শান্ত সাতকানিয়া-লোহাগাড়াকে অশান্ত করতে মরিয়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চট্টগ্রাম-১৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এম.এ মোতালেব। তিনি ইতিমধ্যে তার বাহিনী দিয়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড শুরু করে দিয়েছে। এই সন্ত্রাসীদের হাতে সাতকানিয়া-লোহাগাড়াবাসী নিরাপদ নয়। আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে সমাজকে সন্ত্রাসমুক্ত রাখার আহবান জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী প্রফেসর ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী এমপি পত্নী বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য রিজিয়া রেজা চৌধুরী।
তিনি আরো বলেন, বিগত ১০ বছর ক্ষমতায় থাকাকালে সাতকানিয়া-লোহাগাড়ায় শান্ত জনপদ তৈরি করেছি। রাজনৈতিক প্রতিহিংসা দূর করে সবাইকে নিরাপদে রেখেছিলাম। এলাকার উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য নিরলস কাজ করেছি। করোনাকালে এলাকার মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি। মহিলাদের জন্য বয়স্ক ভাতা,বিধবা ভাতা,মাতৃকালীন ভাতা ও পঙ্গু ভাতা দিয়েছি। ছেলে মেয়েদের জন্য নতুন নতুন বই দিয়েছে,উপবৃত্তি দিয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। আমাদের জনপ্রিয়তা ও এলাকার মানুষের ভালবাসা দেখে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ঈর্ষান্বিত হয়ে হামলা ও হুমকি চালিয়ে যাচ্ছে। এই নৌকা প্রতীক আওয়ামী লীগের প্রতীক। এই নৌকা উন্নয়নের প্রতীক উল্লেখ করে সকল ষড়যন্ত্র উপেক্ষা করে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে নৌকা প্রতীকে ভোট দেওয়ার আহবান জানান তিনি।
২৬ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) দিনব্যাপী সাতকানিয়া ছদাহার বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগ ও মহিলাদের নিয়ে উঠান বৈঠক কালে বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য রিজিয়া রেজা চৌধুরী এ কথা বলেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন , সাতকানিয়া পৌরসভার আওয়ামী লীগ নেতা গোলাম ফেরদৌস রুবেল,ছদাহা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সহসভাপতি আজাদ হোসেন চৌধুরী, ছদাহা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সদস্য নাজিম উদ্দীন, সাবেক প্যানেল চেয়ারম্যান মোঃ শফি,ছদাহা আওয়ামী লীগ নেতা বশির আহমদ, ছদাহা ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি আবদুর রহিম জয়,ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মুফিজুর রহমান, ছদাহা কৃষক লীগ সভাপতি আহমদ কবির মেম্বার, মহিলা নেত্রী মমতাজ বেগম, মহিলা ইউপি সদস্য হামিদা বেগম,ইউপি সদস্য সম্পা দেবী সোমা,রেহেনা আক্তার, তোহা মিয়া, যুবলীগ নেতা কাইছার, যুবলীগ নেতা জিহানুর রহমান জিহান, ছাত্র লীগ নেতা জায়েদ, মোর্শেদ,জিল্লুর রহমান,ইমন,মুফিজুর রহমানসহ বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা।