1. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  2. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
করোনা আক্রান্ত নারী চিকিৎসককে উত্ত্যক্ত, দুই কর্মচারীকে মারধর
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০৮:১৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
স্বাধীনতাবিরোধীরা সুযোগ পেলেই ছোবল মারতে চায়: রাষ্ট্রপতি অবশেষে রাজধানিতে  দেখা মিলল  বৃষ্টির যে কারণে যৌনতার প্রতি আগ্রহ কমে যায় টেকনাফ সীমান্তে  ভেসে আসছে মর্টার শেল ও ভারি গোলার বিকট শব্দ,  দেখা যাচ্ছে  আগুনের কুণ্ডলী বৈদেশিক ঋণনির্ভর প্রকল্প বাস্তবায়নে বাড়তি পরিশ্রমের  নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর  সিনিয়র সহকারী সচিব পদে পদোন্নতি পেলেন মুহাম্মদ জাফর আরিফ চৌধুরী লক্ষ্মীপুরে বিনামূল্যে সার বীজ বিতরণ বরুড়ায় বই ও কসমেটিক বিক্রেতাকে হত্যার দায়ে স্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড,  স্বামী’র কারাদণ্ড বদলগাছীতে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত কাঠ মিস্ত্রিকে সহায়তা দিলেন সংসদ সদস্য সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী দেবীদ্বারে আনোয়ারাকে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যার দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ড

করোনা আক্রান্ত নারী চিকিৎসককে উত্ত্যক্ত, দুই কর্মচারীকে মারধর

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৩ জুলাই, ২০২০, ১২.১৪ পিএম
  • ২০২ বার পঠিত

বরিশাল ব্যুরো: বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত এক ইন্টার্ন নারী চিকিৎসককে উত্ত্যক্ত করার অভিযোগে সেখানকার চতুর্থ শ্রেণির দুই কর্মচারীকে মারধর করা হয়েছে। ভুক্তভোগীরা এ ঘটনায় হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. বাকির হোসেনের কাছে বিচার দাবি করেছেন।

এদিকে মারধরের বিষয়টি অস্বীকার করে নারী সহকর্মীকে উত্ত্যক্তের বিচার দাবি করেছেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরা। হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. বাকির হোসেন বলেছেন, তদন্তের মাধ্যমে বিষয়টি সমাধান করবেন। যথাযথ ব্যবস্থাও নেওয়া হবে।

মারধরের শিকার দুই কর্মচারী (অফিস সহায়ক) দিদুরুল ইসলাম ও নুরুল ইসলাম। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. বাকির হোসেনের কাছে বিচার চাইতে যান তাদের অন্যান্য সহকর্মীরা। তারা সকলেই হাসপাতালের তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী।

হাসাপাতাল সূত্র জানায়, গত ২৭ জুন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালের এক নারী ইন্টার্ন চিকিৎসক করোনা ওয়ার্ডে ভর্তি হন। তিনি তৃতীয় তলার একটি কক্ষে ছিলেন।

ইন্টার্ন চিকিৎসক তরিকুল ইসলাম জানান, ২৮ জুন দিদুরুল ইসলাম ও নুরুল ইসলাম নানা অজুহাতে একাধিকবার তার সহকর্মীর ওই কক্ষে প্রবেশ করে এবং তাকে উত্ত্যক্ত করে। এ ঘটনায় মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন ওই চিকিৎসক। পরে তিনি বিষয়টি মুঠোফোনে তার অন্যান্য সহকর্মীদের জানান।

ভুক্তভোগী দুজন জানান, ২৯ জুন রাতে হাবিবুর রহমান ছাত্রাবাসে নিয়ে তাদের মারধর করেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরা। দিদুরুল ইসলাম ও নুরুল ইসলাম বলেন, তারা ইন্টার্ন চিকিৎসকের রুমে ভুলে ঢুকে পড়েছিলেন এবং তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষমাও চেয়েছেন।

এদিকে, মারধরের ঘটনা অস্বীকার করে উত্ত্যক্তের ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার জন্য তারা তালবাহানা করছে বলে দাবি করেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরা। অপরদিকে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মো. মোদাচ্ছের কবির কর্মচারীদের মারধরের ঘটনার বিচার দাবি করেছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews