1. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  2. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
মেসির বার্সেলোনাকে লজ্জায় ডুবিেয় সেমিফাইনালে বায়ার্ন
রবিবার, ০২ জুন ২০২৪, ০৫:১৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
ফরিদপুরে নব-নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যানকে বাজার বনিক সমিতির সংবর্ধনা পটিয়ায় ইউনিটি অফ ব্যাংকার্স এসোসিয়েশনের ৩য় বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠান সম্পন্ন চট্টগ্রামে হত্যা ও অস্ত্রসহ ১৯ মামলার পলাতক আসামি মইস্যাসহ গ্রেফতার ৩ আমাদের এখনও সাড়ে ৪ মাসের রিজার্ভ আছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী ফুলবাড়ীতে জাতীয় ভিটামিন “এ” প্লাস ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন তামাক জনস্বাস্থ্য পরিবেশ ও অর্থনীতির জন্য হুমকি নড়াইলে ওয়ান সুটার গানসহ ৩ জন গ্রেফতার গ্রাম-বাংলার জনপ্রিয় কাবাডি খেলার ঐতিহ্য রক্ষায় সকলকেে এগিয়ে আসতে হবে : কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যান দ্রুত বিচার এখন সময়ের দাবি- শেখ মফিজুর রহমান তালার জেয়ালায় চেয়ারম্যান প্রার্থী সাংবাদিক আকরামুল ইসলামের মতবিনিময় সভা

মেসির বার্সেলোনাকে লজ্জায় ডুবিেয় সেমিফাইনালে বায়ার্ন

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২০, ১০.০১ এএম
  • ১৯১ বার পঠিত

ডেস্ক: এমন হার কীভাবে হজম করবে বার্সেলোনা? চ্যাম্পিয়ন্স লীগের কোয়ার্টার ফাইনালে তাদের লজ্জায় ডুবিয়েছে বায়ার্ন। লিওনেল মেসি-লুইস সুয়ারেজদের গোল বন্যায় ভাসিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে উঠেছে বায়ার্ন মিউনিখ।

লিসবনে শুক্রবার কোয়ার্টার ফাইনালে ৮-২ গোলে জিতেছে দলটি। জোড়া গোল করেন টমাস মুলার ও ফিলিপে কৌতিনিয়ো। একটি করে রবের্ত লেভানদোভস্কি, সের্গে জিনাব্রি, ইভান পেরিসিচ ও জশুয়া কিমিচ।
চ্যাম্পিয়ন্স লীগের নকআউট পর্বে যেকোনো দলের বিপক্ষে এটি বার্সার সবচেয়ে বড় ব্যবধানে হার।
পর্তুগালের লিসবনে অনুষ্ঠিত ম্যাচের ৩০ মিনিটেই ৪-১ গোলে পিছিয়ে পড়ে বার্সেলোনা। বায়ার্নের আক্রমণভাগের সামনে রীতিমত অসহায় মনে ছিলেন জেরার্ড পিকে-ক্লিমে লংলেরা। ভাগ্যিস লেভাদোস্কিরা কিছু সুযোগ নষ্ট করেছিলেন, না হয় ১০ গোলও হজম করতে পারতো বার্সেলোনা।

চতুর্থ মিনিটে টমাস মুলারের গোলে এগিয়ে যায় বায়ার্ন। সপ্তম মিনিটে ডেভিড আলাবার আত্মঘাতী গোলে সমতায় ফেরে বার্সা। পরের মিনিটে বার্সার লিড বাড়ানোর দারুণ সুযোগ পেয়েছিলেন সুয়ারেজ। কিন্তু তার প্রচেষ্টা সহজেই ঠেকিয়ে দেন গোলরক্ষক ম্যানুয়েল নয়্যার।
নবম মিনিটে মেসির বাঁকানো শট পোস্টে লেগে প্রতিহত হয়। ২০তম মিনিটে একক প্রচেষ্টার ডিবক্সে ঢুকে শট নিয়েছিলেন মেসি। তবে সেটি সরাসরি চলে যায় নয়্যারের কাছে।

ততক্ষণ পর্যন্ত লড়াইটা ছিল সমান-সমান।এরপরই বার্সার ওপর স্ট্রিমরোলার চালায় বায়ার্ন।

২২তম মিনিটে সার্জ নাব্রির অ্যাসিস্টে বায়ার্নকে এগিয়ে নেন ইভান পেরিসিচ। ২৭তম মিনিটে নিজেই গোলদাতার ভূমিকায় নাব্রি। চার মিনিট পর মুলারের দ্বিতীয় গোলে ব্যবধানটা হয়ে যায় ৪-১!

বিরতির আগ মুহূর্তে ব্যবধান কমানোর সুযোগও এসেছিল। কিন্তু সুয়ারেজ আবারো গোল করতে ব্যর্থ হন।

দ্বিতীয়ার্ধে ঘুরে দাঁড়াতে হলে অভাবনীয় কিছু করতে হতো বার্সেলোনাকে। ৫৭ মিনিটে গোল করে ভক্তদের মনে আশা জাগান সুয়ারেজ। তবে ৬ মিনিট যেতে না যেতেই পঞ্চম গোল আদায় করে নেয় বায়ার্ন। ডিবক্সে নেলসন সেমেদোকে ঘোল খাইয়ে জশোয়া কিমিখকে পাস দেন আলফোন্সে ডেভিস। কিমিখ সহজেই বল পাঠান জালে।

৮২ মিনিটে রবার্ট লেভানদোস্কির হেডে আসে বায়ার্নের ষষ্ঠ গোল। ২০১৩ চ্যাম্পিয়ন্স লীগের সেমিফাইনালে দুই লেগ মিলিয়ে বার্সাকে ৭-০ গোলে বিধ্বস্ত করেছিল বায়ার্ন। ৮৫ মিনিটে বদলি নামা ফিলিপ কুটিনহোর গোলে সেই সংখ্যাটাও ছুঁয়ে ফেলে তারা। পরে আরো এক গোল করেন বার্সারই ফুটবলার কুটিনহো। সেই কুটিনহোই পরে ব্যবধান করেন ৮-২। এই ব্যবধানেই শেষ হয় ম্যাচ। ইতিহাসের বাজে এক হার নিয়ে মাঠ ছাড়ে বার্সেলোনা।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews