ইসমাইল হোসেন,ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধিঃ-
ময়মনসিংহ হস্তশিল্প বিপণন প্রতিষ্ঠান ডাহুকের ই কমাস সাইট আনুষ্ঠানিকভাবে শুভ উদ্বোধন করেন ১২ আগষ্ট ২০২০ বুধবার ময়মনসিংহের প্রাচীনতম বহুল পরিচিত অন্যতম নারী উদ্যোক্তার হস্তশিল্পের বিপণন প্রতিষ্ঠান বাটন টিপে ই কমাস যুগে শুভ উদ্ভোধন করেন আমিনুল হক শামীম (সিআইপি)। উদ্যোক্তা বিলকিস খানম পাপড়ি আনুমানিক ১০ বছর আগে সোনালী ব্যাংকের সহায়তায় হস্তশিল্প বিপণন প্রতিষ্টান ডাহুক প্রতিষ্ঠান করেন। জানা যায় বাংলাদেশ ব্যাংকের তৎকালীন গভর্নর ডঃ আতিউর রহমান সে সময়ে ডাহুক নামক,এ প্রতিষ্ঠানটি উদ্বোধন করেছিলেন । ময়মনসিংহ মফিজ উদ্দিন ইনডেক্স প্লাজায় প্রতিষ্ঠিত হস্তশিল্প ডাহুক নামক প্রতিষ্ঠানটি দিনে দিনে ব্যাপক প্রশংসা লাভ করেছেন । ডিজিটাল যুগে প্রতিষ্ঠান ডাহুকের পণ্য অনলাইনের মাধ্যমে গ্রাহকের হাতে পৌঁছে দিতে উদ্যোগ নেন,নারী উদ্যোক্তা বিলকিস খানম পাপড়ি-সেই উদ্যোগ অনলাইন বোতামটিপে আনুষ্ঠানিকভাবে সম্পন্ন করেন ময়মনসিংহ চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি আমিনুল হক শামীম (সিআইপি)। ডাহুকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিলকিস খানম পাপড়ি, আলম এশিয়া প্রাইভেট লিমিটেডের চেয়ারম্যান,ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এডভোকেট ইমদাদুল হক সেলিম, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও জেলা আওয়ামী লীগ নেতা ডঃ সামিউল আলম লিটন, আনন্দ মাল্টিমিডিয়ার পরিচালক মামুন মোখলেছুর রহমান, কম্পিউটার প্রোগ্রামার জিনিয়া রহমান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলী ইউসুফ, নিরাপদ সড়ক চাই ময়মনসিংহ সভাপতি আবদুল কাদের চৌধুরী মুন্না, রেডিও ১৯ এর প্রধান নির্বাহী রনী রাসেল এবং বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন
[…] ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধিঃ ময়মনসিংহ বিভাগীয় জেলারধীন ভালুকা উপজেলার হবিরবাড়ী বন বিটের এলাকা বনভূমি দখল কারী চক্রের দৌরাত্ব্য বাড়ছে। সংশ্লিষ্ট বন কর্মকর্তা,কর্মচারীরা,স্থানীয় এক অর্থ লুভী যুবলীগ নেতার চাপে বিপাকে রয়েছে।একদিকে,ক্ষমতাসীন নেতার অন্যদিকে বন বিভাগের অর্থ লুভী অসাধু কর্মকর্তা,কর্মচারীরা,ব্যক্তিগত স্থার্থে উৎকোচ জড়িয়ে হবিরবাড়ী, মেহেরা বাড়ী, ধামশুর সহ বিভিন্ন মৌজার বন ভূমি প্রভাশালী চক্রের কবলে ঠেলে দিয়েছেন বলে সংবাদ পাওয়া গেছে। স্থানীয় বন প্রহরীগন উৎকোচের কথা অস্বীকার করতে,না চাইলে ও দৃশ্যপট ভূমি থেকে তথ্য আছে,সংশ্লিষ্ট বন কর্মকর্তা-কর্মচারী অর্থ না পেলে.কোন কাজ বন ভূমিতে হতে দেন না। স্থানীয় বন বিভাগ যদি টাকা নাই খাবে-তা হলে বন ভূমির মধ্যে কি ভাবে প্রভাবশালী ব্যবসায়ী চক্রের সদস্যরা প্রতিষ্ঠান গড়েছেন? এ প্রশ্ন প্রতিবাদী সচেতন মহলের। যে খানে গরীব অসহায় মানুষ একটা ঘর করতে গেলে স্থানীয় নেতা থেকে শুরু করে সংশ্লিষ্ট বন বিভাগের কর্মকর্তা ও বন প্রহরীদেরকে ম্যানেজ করতে হয় টাকার মাধ্যমে। এ সংবাদ পাওয়া গেছে,ধামশুর মৌজা গাদুমিয়া গ্রাম থেকে ও হবিরবাড়ী মৌজায় সাধারণ ঘর করতে গেল না কি নিম্নের টাকা, দশ হাজার- উপরে লাখ টাকা দেয়া লাগে ? বন বিভাগে প্রচুর অবৈ অর্থ বাণিজ্য। সংশ্লিষ্ট অসহায় মানুষকে হয়রানী করতে সক্ষম হয় বটে। কিন্তু প্রভাশালী চক্রের মোটা টাকার গন্ধে হবিরবাড়ী বন বিভাগ নির্বিকার এবং ক্ষমতাসীন দালালের নিয়ন্ত্রণ থাকে। বন ভূমি তছরূপ সিন্ডিকেট চক্রের সদস্য যারা,রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় কাজ করে তারা। ফলে সংশ্লিষ্ট বন ভূমি দখলদারীত্ব প্রতিরোধ মুলক ব্যবস্থা গড়তে তারা কৌশলের নিকট হেরে যায়। […]
[…] ইসমাইল হোসেন ময়মনসিংহ প্রতিনিধি […]