1. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  2. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
যুক্তরাষ্ট্রের মানবপাচার রিপোর্টেও এমপি পাপুল
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:৫১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
মানিকগঞ্জের সানোয়ারের বিরুদ্ধে সরকারি চাকরি দেওয়ার নাম করে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ। নড়াইলের লোহাগড়ায় অতিবৃষ্টিতে সোনালী মৎস্য খামারের ব্যাপক ক্ষতি রাজশাহী-৪ আসনের সাবেক এমপি এনামুল ঢাকায় গ্রেপ্তার ফুলবাড়ীতে বালু ভর্তি ট্রাক্টর থেকে ৩০০ বোতল ফেন্সিডিলসহ ২ মাদক কারবাররি আটক মিরপুর গৃহায়ণ অফিস মামাতো -ফুফাতো দুই ভাইয়ের দৌরাত্মে জিম্মি রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ইটভাটা মালিক হালিমের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মিথ্যা মামলা সাভারে ১৬ বছর দু:সময়ের কান্ডারী নির্যাতিত বিএনপি নেতা খোরশেদ আলম ডক্টর ল্যাব এন্ড কনসালটেশনের শেয়ার হোল্ডারদের সাথে প্রতারনার অভিযোগ লোহাগড়ায় জোড়া হত্যাকান্ডের পর বীরমুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে লুটপাট ও ভাংচুরের অভিযোগ

যুক্তরাষ্ট্রের মানবপাচার রিপোর্টেও এমপি পাপুল

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ২৬ জুন, ২০২০, ৯.৫১ এএম
  • ২৩৮ বার পঠিত

ডেস্ক: লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য মোহাম্মাদ শহীদুল ইসলাম পাপুলের মানবপাচারের ঘটনাকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাফিকিং ইন পার্সন রিপোর্ট। বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার (২৫ জুন) রাতে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের উপদেষ্টা ইভাঙ্কা ট্রাম্প রিপোর্টটি উদ্বোধন করেন। যেখানে মানবপাচারের অভিযোগে কুয়েতে আটক বাংলাদেশি এই সংসদ সদস্যের বিষয়টিও উল্লেখ্য রয়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়, বাংলাদেশের বিভিন্ন সংসদ সদস্যসহ সরকারের কর্মকর্তারা বিদেশে চাকরি দেওয়ার প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। যা অভিবাসনবান্ধব পরিবেশ তৈরির ক্ষেত্রে সাংঘর্ষিক। এর ফলে রিক্রুটমেন্ট এজেন্সিগুলো অভিবাসী শ্রমিকদের ঠকায় এবং তাদেরকে সুরক্ষার বিষয়টি বাধাগ্রস্ত করে।
পাপুলের মানবপাচার ঘটনার উল্লেখ করে রিপোর্টে বলা হয়, কুয়েতি কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে ২০,০০০ বাংলাদেশিকে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে কুয়েতে নিয়ে যায় পাপুল। তাদের যে চাকরি দেওয়ার কথা বলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল তার বেশিরভাগই ওই চাকরি পায়নি। যে বেতন নির্ধারণ করা হয়েছিল তার থেকে কম বেতন পেয়েছে অথবা একদম পায়নি। মিডিয়া এ বিষয়ে ২০১৫ থেকে বিভিন্ন রিপোর্ট করেছিল বলে উল্লেখ করা হয়।
মালয়েশিয়াতে মানবপাচারের বিষয়ে বলা হয়, ওই দেশের এমপ্লয়মেন্ট এজেন্সিগুলো এবং বাংলাদেশের ১০টি রিক্রুটিং এজেন্সি উভয় দেশের কর্মকর্তা ও রাজনীতিবিদদের ঘুষ দিয়ে গোটা প্রক্রিয়াটি নিজেদের কাছে কুক্ষিগত করে রেখেছিল এবং প্রতিটি ব্যক্তির কাছ থেকে চার লাখ টাকা পর্যন্ত আদায় করা হয়েছে। যদিও মালয়েশিয়ায় যাওয়ার জন্য সরকারের নির্ধারিত ফি ছিল ৩৭,০০০ টাকা। এর ফলে অভিবাসীরা ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ে। দুইবার সতর্ক বার্তা পাওয়ার পরে নভেম্বরে সরকার তাদের তদন্ত রিপোর্ট হাইকোর্টে জমা দেয় এবং এর শুনানি এখনও বাকি আছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews