দাগনভূঞা আজিজিয়া সিনিয়র মাদরাসার নবম শ্রেণীর তিন শিক্ষার্থী মাদরাসা ভবনের পশ্চিমে লন্ডনি নাছের মার্কেটের ছাদের রড় কেটে বিক্রি করার সময় হাতেনাতেএএ ধরা পড়েন। রড় বিক্রি করতে গেলে বসুরহাট রোড়স্থ ২নং ওযার্ড কাউন্সিলর সাইফুল সওদাগর হস্তক্ষেপে রড় জব্দ করা হয়। এ সময় সাংবাদিক হাসনাত তুহিন (লন্ডনি মার্কেটের মালিক) বিষয়টি অবগত হলে তিনজনকে সনাক্ত করেন। পরিস্থিতি মোকাবেলায় অনেকটা হুমকির মুখে পড়েন তিনি এবং সহকর্মী সাপ্তাহিক প্রত্যয় ও দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকার দাগনভূঞা প্রতিনিধি নাজমুল হাসান শুভ । তবে উক্ত মার্কেটের ভিতরে ২য় মার্কেটে ইভটিজিং সহ বিভিন্ন অপরাধ কর্মকান্ড ইতিপূর্বে অনেক ঘটনা ঘটেছে বলে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান। রড় চুরির বিষয়টি সনাক্ত হলে মাদরাসা থেকে বহিষ্কার করা হবে বলে জানান মাদরাসা ভারপ্রাপ্ত সুপার। এ বিষয়ে প্রিন্সিপালকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
ভুক্তভোগী মার্কেট মালিক সাংবাদিক হাসনাত তুহিন জানান, চোরদের সনাক্ত করার পর তাদের পরিবারের সদস্য দের আসতে বললে তারা আনতে আশিকার প্রকাশ করায়, মালামাল সহ আটকদের থানা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হলে, ইকবাল করলে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোজাহিদ হোসেন দল বল নিয়ে মাদ্রাসায় উপস্থিত হন এবং আটক জাহিদুল ইসলামের বড় ভাই মুরাদ সহ আটক তিনজকে চিনিয়ে নিয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত সাংবাদিক হাসনাত তুহিন আরো জানান, ৫ তলা ফাউন্ডেশনের মার্কেট ১তলার ছাদের বাড়তি ৬ সুতার রড়গুলো তারা কেটে বিক্রি করতে ধরা পড়ে। তবে আমার মার্কেট এর ৫০ লক্ষ টাকার বিশাল পরিমান ক্ষতি করে দিয়েছে তারা। এ বিষয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
দাগনভূঞা থানার অফিসার ইনচার্জ অভিযোগে সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ভুক্তভোগী সাংবাদিক অভিযোগ দিয়েছেন, অভিযোগের আলোকে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।