1. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  2. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
সরকারই করোনার চাষাবাদ করেছে: কর্নেল অলি
রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:৫৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
বিএনপি’র বিরুদ্ধে বিএনপি’র সংবাদ সম্মেলন লোহাগড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বদলি আদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মুক্তিযোদ্ধাদের মানববন্ধন পটিয়ায় একই পরিবারের তিন ভাই’ কে হত্যার হুমকি, থানায় অভিযোগ আগরতলা রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন এলাকা থেকে দুই মহিলাসহ পাঁচ পুরুষ রোহিঙ্গা নাগরিককে আটক সীতাকুণ্ডে শিপ ইয়ার্ডে বিস্ফোরণ, শরীরের ৮০-৯০ শতাংশ দগ্ধ অবস্থায় ১২ জন চমেককে ভর্তি জনগণ নতুন বাংলাদেশে আইনের শাসনের সাথে বাকস্বাধীনতার নিশ্চয়তা চায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের পার্সোনাল এসিস্ট্যান্ট বাবু কয়েক বছরে হয়েছেন শতকোটি টাকার মালিক দক্ষিণ বাকলিয়া ওয়ার্ড যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী কর্তৃক উদ্বোধনকৃত ঢেমিরছড়ায় নির্মিত রিটেইনিং ওয়াল ও সড়কের উদ্বোধনী নাম ফলকের পুনঃস্থাপন ফটিকছড়ির সুয়াবিলে বন্যাদুর্গত মানুষের মাঝে খসরুর পক্ষে ত্রাণ বিতরণ

সরকারই করোনার চাষাবাদ করেছে: কর্নেল অলি

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৬ জুন, ২০২০, ৬.১৭ পিএম
  • ২৫৪ বার পঠিত

অনলাইন ডেস্ক: লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট ও জাতীয় মুক্তিমঞ্চের আহ্বায়ক ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীরবিক্রম বলেছেন, সরকার একাধিকবার ছুটি ঘোষণা এবং ছুটি বাতিল করার ফলে, জনগণ সমগ্র দেশে একাধিকবার বিনা বাধায় ভ্রমণ করার সুযোগ পেয়েছে। শ্রমিকরা কর্মস্থল থেকে একাধিকবার নিজ নিজ গ্রামে আসা-যাওয়ার ফলে পক্ষান্তরে-সরকারের ভুল সিদ্ধান্তের কারণে সমগ্র দেশে করোনাভাইরাস চাষাবাদ হয়েছে।

শনিবার (৬ জুন) এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।

অলি আহমদ বলেন, মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে দেশের এবং জনগণের বৃহত্তর স্বার্থে করোনা ভাইরাসের বিস্তৃতিরোধ করার জন্য কারফিউ অথবা জরুরি অবস্থা ঘোষণার জন্য সরকারকে একাধিকবার অনুরোধ করেছি। সরকার আমার সে পরামর্শগুলি কর্ণপাত করেনি। যার কারণে আজ সমগ্র দেশে করোনা বিস্তৃতি লাভ করেছে। এছাড়াও ঢাকা এবং চট্টগ্রামের অলিগলিতে করোনা রোগের প্রাদুর্ভাব বিস্তার ঘটছে। প্রাথমিক পর্যায়ে যদি জরুরি অবস্থা অথবা কারফিউ জারী করা হত, তাহলে করোনাভাইরাস কখনো বর্তমান পর্যায়ে পৌছাতো না।

তিনি বলেন, বড় বড় শহরগুলিতে করোনায় সংক্রমিত হলে, কোন হাসপাতালগুলিতে আসন খালি আছে, কোথায় রোগী ভর্তি করা যাবে, জনগণ তা স্পষ্টভাবে জানে না। ফলে পরিবারের সদস্যদের করোনা রোগীকে নিয়ে একাধিক হাসপাতালে ছুটাছুটি করতে হচ্ছে। আশাকরি সরকার এ সমস্যাগুলি উপলব্ধি করবেন। বড় বড় শহর এবং জেলা-উপজেলাতে রোগীরা কোন জায়গায় গেলে চিকিৎসা পাবে, এ তথ্যগুলি প্রতিনিয়ত টেলিভিশনের মাধ্যমে জনগণকে অবহিত করা উচিত। জনগণ বাঁচলে অর্থনীতি সব সময় ঠিক করা সম্ভব হবে। কিন্ত লাশের মিছিল লম্বা হলে সবকিছু হাত ছাড়া হয়ে যাবে। এখনো সময় আছে কঠোরভাবে স্বল্প সময়ের জন্য হলেও কারফিউ দিয়ে করোনা বিস্তাররোধ করা অত্যান্ত জরুরি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews