1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
সঠিক পৃষ্ঠপোষকতা পেলে বাংলাদেশের খেলাধূলায় নতুন মাত্রা যোগ করবে "খো খো" লায়ন মোস্তুফা কামাল
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ১০:০৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
সাভারে বিরুলিয়ায় নিহত নারী ছিলেন অন্তঃসত্ত্বা : স্বামী গ্রেফতার । ফেসবুকে মানহানিকর লেখা প্রচারের অভিযোগ এনে এক কোটি টাকার মানহানি এবং হত্যা চেষ্টার মামলা দায়ের করা হয়েছে। কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাজমুল হাসানের বিরুদ্ধে অভিযোগ সংবাদ সম্মেলন এক নারী। চোর সদস্যকে পুলিশে দেয়ায় কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার মাধবপুর ইউপি সদস্যের বাড়িতে পালতক চোরদের হামলা ও মারধর, সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে গুরুতর আহত এক সাংবাদিক। জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস ২৮ এপ্রিল  সাভারের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে পুরস্কার পেলেন ৬৮জন শিশু-কিশোর দিলেন খোরশেদ আলম! সাভারে ডাস্টবিন থেকে কুড়িয়ে পাওয়া অসুস্থ শিশুর চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন মেয়র পদপ্রার্থী খোরশেদ  লোহাগাড়ায় “বিশ্ব হোমিওপ্যাথি দিবস” উপলক্ষে চিকিৎসক সমাবেশ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত জননেতা সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন জাতীয় নির্বাহী কমিটির গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক কৃষিবিদ শামীমুর রাহমান শামীম। ন্যায়ের পথে চলো সংগঠনের নামে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে যুবদল নেতা!

সঠিক পৃষ্ঠপোষকতা পেলে বাংলাদেশের খেলাধূলায় নতুন মাত্রা যোগ করবে “খো খো” লায়ন মোস্তুফা কামাল

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২০, ১১.২৫ এএম
  • ২৩৮ বার পঠিত
নিজস্ব প্রতিবেদক, মোস্তাকিম ফারুকীঃ 
দক্ষিণ এশিয়ার অলিম্পিক খ্যাত সাউথ এশিয়ান (এসএ) গেমসে ২০১৬ সালে প্রথম অন্তর্ভুক্ত করা হয় “খো খো” ডিসিপ্লিন। গৌহাটি-শিলং এসএ গেমসের ২৩ ডিসপ্লিনের মধ্যে বাংলাদেশ অংশ নিয়েছিল ২২টিতে। যার অন্যতম হচ্ছে খো খো। গেমসে এই ডিসিপ্লিনের পুরুষ ও মহিলা দু’বিভাগেই খেলেছিলেন লাল-সবুজের ক্রীড়াবিদরা এবং রানার্সআপ হয়ে রৌপ্য বিজয় করেন।
কোন দেশ খুব সহজে সারা বিশ্বে পরিচিত হওয়া এবং সুনাম অর্জনের নেপথ্যে সেদেশের খেলাধূলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে। ফুটবলে বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে খুব ভালো অবস্থান করতে না পারলেও ক্রিকেট খেলায় ভালো কৃতিত্ব অর্জন করে নিয়েছে বিশ্বব্যাপী। যদিও বাংলাদেশের জাতীয় খেলা কাবাডি কিন্তু সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে ক্রিকেট ও ফুটবল।
এই দুটি প্রধান খেলার পাশাপাশি দেশের অন্যান্য খেলা, যেমন “খো খো” খেলাকে কে যদি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয় এবং পৃষ্ঠপোষকতা করা হয় তবে বিশ্বের বুকে খেলাধূলায় বাংলাদেশ এক নতুন মাইলফলক উন্মোচন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন লায়ন ইঞ্জিনিয়ার মোস্তুফা কামাল।
“খো খো” নামটি যেমন অদ্ভুত, তেমনি খেলার ধরণও।“খো খো” খেলাকে জনপ্রিয় করার লক্ষ্যে যশোর জেলা ক্রীড়া সংস্হা কর্তৃক আয়োজিত “খো খো পরিষদ” এর শুভ উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ লায়নিজমের গর্ব, লায়ন্স জেলা ৩১৫এ১ এর ২য় ভাইস জেলা গভর্ণর লায়ন ইন্জি: মো: মোস্তফা কামাল এমজেএফ।
খো খো উপমহাদেশের একটি খেলা, এই খেলাকে জনপ্রিয় করার উদ্দেশ্যে ইন্জি: মোস্তফা কামাল পৃষ্ঠপোষকতায় যশোর ক্রীড়া সংস্হা এই পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। উক্ত সংস্থার উদ্যোগে যশোরে কোচ এবং রেফারির প্রশিক্ষণের ব্যাবস্থা করা হয়েছে। খেলোয়াড়দের নতুন করে মাঠে নিয়ে আসতে এবং অনুশীলনে আগ্রহী করতে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
ইঞ্জিনিয়ার মোস্তুফা কামাল আরও বলেন, ১৯৯৬ সালে স্বীকৃতি পাওয়া এই খেলা সম্পর্কে আজও অবগত হয়নি দেশবাসী। এই খেলাকে গ্রাম থেকে শহর পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে, আয়োজন করতে হবে আন্তঃজেলা, আন্তঃ স্কুল এবং আন্তঃবিভাগ খো খো প্রতিযোগিতা। সবশেষ খো খো খেলায় রৌপ্য পদক এসেছে।
তবে, এখন লক্ষ্যটা আরো দৃঢ় খেলোয়াড়দের। রৌপ্য নয়, স্বর্ণ জিতে বাংলাদেশের পতাকা তুলে ধরতে চান বিশ্বের বুকে। আর সেজন্য চাই নিয়মিত অনুশীলন, সাথে পৃষ্ঠপোষকের সহায়তা। তাহলেই বাংলাদেশে আরো জনপ্রিয় হয়ে উঠবে খো খো। ১৯১৪ সাল বা তার কিছু পরে এখনকার ভারতের মহারাষ্ট্র অঞ্চলে উদ্ভাবিত হয়।
আমাদের দক্ষিণ এশিয়ায় বেশ কিছু গ্রামীণ খেলা রয়েছে যেমন গোল্লাছুট, দাড়িয়াবান্দা, ছোয়াছুয়ি, বরফপানি, বৌচী, কানামাছি ইত্যাদি। এ খেলাগুলোতে তেমন কোন নিয়ম নেই, তাই সহজেই খেলাগুলো অল্প সময়ে খেলা যায়। এসব খেলাগুলোকেই নির্দিষ্ট একটি সহজ নিয়মের মধ্যে এনে তার নাম দেয়া হয় “খো খো”।
কোন কিছু আবিস্কার করার পর কিন্তু নাম দেয়ার ব্যাপারে যিনি আবিস্কার করলেন তার নাম বা সেখানকার ব্যাপারগুলো জড়িত থাকে। তেমনি খো খো খেলা আবিস্কারের সময় তাই হয়েছে। “খো” শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো “যাও”। এটি মহারাষ্ট্রের তখনকার সময়ে স্থানীয় ভাষা ছিল। এই যাও শব্দের মানে হচ্ছে ধাওয়া করার জন্য যাও। গ্রামীণ খেলাগুলোর মূল বিষয়টি হলো ধাওয়া করা। এটিকে ভিত্তি করে খো খো খেলার ডিজাইন করা হয়েছে।
উক্ত উদ্ভোদনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, লায়ন কমর উদ্দিন, লায়ন গাজী হারুন, লায়ন কাজী জিয়া উদ্দিন বাসেত, সোহেল আল মামুন নিশাত প্রমুখ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews