1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
নড়াইলে হাত পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় ভিক্টোরিয়া কলেজে ছাত্রী উদ্ধার!!
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:১৩ পূর্বাহ্ন

নড়াইলে হাত পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় ভিক্টোরিয়া কলেজে ছাত্রী উদ্ধার!!

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২০, ৬.০৩ পিএম
  • ২৮০ বার পঠিত
উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধিঃ 

নড়াইলে হাত পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় ভিক্টোরিয়া কলেজে ছাত্রী উদ্ধার।নড়াইল সরকারি ভিক্টোরিয়া কলেজের অনার্স একাউন্টিং তৃতীয় বর্ষের এক ছা’ত্রীকে হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় পুলিশ উদ্ধার করেছে। শনিবার (১৭ অক্টোবর) রাত ৯টা ৩০ মিনিটের দিকে নড়াইল শহরের কুড়িগ্রামে চিত্রশিল্পী এস এম সুলতান কমপ্লেক্সের পার্শ্ব থেকে উদ্ধার করা হয়। ভূক্তভোগি ছাত্রীর নাম কনা বিশ্বাস। সে জেলার কালিয়া উপজেলার চাঁচুড়ি ইউনিয়নের আরাজি বাঁশগ্রামের পুস্পেন বিশ্বাসের কন্যা। তাকে উদ্ধারের সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রোববার সকাল ১০টার দিকে তার জ্ঞান আসে। মেয়েটির বাবা পুস্পেন বিশ্বাস জানান, কনা প্রতি দিনের মতো সকাল সাড়ে ৮টার বাড়ি থেকে নড়াইল ভিক্টোরিয়া কলেজের হোস্টেলের পার্শ্বে কো’চিং করতে আসে। সকাল ৯টা ২০ মিনিটের দিকে তার সাথে কথা হলে তাকে একটি নতুন মোবাইল সিম কিনতে বলি। এর পর তার সাথে আর কথা হয়নি। দুপুরে বাড়িতে না আসায় তাকে ফোন করলে ফোন ব’ন্ধ পাওয়া যায়। বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে মেয়ের নতুন মোবাইল নম্বর থেকে (০১৬০৮-৪৭৬৪৬০) আমার কাছে ফোন করে বলা হয় মেয়েকে পেতে হলে ৫ লাখ টাকা লাগবে। তখন আমি পুলিশের সাথে যোগাযোগ করি। পরে সন্ধ্যার পর এক মহিলা কন্ঠে মেয়ের পুরোনো ফোন নম্বর থেকে আমাকে ফোন করে বলা হয় সুলতান কমপ্লেক্সের পার্শ্ব থেকে আপনার মেয়েকে নিয়ে যান। এ সময় সদর থানা পুলিশকে বিষয়টি জানালে পুলিশ মেয়েকে উদ্ধার করে সদর হাসপা’তালে ভ’র্তি করে। রোববার সকাল ১০টার দিকে মেয়েটির জ্ঞান ফেরার পর সে বলেছে, শনিবার দুপুর ১২টার দিকে রূপগঞ্জ নিশিনাথতলা থেকে বাড়ি যাওয়ার জন্য ভ্যানে ওঠে। পরে মাছিমদিয়া সুলতান সেতুর কাছে গেলে একজন মুখে রুমাল ধরলে তার আর কিছু মনে নেই। এ ব্যাপারে সদর হাসপাতালের আর এমও মশিউর রহমান বাবু বলেন, রোববার সকাল ১০টার দিকে মে’য়েটির জ্ঞান ফিরেছে। মেয়ের সকল ধরনের প’রীক্ষা-নি’রীক্ষা স’ম্পন্ন হয়েছে। রিপোর্ট পেতে দুএকদিন সময় লাগবে। এ ব্যাপারে নড়াইল সদর থানার ওসি ইলিয়াছ হোসেন বলেন, এ ঘটনায় মেয়ের বাবা বা’দি হয়ে সদর থানায় মামলা করেছেন। আসামি অজ্ঞাত। কাওকে গ্রে’ফতার করা সম্ভব হয়নি। মেয়ের মোবাইল ফোন নম্বর ট্রাকিং করে আসামিদের চিহিৃত করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে তিনি জানান।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews