ময়মনসিংহ প্রতিনিধি:
ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় যে কয়েকটি ইউনিয়ন ভূমি অফিস রয়েছে-তার মধ্যে হবিরবাড়ী ভূমি অফিসে ভুয়া খারিজ,ঘুষ দুনীর্তির আড়ৎখানা। উক্ত ভূমি অফিসের কর্মকান্ড আর দুর্নীতিরগতি সীমাহীন আখড়া পরিনত হয়েছে। ঐ অফিস রেকর্ড মালিকানার নামমাত্র দলিলে ভুয়া খারিজের মাধ্যমে ভূমিদস্যুদের দৌরাত্ম গড়ে তুলেছে। ভূমি অফিস গুলো দালাল এবং কি প্রভাবশালী শ্রেনীর ভূমিদস্যুদের ব্যাপক নিয়ন্ত্রনে রয়েছে। ভূমি দস্যু চক্রের যে কোন সদস্য অফিসে ঢুকলে সঙ্গে,সঙ্গে,তার আপ্যয়ন চলতে থাকে।এ অবস্থাধীন দেখা যায়,ভূমি অফিসে দালাল ছাড়া কোন কাজ হয় না। প্রভাবশালী ভূমি দস্যু আর দালাল চক্রের দৌরাত্মের কারণে এক শ্রেনীর জমি মালিকগন জমিজমা নিয়ে চরম বিপাকের মধ্যে রয়েছে। উপজেলা ভূমি অফিসের এক শ্রেনীর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজসে ভূমিদস্যু সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ভূয়া নামজারি খতিয়ান তৈরি সাধারণ নিরীহ মানুষ জনদের জমির উপর জবর দখলে জোর জুলম করে থাকে। ভূমিদস্যু চক্রের ভূয়া খারিজে জমি বেচা কেনার মাধ্যমে অনেকই জিরো থেকে হিরো হয়েছে। সঠিক খারিজের ফাইল টাকার জন্য ঘুরা ঘুরি হলেও,ভুয়া খারিজে কোন,ঘুরা ঘুরি হয় না। টানানো নোটিশে প্রকাশ নামজারীর আবেদন, ফি,২০ টাকা নোটিশ জারী ফি-৫০ টাকা;রেকর্ড সংশোধন/হালকরন ফি-১০০০টাকা, নামজারী খতিয়ান ফি,১০০ টাকা, সরকারী হিসেবে এগারো শত সত্তুর, ১১৭০।= টাকা হয় সর্বমোট। যদিও সরকার পেয়ে থাকে উল্লেখিত টাকা, কিন্তু অফিসের দুর্নীতিবাজ শ্রেনীর কর্মকতা-কর্মচারী ও দালাল চক্রের সদস্যরা, মানুষের নিকট হতে নিচে নেন ৫০০, টাকা থেকে উপর লাখ,লাখ টাকা নেয়। হবিরবাড়ী ভূমি অফিসে যারা চাকরী করতে এসেছে তারা রাজত্ব হাতে পেয়েছে মনে হয়
Like this:
Like Loading...
Related
এ জাতীয় আরো খবর..