1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
আর কত গরিব হলে সরকারী ঘর পাওয়ার কথা বললেন হাতীবান্ধার বৃদ্ধা আনোয়ারা 
সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:২৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
উলিপুরে কমিউনিটি ক্লিনিক সেবাপ্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত পুলিশ সহ তিন বাহিনীর পোশাক পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত চুড়ান্ত বাঘায় বিএনপি নেতার বাড়িতে ককটেল হামলায় আসামী ১১২ জন কাশিমপুরে মাদক ব্যবসায়ীদের নৃশংসতায় প্রাণ গেল তরুণের সাভারের কৃর্তির সুচিকিৎসার জন্য মানবতার ফেরিওয়ালা গরীব বন্ধু অসহায় মানুষের প্রিয় মানুষ খোরশেদ আলম কুড়িগ্রামে বালু লুটের অভিযোগ, কোটি কোটি টাকা বানিজ্য লোহাগাড়ায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব ১৯ দোকানদার!গাফিলতির অভিযোগ ফায়ার সার্ভিসের উলিপুরে “তারুণ্যের উৎসব উদযাপন উপলক্ষে কর্মশালা অনুষ্ঠিত কালুখালী উপজেলা ছাত্রদলের শাওরাইল ইউনিয়নের কর্মী সম্মেলন  অনুষ্ঠিত                  খেলার জন্য বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ

আর কত গরিব হলে সরকারী ঘর পাওয়ার কথা বললেন হাতীবান্ধার বৃদ্ধা আনোয়ারা 

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২১, ৬.৫২ পিএম
  • ২৩২ বার পঠিত
রাশেদুল আলম রুবেল,লালমনিরহাট প্রতিনিধি 
স্বামীর দেয়া ১ শতক ও জামাইয়ের কেনা ২ শতকসহ মোট তিন শতক জমির উপর দুই পরিবারের বসবাস।
মেলে না কোন সরকারী ভাতার কার্ড।নেই কোন সরকারী অনুদান।লকডাউনের পরও খবর রাখেনি কেউ। আর কত গরিব হলে সরকারী ঘর পাওয়ার কথা জানালেন লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার বৃদ্ধা আনোয়ারা বেগম।
বৃদ্ধা আনোয়ারা বেগমের বাড়ি উপজেলার সিংগীমারী ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের তেলিপাড়া গ্রামের আমের উদ্দিনের স্ত্রী।সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে ৩ শতক মাটিতে দুইটি ঘরে মেয়ে-জামাই এক ঘরে ও বৃদ্ধা আনোয়ারা বেগম ও স্বামী আমের উদ্দিন থাকেন জরাজীর্ণ অপর ঘরে।
বৃদ্ধা আনোয়ারা বেগম জানান,এখন পর্যন্ত কোন সরাকারী ত্রাণ পাইনি।স্বামী রিক্সা চালক আর আমি সারাদিন অন্যের বাসায় কাজ করে যেটুকু পাই তা দিয়ে চলে সংসার।ঘর ভাল করার টাকাও নাই।
হালকা বাতাসেও দোলে ঘর এমনি অবস্হা।ঝড় বৃষ্টি হলে খুব ভয় ভয়ে রাত কাটে যেন এই মনে ঘর ভেঙ্গে মাথায় পড়লো।আর লকডাউনে কেউ কাজে ডাকে না। খুব চিন্তায় কাটছে দিন।
বৃদ্ধার মেয়ে নজিমা বেগম জানান,আমার স্বামী রিক্সা চালক।আমি চাল কলে কাজ করি।কোন রকম টেনেটুনে চলে আমাদের সংসার।মায়ের ঘর ভাল করার মতো সামর্থ আমার স্বামীর নাই।আমার মা আর কতো গরিব হলে সরকারী ঘর পাবে।সরকারী ঘর আমার মায়ের হক।
এ বিষয়ে জানতে চাই অত্র ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য আক্কেল হোসেন জানান, আনোয়ার বেগম আমার প্রতিবেশী।আসলেই অভাবের কারণে তাদের থাকার ঘরটি নরবরে অবস্থা।আনোয়ারা বেগমকে একটি সরকারী ঘর দিলে উপকৃত হবে।
এ বিষয়ে সিংগীমারী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মনোয়ার হোসেন দুলু বলেন,আপাততো গুচ্ছগ্রাম ছাড়া ব্যক্তি মালিকানা জমিতে কোন ঘর দেয় নাই।২০১৭ সালে ৩৫০ ঘরের তালিকা পাঠানো হয়েছেও বলে জানান তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews