1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
শেরপুরের সীমান্তবর্তী গারো পাহাড়ে জীববৈচিত্র্য ফিরে আসছে
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:১৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
ক্যাব প্রস্তাবিত জ্বালানি রূপান্তর নীতি প্রনয়ন,বিদ্যুৎ ও জ্বালানিখাত সংস্কারের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় বাস চাপায় প্রাণ গেল ২ মোটরসাইকেল আরোহীর রাজশাহীতে মিথ্যা চাঁদাবাজির অভিযোগ, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির নিন্ম আদালতে আত্মসমর্পণ জামিন নামঞ্জুর জেল হাজতে প্রেরন ফুলবাড়িতে যথাযথ মর্যাদায় সশস্ত্রবাহিনী দিবস উদযাপিত বাসে উঠাকে কেন্দ্র করে ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ ছাত্রদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র সাইন্সল্যাব এলাকা আইজিপি হিসেবে নিয়োগ পেলেন বাহারুল আলম পুঠিয়ায় সাথী ক্লিনিককে ১০ হাজার জরিমানা, সাংবাদিকের হুমকি নড়াইলে মদ্যপানে ১স্কুল ছাত্রীর মৃত্যু,আরও ১ জন হাসপাতালে ভর্তি রাজশাহীতে গোপনে মৃত ব্যাক্তির জমি বিক্রয়ের অভিযোগ

শেরপুরের সীমান্তবর্তী গারো পাহাড়ে জীববৈচিত্র্য ফিরে আসছে

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪, ২.০১ পিএম
  • ১৫৯ বার পঠিত
 শেরপুর প্রতিনিধি:

শেরপুরের সীমান্তবর্তী গারো পাহাড়ে দেশীয় গাছ রোপণে আবারও জীববৈচিত্র্য ফিরে আসছে। এক সময় গারো পাহাড় বিভিন্ন প্রাণির অভয়ারণ্য হিসেবে পরিচিত থাকলেও বৃক্ষ নিধনে সেই সুনাম নষ্ট হয়ে যায়। তবে সুফল প্রকল্পের আওতায় এই পাহাড়গুলো আবারও পুরোনো ঐতিহ্য ফিরে পেতে শুরু করেছে।

গারো পাহাড় এক সময় বন্য হাতি, বাঘ, হরিণ, বন্য শুকর, বনমুরগী, অজগর সাপসহ বিভিন্ন প্রাণি ও বৃক্ষের অভয়ারণ্য ছিল। ৯০ এর দশকে সামাজিক বনায়নের নামে আকাশমনি এবং ইউক্যালিপটাস গাছ রোপণ করে ধ্বংস করা হয় পশু-পাখিদের এই আবাসস্থল।

ভুল বুঝতে পেরে পাহাড়ি বনাঞ্চল সংরক্ষণের দাবি ওঠে বিভিন্ন মহলের পক্ষ থেকে। বিষয়টি মাথায় রেখে তিন বছর আগে ১ হাজার হেক্টর জমিতে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে টেকসই বনায়ন জীবিকায়ন—সুফল প্রকল্পের আওতায় রোপণ করা হয় দেশীয় ফল এবং ঔষধি গাছ। এরই মধ্যে প্রকল্পটির ফলাফল আসতে শুরু করেছে।

স্থানীয়রা জানান, এখন ঝাঁকে ঝাঁকে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি আসতে শুরু করেছে। বন্য শুকর, বানর ও বড় বড় সাপও এখন দেখা যায়।

সুফল প্রকল্পের ফলে বনের পরিবেশ আগের চেয়ে অনেক ভালো হয়েছে। আবারও আগের মত বন্য প্রাণি ও পাখিরা ফিরে আসবে বলে আশা করছে বন বিভাগ।

ময়মনসিংহ বন বিভাগের শেরপুরের বালিজুরি রেঞ্জের কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম বলেন, এখানে বন্য পশু–পাখির তেমন কোনো আনাগোনা ছিল না। এখন সাপ, বন্য শুকর, বানর, হরিণসহ বিভিন্ন ধরনের পাখির সমারোহ ঘটছে।

রবিউল ইসলাম বলেন, সুফল বাগান হওয়াতে এ এলাকায় ফলের চাহিদা, ঔষধি গাছের চাহিদা, আয়ুর্বেদিক ঔষধি গাছের চাহিদা মিটবে। উপকার ভোগীরাও বেশ সুবিধা পাবে।

ময়মনসিংহ বিভাগের বন কর্মকর্তা আ.ন.ম. আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, আগের বনায়নের পরিকল্পনায় পশু-পাখিদের খাবার ও আবাসের জায়গা ধ্বংস হয়েছিল। তবে এখন বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষ রোপণ করায় বনের পরিবেশ আগের থেকে ভালো হচ্ছে।

আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, ৩০ থেকে ৩১ রকমের বাগান করার মাধ্যমে বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল উন্নয়নের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

হাফিজুর রহমান লাভলু
শেরপুর জেলা প্রতিনিধি।
০৮/০২/২০২৪

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews