আনিছুর রহমানঃ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের আরকাইভস ও গ্রন্থাগার এর নিবন্ধিত লেখক, আগামী বাংলা সাহিত্যের উজ্জ্বল নক্ষত্র ও উদীয়মান কবি মোঃ রাসেল হাসান। ১২ই ফেব্রুয়ারি ২০০৬ সালে নেত্রকোনায় পিতা মাতার ঘর আলোকিত করে তাঁর জন্ম হয়। ক্লাস ফোর থেকে তার কবিতা লেখার সূচনা। স্বপ্ন ছিল ১৫ বছর বয়সে একক কাব্যগ্রন্থ প্রকাশ করবেন। তবে নিজের খরচে না। এমন একজন শুভাকাঙ্ক্ষী পাবেন। যিনি তাঁর প্রকাশের খরচ বহন করবেন। ১৫ বছর বয়স তাঁর রানিং চলছে। শুভাকাঙ্ক্ষী পেয়েছিলেন একজন যিনি তাঁর বই প্রকাশের খরচ বহন করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন। কবি সে আশায় প্রায় দুই মাস ধরে অপেক্ষা করছেন। কিন্তু শুভাকাঙ্ক্ষী খরচ আর দেননি। তাঁর প্রকাশিত যৌথকাব্য গ্রন্থের সংখ্যা ৫টি। কাজ চলছে দুইটির। সাহিত্য স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি পেয়েছেন “আন্তর্জাতিক গুণীজন সংবর্ধনা ও বাংলাদেশ সমকালীন কবি পরিষদের চতুর্থ বার্ষিকী সম্মাননা সনদ ২০২০সহ বেশকিছু সম্মাননা সনদ ও ক্রেস্ট। তিনি কি ধরণের কবিতা লিখেন জানতে চাইলে জানান, দেশপ্রেম, প্রকৃতি বিষয়ক, মুক্তিযুদ্ধ এবং সাম্প্রতিক সময়ে বিষয়সমূহ নিয়ে। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে ও তাঁর কবিতা রয়েছে। তিনি শুভাকাঙ্ক্ষী কিভাবে পেয়েছেন এমন প্রশ্নের জবাবে জানা যায়, জাতীয় শোক দিবস 15 ই আগস্ট কে সামনে রেখে “আগস্ট” শিরোনামে তার কবিতাটি দিয়ে পোস্টার তৈরি করা হয়েছিল। পোস্টারের নিছে তাঁর সংক্ষিপ্ত কবি পরিচিতিও ছিল। পোস্টার দেখে একজন তাঁর শুভাকাঙ্ক্ষী প্রশংসাবাণী রয়েছে।