আবু মাহাজ, ভোলা প্রতিনিধি
ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে ভোলায় কোরবানির পশুর হাট জমে উঠেছে। তবে বিগত বছরগুলোর তুলনায় এবার গরু-ছাগলের দাম একটু বেশি। জেলায় ৯৩টি পশুরহাট বসছে। ২১টি ভেটেনারি টিম মাঠে কাজ করে যাচ্ছে।
দ্বীপ জেলা ভোলায় কোরবানি ঈদকে সামনে রেখে জমে উঠছে কোরবানির পশুর হাট। পশুর হাট গুলো সাধারণত দুপুরের পর থেকে বসে আর শেষ রাত ৮/৯ টায়। পশুর দাম নাগালের বাইরে থাকায় হতাশা নিয়ে ফিরে যাচ্ছে অনেক ক্রেতা। তবে এ বছর ভারতীয় গরুর স্থান মেলেনি ভোলার হাটগুলোতে।
ভোলার বিভিন্ন হাট ঘুরে দেখা যা ব্যাপারীরা, খামারিরা বিপুল সংখ্যক গরু নিয়ে আসেন হাটগুলোতে। এ বছর কোরবানির জন্য পর্যাপ্ত পশু রয়েছে।হাটগুলোতে সর্বত্রই ক্রেতা-বিক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। জেলায় এবার কুরবানিতে ৯৭ হাজার ৫০০ পশুর চাহিদার বিপরীতে এক লাখ তিন হাজার পশু রয়েছে।
তবে ক্রেতারা জানান গত বছর গুলোর তুলনায় এই বছর পশুর দাম অনেক বেশি। অন্যদিকে বিক্রেতনরা বলেন,গরুর দাম একটু বেশি। পশুর খাদ্য ও পরিবহন খরচ বৃদ্ধি পাওয়ায় দাম একটু বেশি। তা না হলে আমাদের লোকসানের মুখে পড়তে হবে।
ভোলার উল্লেখ্য যোগ্য পশুরহাট গুলো হলো, পরানগঞ্জ, ভোলার হাট, ইলিশার হাট, বাংলা বাজার, ঘুইংগারহাট, কুঞ্জেরহাট, চরফ্যাশন ও তজুমদ্দিনের বিভিন্ন হাটে ক্রেতাদের আকর্ষণ বেশি। সেখানেই ক্রেতারা ভীড় জমাচ্ছেন। এ সকল হাটগুলো সরগরম হয়ে ওঠলেও কেনাবেচা অনেক কম।
জেলা জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা জানান, ইন্দ্রজিত কুমার মন্ডল, ভোলায় এবার পর্যাপ্ত পরিমান কোরবানির পশু আছে, জেলায় মোট ২১টি ভেটেনারি টিম মাঠে সর্বদা কাজ করে যাচ্ছেন।
ভোলার উল্লেখ্য যোগ্য পশুরহাট গুলো হলো, পরানগঞ্জ, ভোলার হাট, ইলিশার হাট, বাংলা বাজার, ঘুইংগারহাট, কুঞ্জেরহাট, চরফ্যাশন ও তজুমদ্দিনের বিভিন্ন হাটে ক্রেতাদের আকর্ষণ বেশি। সেখানেই ক্রেতারা ভীড় জমাচ্ছেন। এ সকল হাটগুলো সরগরম হয়ে ওঠলেও কেনাবেচা অনেক কম।
Like this:
Like Loading...
Related
এ জাতীয় আরো খবর..