বৃহস্পতিবার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে তার দফতরে কোরবানির পশুর হাটে সুস্থ-সবল গবাদিপশু সরবরাহ ও বিক্রয় নিশ্চিতকরণ সংক্রান্ত এক অনলাইন সভায় তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় সভাপতির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, কোরবানির পশুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে, সচেতন হতে হবে। নিজের দায়িত্ববোধ ও নৈতিকতা দিয়ে কাজ করতে হবে। এ ব্যাপারে প্রাণিসম্পদ উৎপাদন ও সরবরাহে সংশ্লিষ্টদের যথাযথ দায়িত্ব পালন করতে হবে।
তিনি বলেন, আমাদের প্রতি বছর কিছু খারাপ অভিজ্ঞতা হয়। কোরবানির পশু পরিবহণে রাস্তায় চাঁদাবাজি হয়, দীর্ঘসময় প্রাণীকে ট্রাকে আটকে রাখতে হয়। এবার আমরা চাই কোনো ধরনের চাঁদাবাজি হবে না।
শ ম রেজাউল করিম আরো বলেন, যেসব অঞ্চলে সুযোগ আছে, সেখান থেকে ট্রেনে পশু পরিহণ করা হবে। খামারিদের খামারে পশু বিক্রয় হলে সেখান থেকে ইজারাদার টোল আদায় করতে পারবে না।