বিএনপি-জামায়াত সরকার এ পথের রেলকে উঠিয়ে দেয়ার পরিকল্পনা করেছিল। সেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে রেলকে সম্প্রসারণ করার কাজ হাতে নেয়া হয়েছে। রেলমন্ত্রী মোঃ নুরুল ইসলাম সুজন রমনা রেলওয়ে স্টেশন পরিদর্শনেকালে এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, রেলওয়েকে একটি আধুনিক ও যুগোপযোগী যোগাযোগ ব্যবস্থা করতে চান প্রধানমন্ত্রী। ইতোমধ্যে ঢাকা রেলপথে কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস নামে ট্রেন চালূ করা হয়েছে। ট্রেনটিকে উলিপুর স্টেশন পর্যন্ত চলাচলের জন্য আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। পরবর্তিতে রমনা স্টেশন পর্যন্ত চালু করা হবে।
মন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী চিলমারী নদীবন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। বন্দরটির সাথে রেল- নৌ যোগাযোগ স্থাপনের জন্য আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন। যাতে করে প্রতিবেশি দেশগুলোর সাথে ব্যবসার বাণিজ্যের দ্বার উন্মোচিত হয়।
এ সময় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন এমপি, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব সেলিম রেজা, মহাপরিচালক ডিএন মজুমদার, মহাব্যবস্থাপক মিহির কান্তি গুহ্, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অবকাঠামো) কামরুল হাসান, বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক শাহ্ সুফি নুর মোহাম্মদ, কুড়িগ্রাম জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আ,লীগ সভাপতি মোঃ জাফর আলী, কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম, পুলিশ সুপার সৈয়দা জান্নাত আরা, কুড়িগ্রাম জেলা আ,লীগ সাধারণ সম্পাদক আমান উদ্দিন আহম্মেদ মঞ্জু প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।
পরে মন্ত্রী চিলমারী নদীবন্দরের রমনাঘাট পরিদর্শন করেন। এ সময় চিলমারী উপজেলা আওয়ামী লীগ, রেল- নৌ ও পরিবেশ উন্নয়ন গণ কমিটি ও ব্রহ্মপুত্র নদে দ্বিতীয় বঙ্গবন্ধু সেতু বাস্তবায়ন পরিষদের পক্ষ থেকে বিভিন্ন দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।