1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
সাভারের আশুলিয়ায় অধ্যক্ষ মিন্টু চন্দ্র বর্মনকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৪৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে এলজিইডি কুমিল্লার মতবিনিময় কলেজ ছাত্র আব্দুল আলীম হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ! সাভারে বিরুলিয়ায় নিহত নারী ছিলেন অন্তঃসত্ত্বা : স্বামী গ্রেফতার । ফেসবুকে মানহানিকর লেখা প্রচারের অভিযোগ এনে এক কোটি টাকার মানহানি এবং হত্যা চেষ্টার মামলা দায়ের করা হয়েছে। কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাজমুল হাসানের বিরুদ্ধে অভিযোগ সংবাদ সম্মেলন এক নারী। চোর সদস্যকে পুলিশে দেয়ায় কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার মাধবপুর ইউপি সদস্যের বাড়িতে পালতক চোরদের হামলা ও মারধর, সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে গুরুতর আহত এক সাংবাদিক। জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস ২৮ এপ্রিল  সাভারের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে পুরস্কার পেলেন ৬৮জন শিশু-কিশোর দিলেন খোরশেদ আলম! সাভারে ডাস্টবিন থেকে কুড়িয়ে পাওয়া অসুস্থ শিশুর চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন মেয়র পদপ্রার্থী খোরশেদ  লোহাগাড়ায় “বিশ্ব হোমিওপ্যাথি দিবস” উপলক্ষে চিকিৎসক সমাবেশ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

সাভারের আশুলিয়ায় অধ্যক্ষ মিন্টু চন্দ্র বর্মনকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১০ আগস্ট, ২০২১, ১.০৭ এএম
  • ৩৭৫ বার পঠিত

সাভারের আশুলিয়ায় অধ্যক্ষ মিন্টু চন্দ্র বর্মনকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা

আনোয়ার হোসেন আন্নু বিশেষ প্রতিনিধি,

প্রতিহিংসা এবং মালিকানার লভ্যাংশ নিয়ে সাভার রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মিন্টু চন্দ্র বর্মনকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেন তারই অংশীদাররা

সোমবার (৯ আগস্ট) দুপুর সংবাদ সম্মেলনে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গ্রেফতার তিনজনের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।

এর আগে দুপুরে ১টায় উপজেলার আশুলিয়া থানার ইয়ারপুর ইউনিয়নের বেরন রুপায়ন মাঠ এলাকায় অবস্থিত সাভার রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণ থেকে মাটি খুঁড়ে নিহতের মরদেহের খণ্ডিত পাঁচ টুকরো উদ্ধার করা হয়। এরপরই সংবাদ সম্মেলন করে র‌্যাব।

গ্রেফতাররা হলেন- সাভার রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মোতালেব, রবিউল এবং তার ভাগিনা বাদশা মিয়া। এদের মধ্যে বাদশাকে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ থেকে, মোতালেবকে রাজধানীর আশকোনা থেকে এবং রবিউলকে আব্দুল্লাহপুর থেকে গ্রেফতার করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার কলেজ অধ্যক্ষ মিন্টু চন্দ্র বর্মন অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং স্বনামধন্য শিক্ষক ছিলেন। তিনি অনেক ভালো কোচিং করাতেন বলে রবিউলের সঙ্গে মনোমালিন্য ছিল। এরই জেরে মিন্টু চন্দ্র বর্মনের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে এবং প্রতিষ্ঠানটির মালিকানার লভ্যাংশ নিয়ে তাদের মধ্যে মতবিরোধের কারণে তাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘৭ জুলাই প্রতিষ্ঠানটির অংশীদার মোতালেব, রবিউল ও তার ভাগিনা বাদশা মিলে অধ্যক্ষকে হত্যা করে লাশ গুমের পরিকল্পনা করে। পরিকল্পনা অনুযায়ী ১৩ জুলাই রাতে কোচিং শেষে মিন্টু চন্দ্র বর্মনকে তারা প্রতিষ্ঠানটির ১০৬ নম্বর কক্ষে ডেকে নেন। সেখানে প্রথমে হাতুড়ি দিয়ে মিন্টু চন্দ্র বর্মনের মাথায় আঘাত করেন বাদশা। পরে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যার পর মরদেহ ৬ টুকরো করেন তারা। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী পাঁচটি টুকরো প্রতিষ্ঠানের সামনেই মাটি চাপা দিয়ে রাখে এবং তার খণ্ডিত মাথা একটি পলিথিনে পেঁচিয়ে রাজধানীর আশকোনার নর্দ্দা এলাকার একটি ডোবায় ফেলে দেন। মাথাটি উদ্ধারে আমাদের অভিযান চলমান রয়েছে।’

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার মুখপাত্র বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানটির সিঁড়ির নিচে লুকিয়ে রাখা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ব্যবহৃত দা, শাবল, কোদাল, সিমেন্ট, বালু, তাদের পরিহিত গেঞ্জি এবং জিনস প্যান্ট উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের পরিকল্পনা ছিল মরদেহটি পুঁতে রাখার পর জায়গাটি প্লাস্টার করে রাখবে এবং খণ্ডিত মরদেহের অংশ বিভিন্ন স্থানে ফেলে দেবে।’

তিনি বলেন, ‘মিন্টু চন্দ্র বর্মন নিখোঁজের ঘটনায় নিহতের ছোটভাই ২২ জুলাই আশুলিয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। ঘটনাটি বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশের পাশাপাশি র‌্যাবও বিষয়টির ছায়া তদন্ত শুরু করে। একপর্যায়ে নিখোঁজের ২৭ দিন পর সোমবার মধ্যরাতে প্রতিষ্ঠানটির অংশীদার রবিউলকে শনাক্ত করি এবং রাজধানীর আব্দুল্লাহপুর থেকে গ্রেফতার করি। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে সে বিভিন্ন স্থানে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল। রবিউলের দেয়া তথ্য অনুযায়ী মোতালেবকে রাজধানীর আশকোনা এলাকা থেকে এবং বাদশাকে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ থেকে গ্রেফতার করা হয়।’

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে মিন্টু চন্দ্র বর্মন মোতালেব, শামসুজ্জামান ও রবিউল ইসলামকে সঙ্গে নিয়ে সাভারের ইয়ারপুর রুপায়ন মাঠ বেরন এলাকার জাহিদুল ইসলামের বাড়ি ভাড়া নিয়ে সাভার রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর থেকে পার্শ্ববর্তী স্বপ্ন নিবাসে ভাড়া থেকে প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন মিন্টু।

এর আগে থেকেই মিন্টু চন্দ্র বর্মন ওই এলাকার অন্য একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দীর্ঘদিন ধরে চাকরি করতেন। তিনি লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের বাড়াইপাড়া গ্রামের শরত বর্মনের ছেলে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

One response to “সাভারের আশুলিয়ায় অধ্যক্ষ মিন্টু চন্দ্র বর্মনকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা”

  1. moppymubs says:

    2003; 9 Suppl buy tamoxifen Lal H, Cunningham AL, Godeaux O, et al

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews