1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
দিনাজপুরে ২য় দফা বেড়েছে চালের দাম
শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
নড়াইল মুক্ত দিবস,শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও ১৬ ডিসেম্বর পালনের প্রস্তুতি সভা নোয়াখালীতে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে  শহিদদের স্মরণে স্মরণসভা  সাবেক এমপি রশীদুজ্জামানের ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করছেন করেছেন আদালত শহীদ আবু সায়েদের সনদ তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা সাভারে পাওনা টাকার জন্য বন্ধুকে ছুরিকাঘাতে হত্যামামলার আসামী রনি গ্রেপ্তার কাশিমপুরে জমি বিরোধ ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন কেশবপুরে সেই অবৈধ ইটভাটা রোমান ব্রিকসটি ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিয়েছে প্রশাসন নবাবগঞ্জে শ্রমীকলীগ নেতার বিরুদ্ধে সরকারি খালের মাটি লুটের অভিযোগ ক্যাব প্রস্তাবিত জ্বালানি রূপান্তর নীতি প্রনয়ন,বিদ্যুৎ ও জ্বালানিখাত সংস্কারের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় বাস চাপায় প্রাণ গেল ২ মোটরসাইকেল আরোহীর

দিনাজপুরে ২য় দফা বেড়েছে চালের দাম

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২১ আগস্ট, ২০২১, ১.১০ পিএম
  • ১৯৯ বার পঠিত

রেখা মনি নিজস্ব প্রতিবেদক,

দিনাজপুরে ২য় দফা বেড়েছে চালের দাম

দিনাজপুরের বাজারে বোরো মৌসুমের নতুন চাল ওঠার পর দ্বিতীয় দফায় আবারও দাম বেড়েছে। প্রতি কেজিতে বেড়েছে ২ থেকে ৪ টাকা। সাধারণত বোরো ধান বাজারে ওঠার পর চালের দাম কিছুটা সহনীয় থাকে। এবার তার ব্যতিক্রম। দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে লকডাউন, বিধিনিষেধের ফলে আয় কমে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছে খেটে-খাওয়া মানুষ।

জেলা শহরের বাহাদুর বাজারে গিয়ে দেখা যায়, বাজারে বোরো মৌসুমের নতুন চাল উঠেছে দুই মাস আগে। এরই মধ্যে দুইবার দাম বাড়ল। মানভেদে আটাশ জাতের চাল কেজিতে দুই টাকা বেড়ে ৫০-৫২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একইভাবে ঊনত্রিশ জাতের তিন টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৪৭-৪৯ টাকায়। মিনিকেট চার টাকা বেড়ে ৫৮-৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। স্বর্ণা, নাজিরশাইল ও অন্য জাতের চাল আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে।

গুটি স্বর্ণা ৪৩-৪৪ টাকার স্থলে ৪৬-৪৮ টাকা, সুমন স্বর্ণা ৪৫-৪৬ টাকার স্থলে ৫০-৫২ টাকা, রণজিৎ ৪৬-৪৮ টাকার স্থলে ৫২-৫৪ টাকা, সিদ্ধ কাটারি ৭০-৭২ টাকার স্থলে ৮০-৮৫ টাকা, জিরাশাইল ৫০-৫২ টাকার স্থলে ৫৫-৫৬ টাকা, বাসমতি ৬০-৬২ টাকার স্থলে ৭৫-৭৮ টাকায় বিক্রির কথা জানিয়েছেন দোকানদাররা। আর পাইকারি বাজারে আটাশ জাতের চাল আগে দাম ছিল প্রতি বস্তা দুই হাজার ২০০ থেকে দুই হাজার ২৫০ টাকা। এখন সে চাল দুই হাজার ৪০০ থেকে দুই হাজার ৪৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে চাল কিনতে আসা পুতুল নামে এক নারী বলেন, রমজানের ঈদে যে দামে চাল কিনেছি, আজও সেই দামে কিনছি। রমজানের ঈদের পর থেকেই চালের দামটা বেশি। কোরবানির ঈদও গেল। তারপরও চালের দাম কমছে না।

বজলার রহমান নামে এক ব্যক্তি বলেন, ঈদের পর থেকেই চালের দাম মানুষের নাগালের বাইরে। দিন দিন মানুষের আয়-রোজগার কমে যাচ্ছে। চালের দাম বৃদ্ধিতে মানুষের আরও কষ্ট বেড়েছে।

চালের খুচরা ব্যবসায়ী নুরুজ্জামান বলেন, চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় ক্রেতারা আমাদের দোষারোপ করেন। কিন্তু আমরা ছোট ব্যবসায়ী, আমাদের কিছু করার নেই। পাইকারি যে দামে আমরা চাল ক্রয় করি, তা থেকে দু-এক টাকা লাভ করি।

‘রহমানিয়া চালঘর’-এর স্বত্বাধিকারী আজগার আলী বলেন, মিল মালিকদের কাছ থেকে আমাদের চাল কিনতে হয়। অটো মিল মালিকদের কাছে এখন পর্যাপ্ত চাল আছে। সরকার মিল মালিকদের দিকে নজর দিলে চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে।

মেসার্স খাদ্য ভাণ্ডারের স্বত্বাধিকারী আলাউদ্দিন ব্যাপারী বলেন, ভরা মৌসুমে চালের দাম বেড়ে যাওয়াটা অস্বাভাবিক। বোরো ধান বাজারে উঠেছে দু-তিন মাস হলো। এখনই এমন অবস্থা হলে বাকি ৯ মাসে কী হবে, তা নিয়ে আমরাও চিন্তিত।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews