ্ধ কাগজ কলমে । কিন্তু বাস্তবে বন বিভাগে ভেতরে বিভিন্ন স্থানে বহু কড়াত কল রয়েছে। ও সব কড়াত কল গুলোতে বনের গাছ গজারি ও, আকাশমণি সহ নানান প্রজাতির বন কাঠ চিড়াই করে । ইহাতে সরকারী সম্পদ ক্ষতি গ্রস্থ হলেও, এক শ্রেনীর অর্থ লোভী বন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ব্যক্তিগত ভাবে লাভবান হয়,চোরাই কাঠ ব্যবসায়ী চক্রের সঙ্গে হাত মিলায়ে কাজ করে-অবৈধ,কাঠকে বৈধ-আর বৈধ অবৈধ বলে চালিয়ে দেয়। বিনিময়ে বন বিভাগ  সকল কড়াত কল গুলো হতে,বন কর্মকর্তা-কর্মচারী প্রতি মাসে হাজার-হাজার টাকা উৎকোচ তুলে। উক্ত বিটে প্রধান উথুরা রেঞ্জের, রেঞ্জে কর্মকর্তা ক্ষমতার দাপট দেখান। তিনি বলে  টাকা দিলে বিভাগীয় বন কর্মকর্তাও নিরব ভূমিকা  থাকে। এমনি ভাবেই বন বিভাগ বন রক্ষার নাম করে-ব্যক্তিগত স্থার্থে ঘুষ  বিভাগ খুলছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews