1. dailysurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
যাত্রাবাড়ী-ডেমরা মহাসড়ক চারলেনের কাজ ২০২২ সালে শেষ হবে: সেতুমন্ত্রী
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৪৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
সাভার উপজেলার নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২ জনসহ মোট ১১ প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন ভিজিডি কাড না দেওয়ায় সৈয়দপুর পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ও পথসভা নৈতীক স্খলন ও সিমাহীন আর্থিক অনিয়মের প্রতিবাদে সৈয়দপুর পৌর মেয়রের অপসারনের দাবীতে \ সংবাদ সম্মেলন টেলিভিশন ক্যামেরা র্জানালিস্ট অ্যাসোসয়িশেন (টিসিএ) নেতৃত্বে   সোহলে ও জুয়েল কলাতিয়া বাজারের যানজট ও ফুটপাত দখল মুক্ত করলেন কলাতিয়া পুলিশ ফাঁড়ি “বাংলাদেশ সূফী ফাউন্ডেশন পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে রমজান মাসে যাত্রা শুরু করবে” নীলফামারীতে উৎসবমুখর পরিবেশে চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। নীলফামারী টেলিভিশন ক্যামেরা জার্নালিষ্ট এসোসিয়েশনের আহবায়ক কমিটি গঠন এস আই আল মামুন এর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হয়েছে – ভুক্তভোগী সজল কুমিল্লা জেলা আইনজীবী সমিতির ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন ৭ই মার্চ

যাত্রাবাড়ী-ডেমরা মহাসড়ক চারলেনের কাজ ২০২২ সালে শেষ হবে: সেতুমন্ত্রী

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২১, ১১.৫৮ পিএম
  • ১৪৭ বার পঠিত

তৌহিদ আহাম্মেদ রেজাঃ

যাত্রাবাড়ী-ডেমরা মহাসড়ক চারলেনের কাজ ২০২২ সালে শেষ হবে: সেতুমন্ত্রী

যাত্রাবাড়ী-ডেমরা মহাসড়ক চারলেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পের কাজ ২০২২ সালের মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেন, যাত্রাবাড়ী-ডেমরা মহাসড়ক চারলেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পের অগ্রগতি এখনো পর্যন্ত ৬০ ভাগ হয়েছে। এ রাস্তার দৈর্ঘ্য হচ্ছে পাঁচ কিলোমিটার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে রাস্তার দুই পাশে সার্ভিস লেনও করা হচ্ছে। এ প্রকল্পে আরো ১১টি আন্ডারপাস ও ২৬ মিটার দীর্ঘ একটি সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে। এছাড়া একটি ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করা হচ্ছে। ২০২২ সালের মধ্যে এ প্রকল্পের কাজ শেষ হবে।

বুধবার যাত্রাবাড়ী-ডেমরা মহাসড়ক চারলেনে উন্নীতকরণ প্রকল্প পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এক বক্তব্য প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ নয় বিএনপি পালানোর রাজনীতি করে। বিএনপির পলায়নপর রাজনীতি গণতন্ত্রের জন্য হুমকি। নির্বাচনকে ভয় পায় বলেই বিএনপি প্রকাশ্য নির্বাচনে অংশ নেয় না। নির্বাচন নিয়ে বিএনপির নীতি একটি আত্মঘাতী নীতি, যা কর্মী-সমর্থক ও ভোটারদের সঙ্গে প্রবঞ্চনা ছাড়া আর কিছুই নয়। এ হঠকারিতার মাশুল তারা এখন দিচ্ছে, ভবিষ্যতেও দিতে হবে।

বিএনপির মহাসচিবকে অতীতের কথা স্মরণ করার আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ২০০৮ সালে বিএনপি বলেছিল, আওয়ামী লীগ ৩০ আসনও পাবে না। পরে দেখা গেল বিএনপি অনেক কষ্টে ৩০ আসনে পাস করতে পেরেছে। এখনও বলছে, আওয়ামী লীগ না-কি ৩০ আসনও পাবে না। বিএনপির পক্ষ থেকে এ সংখ্যাতত্ত্বের হিসাব হাস্যকর। সংখ্যাতত্ত্বের রাজনীতিতে আমরা বিশ্বাসী নই।

তিনি আরো বলেন, ব্যালটের মাধ্যমেই জনগণ নেতৃত্ব নির্বাচন করবে। জনরায় যা-ই আসুক, তা মেনে নেয়ার সৎ সাহস শেখ হাসিনার আছে। কিন্তু নিজেদের আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তার দিবাস্বপ্ন যারা দেখেন, তারা কেন নির্বাচনকে ভয় পান? কেন নির্বাচনের দিন দুপুরে ভোটকেন্দ্র থেকে পালিয়ে যান? এ পলায়নপরতার রাজনীতি যারা করেন, মুখোশের আড়ালে তারাই গণতন্ত্রের শত্রু। তারাই ভোটার, ভোটাধিকার ও উন্নয়নের শত্রু।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews