সন্ত্রাসবাদী ভোলা জেলার সন্ত্রাসবাদী চরফ্যাশন উপজেলার সন্ত্রাসবাদী এওয়াজপুর ইউনিয়নের সন্ত্রাসবাদী দুই নং ওয়ার্ডে রটেনন ও ক্লোরসাইরেন বিষের অপব্যবহারে গৃহ পুকুরে লালিত-পালিত দুই লক্ষাধিক টাকার মাছ নষ্ট।
অবৈধ ও অসৎ পথের আয় রোজগার করার পথ থেকে ফিরে যেতে বাধ্য হয়েছে সন্ত্রাসবাদী ভোলা জেলার সন্ত্রাসবাদী চরফ্যাশন উপজেলার সন্ত্রাসবাদী এওয়াজপুর ইউনিয়নের সন্ত্রাসবাদী দুই নং ওয়ার্ডের সন্ত্রাসবাদী আবু তাহের মাষ্টার বাড়ীর এবং সন্ত্রাসবাদী চরফ্যাশন পৌরসভার সন্ত্রাসবাদী ছয় নং ওয়ার্ডের সন্ত্রাসবাদী রিয়াদ মনজিলের আবু তাহের মাষ্টারের কনিষ্ঠ পুত্র মোঃ আরাফাত এর রহমান রিয়াদ বা পরিবর্তিত নাম ইমতিয়াজ আহমেদ সৌরভ।
সন্ত্রাসবাদী ঐ রিয়াদের বা ঐ সৌরভের জীবন তার পিতার দ্বারাই বিপথে পরিচালিত হয়। রিয়াদের মাও তার স্বামীর অবাধ্য চলাফেরা করে। রিয়াদের পিতাও তার মাও স্ত্রীস্বার্থহানীকর ব্যবস্থাপনার রীতিনীতি ধারন করে চলাফেরা করে। ব্যক্তিগতভাবে রিয়াদের পিতা-মাতা বর্তমানের প্রচলিত সমাজ জীবন ব্যবস্থার ঘর ও সংসারের রীতিনীতির সাথে বৈরীতা ও বিরোধীতা করে চলাফেরা করে। স্থানীয় সন্ত্রাসবাদ ও আত্মীয়-স্বজন এর অভ্যন্তরীন সন্ত্রাসবাদ বিভিন্নভাবে রিয়াদের পিতা-মাতাকে ও রিয়াদকে ইন্দন প্রদান করে উক্ত বৈরীতাকে উত্তেজিত করে। এহেন সন্ত্রাসবাদ তাদের মধ্যকার জীবন আচরনের স্বধর্মের চৌম্বকীয় বিকর্ষন স্থাপন করার পাশাপাশি দেশে সমাজে নানা রকম অবক্ষয়ী প্রভাব বিস্তার করে। উক্ত প্রভাবে পড়ে রিয়াদের পিতা-মাতা ও রিয়াদ সহযোগে বিভিন্ন গোপন অদৃশ্য জঙ্গিবাদী, উগ্রবাদী, মৌলবাদী ও সন্ত্রাসবাদী ডামাডোলের মধ্যে আছে। এই সকল পরিস্থিতির উপর আক্রান্তির আক্রমন দশা বরন করে গত ১৮/০৭/২০২০ ইং তারিখে ঐ রিয়াদ তার পিতা-মাতার উপর উত্তেজিত হয়ে গৃহ পুকুরের লালিত-পালিত প্রায় দুই লক্ষাধিক মাছের উপর বিষাক্ত কীটনাশক, ক্লোরোসাইরেন ও রটেনন ছিটায়। যা দ্বারা গৃহস্থালীর ব্যবহৃত পুকুরে পালিত খুচরা বাজার মূল্যের প্রায় দুই লক্ষাধিক টাকার রুই, কাতলা, মলা, মৃগেল, দেশী কই, ষোল, টাকি, বাইম, কুঁচিয়া, মিনারকাপ, লাইলনটিকা, দেশী পুটি, চাইনিজ পুটি, দেশী (পুকুর) চিংড়ি, শিং, গুইঙ্গা, কাঁকড়া, ঝিনুক ও বাইলাসহ প্রায় বিশ আইটেমের জলজ মৎস সম্পদ বিনষ্ট হয়েছে। গৃহের ব্যবহার্য্য পুকুরের পানি দূষিত করে। উক্ত বিনষ্ট ঘটনার স্থান সন্ত্রাসবাদী ভোলা জেলার সন্ত্রাসবাদী চরফ্যাশন উপজেলার সন্ত্রাসবাদী দুই নং ওয়ার্ডের আবু তাহের মাষ্টার বাড়ী বা সাবেক মনীন্দ্রচন্দ্র ঠাকুর বাড়ী। ঘটনার বিবরণে জানানো যায় যে, ঘটনার স্থানে "বাংলাদেশ নীলতিমি ফিসারএইজ" নামে একটি ট্রেড লাইসেন্স বিদ্যমান। দেশজ মাছ উৎপাদন ক্রেতা ও বিক্রেতা ট্রেড লাইসেন্স গ্রহনকারী মোঃ আবুল কাশেম জিল্লুর। ট্রেড লাইসেন্স প্রদানকারী বৈধ কর্তৃপক্ষ সন্ত্রাসবাদী ভোলা জেলার সন্ত্রাসবাদী চরফ্যাশন উপজেলার সন্ত্রাসবাদী এওয়াজপুর ইউনিয়ন পরিষদ। ঐ রিয়াদ উক্ত ট্রেড লাইসেন্স গ্রহনকারীর ব্যবসায়িক কাজ ক্ষতি সাধন করার মানসে বহু কার্যকলাপ করেছে। যাহার নেপথ্যে তাহার পিতা ও মাতা সহ আরো কিছু অসাধু লোক। গত মাস তিনেক আগে অসাধু লোকদের যোগসাজশে দেশে বিএনপি জামায়াতের পৃষ্ঠপোষকতা প্রদানকারী সরকার ক্ষমতায় আনয়নের জন্য জোরবল, লোকবল, জনবল ব্যবহার করে রিয়াদ তার পিতা-মাতার ঘরের টাকা-পয়সা হাতিয়ে নিয়ে তা দিয়ে দিনে ও রাতে অবৈধভাবে মাছের চাষ করার উদ্যোগ নেয়। সেই উদ্যোগে সে সংসারের দশ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি করেছে বলে জানা গেছে। অন্যদিকে তার পিতা-মাতা গোপন চাতুরীর ব্যবহার করে আমাকে বঞ্চিত করার মানসে ঐ খামারে তার ছোট ছেলেকে দিয়ে বেআইনি মৎস্য ব্যর্থচাষ কার্যক্রম পরিচালনা করে। গত ১৮/০৭/২০২০ ইং তারিখে ঐ রিয়াদ-ই তার পিতা-মাতার সাথে উত্তেজিত হয়ে মৎস্য নিধন কার্যক্রম করে। উক্ত ব্যাপারে রিয়াদের পিতা স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ মেম্বার লিটন দালালকে জানানোর জন্য উৎসাহী হয়। ও জানায়। মেম্বার ১৯/০৭/২০২০ ইং তারিখে সকাল নয়/দশ ঘটিকার সময় ঘটনার স্থানে উপস্থিত হয়ে পরিবেশ ও সার্বিক নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে পুকুরের মৃত: মাছ তুলে পুকুরে নিরাপদ পানি সংরক্ষণ করার জন্য আমাকে নির্দেশনা প্রদান করে। অন্যদিকে ঐ রিয়াদের পিতা-মাতা তাদের নিজেদের দোষ, অন্যায় ও বেআইনি কার্যকলাপ আড়াল করার জন্য রিয়াদের নামে চরফ্যাশন থানা পুলিশের নিকট মামলা করে তাকে সারাজীবনের জন্য বন্দী রাখার উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্রকারী ও কুচক্রান্তকারী মহলের সাথে শলাপরামর্শ করার খোঁজ খবর পাওয়া গেছে। এওয়াজপুর ইউনিয়নের স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার বিষয়টি নিষ্পত্তি করার আশ্বাস দেওয়ায় ঘটনাটি আইনগতভাবে থানা পুলিশের নিকট গড়াতে পারে না। সন্ত্রাসবাদী থানা পুলিশের মাধ্যমে উক্ত বিষয়টি গড়িয়ে পড়লে রিয়াদের পিতা-মাতার সংসারটির প্রতিটি সদস্যের নিরাপত্তা অশুভ শক্তির দ্বারা বিপন্ন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। সংসারটি দেউলিয়া হয়ে যাবে। তবে আবু তাহের মাষ্টার ও তার কনিষ্ঠ পুত্র মোঃ আরাফাতের রহমান রিয়াদ ওরফে ইমতিয়াজ আহমেদ সৌরভের মধ্যকার বিবাদ, দ্বন্দ্ব ও সংঘাত বর্তমানে চরফ্যাশন সদরে প্রবেশ করেছে। রিয়াদের মাতার বরাতে পিতার নেতৃত্বে পিতার ভাষ্য হল এই যে, রিয়াদ গত ১৮/০৭/২০২০ ইং তারিখে পুকুরের মাছের মৃত্যুর জন্য বিষ দেওয়ার পর চরফ্যাশনের ঘরের চাবি সহ সকল টালার চাবি নিয়ে গিয়েছিলো। যা ২০/০৭/২০২০ ইং তারিখে তার পিতা-মাতার নখদর্পণে আসে। তাই তার পিতা-মাতা পুলিশের আশ্রয়ে উক্ত চাবি উদ্ধারের উদ্দেশ্যে এখন চরফ্যাশনে হাজির হওয়ার জন্য এওয়াজপুরের বাড়ী থেকে রওয়ানা দিয়েছে। তবে তাদের সাথে অনেক কুচক্রান্তকরীদের গোপন যোগাযোগ আছে। সেই যোগাযোগের মাধ্যমে রিয়াদকে ঘরবাড়ী ছাড়া করে বাড়ীঘর-জায়গাজমিতে বাংলাদেশ সরকার উৎখাতযোগ্য ইন
প্রতিষ্ঠাতা : মেজর (অব) মোঃ মোদাচ্ছের হোসাইন, সম্পাদক মন্ডলির সভাপতি: বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুজ্জামান আহমেদ এমপি, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: তৌহিদ আহমেদে রেজা, বার্তা সম্পাদক: আসমা আহমেদ কর্তৃক ৫৪ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ সৈয়দ ভবন, ঢাকা-১২১৩ থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত
© All rights reserved 2020 Daily Surjodoy