
চলনবিল প্রতিনিধি (সিরাজগঞ্জ)
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার হাটিকুমরুল ইউনিয়নের হাটিপাড়া গ্রামের তোফাজ্জল হোসেন এর ছেলে কাঠ মিস্ত্রী আব্দুল মালেক ।ফেন্সিডিল ব্যবসার সাথে নিজেকে জরিয়ে ও অন্যর মাদক অানা নেয়ায় তার প্রধান কাজ ।
বছর দুয়েক আগেও মালেকের ছিলো না কিছু করত কাঠ মিস্ত্রির কাজ । হঠাৎ করেই আব্দুল মালেক ছেড়ে দেন কাঠমিস্ত্রির কাজ জড়িত হন ফেনসিডিল ব্যবসার সাথে ।
রাতা রাতই লাখ টাকার পাহার গড়েন আব্দুল মালেক স্থানীয় কিছু ছা নেতাদের মাদক সেবনের কারনে মালেকের মাদক আনা নেয়ায় একমাত্র প্রধান কাজ ।
প্রতিবেদক কৌষলে মালেকের মোবাইল ফোনে (০১৭২৫ ১৮ ৫১৭১) – (০১৩০৭৯৬ ৮২২২)
নাম্বারে কথা বললে মালেক বলেন, আমি সরাসরি ব্যাবসা করি না তবে কেউ চাইলে আমি ব্যবস্থা করে দেই ।
বেশ কিছু স্থানীয় নেতাদের মাদক এনে দেয় আব্দুল মাকেক,, পার পিছ ফেনসিডিলের মূল্য বাবদ হাতিয়ে নেয় ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকা।
মালেক আরও বলেন আমার কোন ভয় নেই আমি ভয় করিনা র্যাব পুলিশ ও কোন প্রশাসন আমাকে ধরবে না ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তিরা অনেকেই বলেন , স্থানীয় নেতাদের ছত্র ছায়ায় মালেক দীর্ঘদিন ধরে ফেন্সিডিলের ব্যবসা করে আসছে ।
কাঠমিস্ত্রির কাজ ছেড়ে এখন ডিসকভার ১৩৫ সি সি মোটরসাইকেল গাড়ি নিয়ে ঘোড়ে আবার হোটেল ও নাকি দিচ্ছেন মালেক । দু বছরেই ফেন্সিডিল এর ব্যবসা করে লাখ লাখ টাকার মালিক আব্দুল মালেক। বাড়ীতে করেছে, ফার্নিচার, সহ টিভি,ফ্রিজ, ও ভবন । আবার বিয়েও করেছে দু দুটা ।
মালেকের ভয়ে মুখ খোলেন না এলাকাবাসী কারন তার আত্মীয়-স্বজনসহ বেশ কয়েকজন মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত
প্রশাসনের নাকের ডগায় থেকেও আব্দুল মালেক অতি দ্রুত হওয়াই পার পেয়ে যান বাড়ে বাড়ে ।
এলাকাবাসী ও সচেতন মহলের দাবি মালেকের কারনে আবারও সক্রিয় হয়ে ওঠছে হাটিকুমরুলের মাদক ব্যবসায়ীরা ধ্বংসের মুখে যাচ্ছে তরুণ স্কুলে পড়ুয়া ছেলেরা। মালেককে আইনের আওতাই এনে দ্রুত মাদক বিক্রি বন্ধের দাবিও জানান এলাকাবাসী ।
এ জাতীয় আরো খবর..
Leave a Reply