ভয়ঙ্ক ভাঙ্গন কক্সবাজার প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন জেটিঘাট
ইঞ্জিনিয়ার হাফিজুর রহমান খান, কক্সবাজার: সেন্টমার্টিন দ্বীপের জেটি যেন এক মৃত্যু ফাঁদ। অচিরেই মেরামত বা সংস্কার করা না হলে আগামী পর্যটন মৌসুমে ব্যবসার উপর মন্দা প্রভাব পড়ে যাবে।
একদিকে করোনার মহামারীতে দ্বীপবাসী ও ব্যবসায়ীদের মানবেতর জীবনযাপন করছে। তাছাড়া সেন্টমার্টিন দ্বীপে ব্যবসা সময়কালীন বলতে মূলত চারমাসকেই বুঝানো হয়। প্রতিবছরই অক্টোবর থেকেই পর্যটকের দ্বীপে আগমনঘটে। ইতিমধ্যেই আগস্ট মাস চলমান।
সম্প্রতি বেশ কয়েকটি বছর ধরে পর্যটন মৌসুম শুরুর আগেই মেতে উঠে পরিবেশের তালবাহানা। করোনায় আর্থিক সংকটে পড়া ও মানবেতর জীবনযাপন থেকে উত্তরনে অচিরেই এই জেটি নির্মাণ করা না হলে সেন্টমার্টিন দ্বীপবাসীর জীবনযাপনে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি ও আর্থিক সংকটের হুমকিতে পড়বে।।
স্থানীয় কেফায়েত নামের এক তরুন বলেন, এই জেটি শুধু সেন্টমার্টিন দ্বীপবাসীর পেট চলে না। এই জেটির উপর নির্ভর করে দ্বীপের প্রায় দশ হাজার মানুষের জীবন, কক্সবাজারের একশ উর্ধ্বে ট্যুরিজম প্রতিষ্ঠান, ঢাকা-টেকনাফ ট্রান্সপোর্টের কয়েক ডজন প্রতিষ্ঠান, জাহাজ কতৃপক্ষ, স্পীড বোট, ট্রলার, ফিশিং, দিন মজুর, রিক্সা ভ্যান ইত্যাদি এমন শতশত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠান।।
তিনি আরো বলেন, সম্মানিত ডিসি মহোদয় DC Cox’s Bazar ও উপজেলা ইউএনও মহোদয় এর নিকট সু-দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আপনাদের আন্তরিকতা ও জনবান্ধন চিন্তাশীল কেবল আমাদের এই সমস্যা সমাধানের সুরাহা ঘটবে।
Like this:
Like Loading...
Related
এ জাতীয় আরো খবর..