কটা সূক্ষ শরীর মন,বুদ্ধি, আর অহংকার মিলে একটা সু্খ্য শরীর যাবে। আমাদের বর্তমান যে শরীরটা আছে এটা হচ্ছে স্থুল শরীর। (ক্ষিতি,অপ,তেজ,মরুৎ ও ব্যোম) ভুমি,জল,বায়ু,অগ্নি,ও আকাশ দিয়ে তৈরী এই স্থুল দেহ।এটা ছেড়া পোশাকের মতন ফেলে রেখে যেতে হবে। উজ্জ্বল রায় নড়াইল জেলা প্রতিনিধি জানান, পাপ ও পূর্ণির ফল যেমন পাপ করবেন নরকে তেমন একটা যাতনা ভগ করতে হবে। আর পূর্ণির ফলে কিছু দিন সরগ ভোগকরে আবার মর্তে আসতে হবে সত্বগুন,রজগুন,আর তমগুন এই তিন গুনের ভাব যদি কেউ যেনে থাকে তার আর কিছুই করা লাগে না।এই তিন গুনের ব্যখ্যা অনেক বড় তাই সংক্ষেপে মৃত্যুর কথাটাই বলবো। আমাদের এই দেহে নয়টা ছেদ্র থাকে।চোখে দুইটা,কানে দুইটা,নাকে দুইটা,মুখে একটা,আর নিচে দুইটা, মৃত্যুর সময় যদি কোন ব্যক্তির প্রসাব নালি বা পায়খানা নালি দিয়ে আত্মা বেরিয়ে যায়, (তখন তমগুন কাজ করে)ঐ ব্যক্তি পষু,পাখি,রুপে আবার জন্ম নেয়। মৃত্যুর সময় যদি কোন ব্যক্তি চোখ,মুখ,উপর দিকে তুলে বা হা করে মারা যায়(তখন রজগুন কাজ করে) পরে ঐ ব্যক্তি মানুষ রুপে জন্মগ্ৰহন করে। দেখবেন অনেক লোক আছে,মারা যায়,তার পরেও মুখের দীকে তাকালে খুব হাসি খুসি মনে হয় এখনও বেচে আছে।(তখন সত্বগুন কাজ করে) ঐ লোকের উর্ধগতি প্রাপতি হয়।কোন এক সরগে চলে যায়। কামনা,বাসনা যে যেমন কামনা বাসনা করবে সে তেমনই একটা ফল পাবে।যেমন কিছু কিছু বাচ্ছা আছে দেখবেন নিজেই হারমনিয়াম বাজিয়ে সুন্দর কন্ঠে গান গাইবে।ঠিক তেমনিই। সুকৃতি এইটাই হচ্ছে জীবের সর্ব শ্রেষ্ট জিনিস।পাপ পূর্ণি ক্ষয় হয়।কিন্তু সুকৃতি কোনদিন ক্ষয় হয়না।সবাই একদিন ছেড়ে চলে যাবে এমনকি পূর্ণিও একদিন আপনাকে ছেড়ে চলে যাবে।কিন্তু এই সুকৃতি আপনার পিছে পিছে এ জন্ম টু ও জন্ম থেকে যাবে।টাকা সুধে দিলে যেমন টাকা বাড়িয়ে যায়।তেমন এই সুকৃতি আপনাকে সুকৃতি বাড়ান কাজে সাহিজ্য করবে।এবং আপনাকে একদিন বড় ভক্তে পরিনত করবে। এই ভাবে একদিন আপনাকে শ্রী গোবিন্দর শ্রীচরণে নিয়ে ফেলবে।এবং তখন আপনি মুক্তি পেয়ে যাবেন। মৃত্যুর সময় এই ৫টা জিনিস আমরা নিয়ে যাব (পূর্ণি আর সুকৃতি কি ভাবে অর্জন হয়?) পূর্ণি দেব দেবতাদের উদ্দেশ্যে যে কর্ম করা হয় তাকে পূর্ণি অর্জন বলে।তার ভিতরে যেমন,মা,বাবাকে সেবা করা, গরীব ভিখ্যারিকে দান,জনকল্যাণকর কাজ মুন্দীর,মর্জীদ,হাসপাতাল,স্কুল,কলেজ,ইত্যাদি সুকৃতি শ্রীবিষ্ণুর উদ্দেশ্যে যে কর্ম করা হয় তাকে সুকৃতি বলে।যেমন সাধু গুরু সেবা,বৈষ্ণব সেবা,বৈষ্ণবের উস্রিষ্ট প্রসাদ পাওয়া,যজ্ঞ কীর্তন অনুষ্ঠানে দান করা,যজ্ঞ কির্তন অনুষ্ঠানে হরিনাম শ্রবণ,যজ্ঞ অনুষ্ঠানের প্রসাদ পাওয়া,গীতা ভাগবত পাঠ বা শ্রবণ করা, বাড়িতে হরে কৃষ্ণ মহামন্ত্র জপ করা ইত্যাদি। কে কতগুলো গুছিয়েছে যানি না।যদি কারর কিছু বাকি থাকে তাহলে এখনিই শুরু করুন। যানিনা ঠিক ঠাক বুঝাতে পেরেছি কি না আমি মনে করি আমার প্রতেকটা পোষ্ট যদি কেউ মন দিয় পড়ে আসে।তবে সে কথায় ছিল কথায় আছে এর পর কথায় যাবে,সে নিযেই বলতে পারবে আশাকরি।আমরা সবাই পুত্র সন্তানের কামনা করি।কিন্তু পুত্র সন্তান কেন হয়?পুত্র সন্তান না হলে কি হয়।আমাদের পুত্র সন্তান আছে 5 ধরনের।কোন ধরনের পুত্র সন্তান নেওয়া লাগে । যদি লাইনে থাকেন সবিই যানতে পারবেন। যদি ভুল কিছু বলে থাকি সকলের চরণে। ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন।
Like this:
Like Loading...
Related
এ জাতীয় আরো খবর..