নিজস্ব সংবাদদাতাঃ
জনগণ নির্বাক, হতভম্ব! কথিত এরা কি সত্যিই শিক্ষার্থী, ছাত্র-ছাত্রী নামধারী তাদের সন্তান।
হয়তো শিক্ষকের কিছু ভুল ছিল কিন্তু কখনো কোন শিক্ষকের ভুলের বিচার কোন শিক্ষার্থী করতে পারে না। যেমন পারে না কোন পিতা মাতার বিচার, কোন সন্তান করতে।
কোনো শিক্ষক শতভাগ শিক্ষার্থীর কাছে ভালো হ’তে পারে না। এছাড়াও শিক্ষকদের মধ্যে আছে অন্তঃকোন্দল। কিছু প্রতিষ্ঠানের ‘ শিক্ষক’ এবং লোকাল রাজনীতিবিদরা শিক্ষার্থীদের উসকে দিয়ে এধরণের গর্হিত কাজগুলো করাচ্ছে। এসব শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহন করা যেতে পারে।
এছাড়া এ মুহুর্তে পদত্যাগ পত্র গ্রহন না করে বদলি করে তদন্ত চলমান রাখাই সর্বাপেক্ষা ভালো পথ।
অনেক শিক্ষার্থীরাই শিক্ষকের পায়ে হাত দিয়ে সালাম করে পথেঘাটে দেখা হলে। আর একদল উচ্ছৃঙ্খল শিক্ষার্থী শিক্ষকদের যেভাবে নাজেহাল করছে এটা অগ্রহণযোগ্য। এমনিতেই শিক্ষা ব্যবস্থার বারোটা দিপুমনি করে গিয়েছে আর এখন যা হচ্ছে তা তো বর্বরতা। তবে কী আমরা পথ হারাচ্ছি।
অন্তর্বতীকালীন সরকার বিষয়টি গুরুত্বসহকারে বিবেচনায় নিয়ে এসে এধরণের গর্হিত কাজ বন্ধ করবেন
বলে জনগণ আশাবাদী।