ইসমাইল হোসেন, ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি
ভালুকা উপজেলা স্থানীয় সচেতনমহল বিষয়টি মডেল থানায় বার বার জানানোর পরেও না কি প্রশাসনের পক্ষ থেকে জুয়াড়িদের ধরতে কোন অভিযান পরিচালনা করতে দেখা যায় না। তথ্যে জানা গেছে,রাংচাপড়া জুয়াড়ি চক্রের শক্তিশালী সিন্ডিকেট রয়েছে। যারা জুয়ার টাকায় সংসার খরচ সহ জীবিকা নির্বাহ করেন।
এদের টার্গেট থাকে এলাকা কার পকেটে টাকা থাকে বেশি বা ভালো ব্যবসায়ী চাকুরিজীবি তাদের ফুসলিয়ে জুয়ার আসরে নিয়ে টাকার প্রতি আকৃষ্ট করে! এ জুয়াড়িদের বিরুদ্ধে কেহ প্রতিবাদ করতেও সাহস পায় না অত্যাচারের ভয়ে। স্থানীয় যুবক নাম প্রকাশে অনইচ্ছুক জানান,জুযার আসর পরিচালনা করেন কাদির, মান্নান,রবি,সবুজ । নিয়মিত জুয়া খেলেন রুমান,সাকা,জহিরুল,, নাইম,জামাল,স্বপন,তাইজু,রাইজু,সুবেন,সোহেল,সাইফুল,এনামুল,সুজাত,রাসেল ইসমাইল সহ যুব সমাজের অনেকেই। এ খেলায় এলাকার বহু যুবক নিঃস্ব হয়ে পরিবারে অশান্তি বিরাজমান ।
জুয়াড়ুদের কারণে এলাকার চুরি-ছিনতাই সহ নানা অপরাধ বৃদ্ধি পেয়েছে। বহু পরিবার তাদের অত্যাচারে স্বর্বস হরিয়ে ফেলেছেন। সাধারন অটো-রিকশার চালক,মৎস ব্যবসায়ী মুদি দোকান ব্যবসায়ী,ছাত্র যুবক জুয়া খেলছে অবাধে । এই চক্রের সদস্য যারা তারা তাদের পরিবারের কোন কথা শুনেনা বলেতথ্যে জানান
স্থানীয় জন প্রতিনিধিও এলাকাবাসী জুয়াড়ুদের বিরোদ্ধে প্রতিরোধ বা প্রতিবাদ করতে ভয় পায়!
এই অবস্থাধীনে এলাকার বহু পরিবার তাদের সন্তান, ভাই,স্বামী যেন জুয়া খেলতে না পারে সে জন্য প্রসাশনের সহযোগিতাও জুয়াড়ূদেয ধরতে পুলিশ জুয়ার আসরেনিয়মিত অভিযান চালালে হয়তো পুলিশের ভয়ে অনন্ত খেলা বন্ধ ও বেচে যেতো অনেক পরিবার। তাই রাংচাপড়া মোড়ে জুয়ার আসর গুলোতে পুলিশি অভিযান করলে যুব সমাজ ধ্বংসের হাত হতে কিছু হলেও রেহাই পেতো। সুত্রে প্রকাশ ভালুকা মডেল থানার ওসি কামাল হোসেন বিষয়টি জানেন শুনছেন। তবে জুয়াড়ুরা জুয়া খেলে ফিসারির বাধে বসে।ফলে প্রসাশনের উপস্থিতি টের পেলেই অপরাধী চক্র দৌড়ে পালিয়ে যায অথবা অনেকেপানিতে পড়ে দুর্ঘটনার স্বীকার হতে পারে। তাই স্থানীয় ইউপি সদস্যসহ এলাকার লোকজনকে বলে আপনারা খেলা চলাকালে এদের সামাজিকভাবে প্রতিহত করবেন। এই জুয়াড়ুদের শক্তির উৎস কোথায়? সভ্য মহল প্রতিরোধ -বা -প্রতিকার চান আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হস্তক্ষেপের মাধ্যমে।