আনোয়ার হোসেন আন্নু, বিশেষ প্রতিনিধিঃ
সাভার পৌরসভা ১ নং ওয়ার্ড যাতায়াতের রাস্তাটি চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। রাস্তার বিভিন্ন স্হানে গর্তের কারণে ভয়ানক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, এ রাস্তায় যানবাহন চলাচলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে, বিশেষ করে গর্ভবতী, জরুরি অপারেশন ও দূর্ঘটনা কবলিত রুগী জরুরি ভিত্তিতে আনানেয়া খুবই কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে, এরপর যখন তখন ঘটছে ছোটবড় নানাধরনের দূর্ঘটনা, সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ করে দেখাগেছে, রাস্তাটি ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি হওয়ায় রাস্তাটির এখন বেহাল দশায় পরিণত হয়েছে, বৃষ্টি হলেই গর্তে জমে যাচ্ছে পানি। দীর্ঘদিন রাস্তাটি সংস্কার না করায় দিন দিন বাড়ছে জনদুর্ভোগ। স্থানীয়রা জানান, এই রাস্তাটি সংস্কার করা না হলে রাস্তাটি চলাচলের একেবারেই অযোগ্য হয়ে পড়বে কয়েক বৎসর যাবৎ। রাস্তাটি বেহাল দশায় পরিণত হলেও সংস্কার করার কোন উদ্যোগ গ্রহন করেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। লুৎফর বাজার হতে বেদেপল্লী পর্যন্ত, এই রাস্তায় রয়েছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে হাই স্কুল রয়েছে মাদ্রাসা মসজিদ ও কবরস্থান এতে প্রতিনিয়তই অসংখ্য রোগী, স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী, পথচারীসহ সাধারণ মানুষের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
বিশেষ করে মূমুর্ষূ রোগীদের আনা-নেয়া করতে চরম ভোগান্তিতে পরছেন রোগীর স্বজনরা। মুমূর্ষু রুগী নিয়ে পড়তে হয় আরও বিরম্বনায়। জনস্বার্থে সরকারী অর্থ ব্যয় করে নির্মান করা এই রাস্তাটি বর্তমানে জনসাধারনের উপকারের চেয়ে দূর্ভোগ বাড়িয়েছে বহুগুণ। সাভার পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের লুৎফর বাজার হতে বেদেপল্লী পর্যন্ত রাস্তার বেহাল অবস্থা ১০ থেকে ১২ বছরে ও এই রাস্তার কোনো কাজ হচ্ছেনা দেখার কেউ নেই রয়েছে সাভার পৌরসভার মেয়র ১ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কেউ নজর দিচ্ছেন এই রাস্তার দিকে সাধারণ জনগণ জানান আজকে আমরা ১০ থেকে ১২ বছর এই কষ্ট ভুগতেছি যেখানে মানুষ চলাচল করতে পারতেছে না অটোরিকশা রিকশা গাড়ি চলাচল। এই রাস্তায় রয়েছে। এখনো মহামারী করোনাভাইরাস শুরু হওয়ার থেকে প্রায় অনেক লোক মারা যাচ্ছে কিন্তু লাশগুলো নিয়ে যাচ্ছে অনেক কষ্ট হচ্ছে রাস্তার কারণে সাধারণ জনগণের সাথে কথা বলে জানা যায় বারবার আমাদের প্রতিশ্রুতি দিয়ে রাস্তা করতেছে না কেন আজ তারা দিশেহারা। সাভার পৌরবাসীর ১ নং ওয়ার্ডের গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় । রাস্তার বিষয়ে মাননীয় পৌর মেয়র মহোদয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। অবিলম্বে জনগুরুত্বপূর্ণ এই রাস্তাটি সংস্কারের জন্য ভুক্তভোগীরা জোর দাবী জানিয়েছে।