রোববার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সম্মেলন কক্ষে এক অনলাইন সভায় এ কথা বলেন তিনি। সমবায় সমিতি বিধিমালা, ২০০৪ চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, নিরীক্ষা করে যোগ্য সমবায় সমিতিকে নিবন্ধিত করতে হবে। যত্রতত্র নাম সর্বস্ব সমবায় সমিতি যেন নিবন্ধনের আওতায় না আসে সে বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে।
কৃষিতে সমবায় ভিত্তিক কাজ করার অনেক সুযোগ রয়েছে উল্লেখ করে স্বপন ভট্টাচার্য বলেন, যা করতে পারলে কৃষির সম্মিলিত উন্নয়নের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সম্ভব।
বঙ্গবন্ধুর সমবায় ভিত্তিক কৃষি ব্যবস্থা গঠনের প্রতি গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, গ্রামের আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনাই ছিল বঙ্গবন্ধুর উন্নয়ন দর্শন ও পরিকল্পনা। গ্রাম বাংলার গরিব-দুঃখী, শোষিত কৃষক-জনতার মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু সমবায় ভিত্তিক বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেন।
সমবায় সমিতির কার্যক্রমে আরো স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও গতিশীলতা আনার জন্য সমবায় সমিতি বিধিমালা, ২০০৪ হালনাগাদের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন- পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব মো. রেজাউল আহসান, সমবায় অধিদফতরের নিবন্ধক ও মহাপরিচালক মো. আমিনুল ইসলাম, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের (বিআরডিবি) মহাপরিচালক সুপ্রিয় কুমার কুণ্ডুসহ বিভিন্ন দফতর ও সংস্থার প্রধান এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।