চট্টগ্রাম ব্যুরো:
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন আওতাধীন চৌদ্দটি খালি জায়গা ইজারা দেয়া হয় সাবেক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন দায়িত্ব থাকা অবস্থায়,আর এই ১৪ টি খালি জায়গা নামমাত্র মূল্যে নিজের পছন্দনীয় লোকদের ইজারা দেয়ার অভিযোগ ওঠে সাবেক প্রশাসকের বিরুদ্ধে।
১৪টি ইজারা দেওয়া জায়গার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একটি জায়গা ৩০নং পূর্ব মাদারবাড়ি ওয়ার্ড অফিস সংলগ্ন ৬৫৩৪ বর্গফুট খালি জায়গাটি, যা গত
১৪/০১/২১ তারিখে সাবেক প্রদান নির্বাহী কর্মকর্তা মফিদুল আলম স্বাক্ষরিত ৬৫৩৪ বর্গফুটের জায়গাটি মাসে ১১৭৬২ টাকা ভাড়া নির্ধারণ করে অস্থায়ীভাবে এক বছরের জন্য ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হয়।
উল্লেখিত অনুমতিপত্রে১০টি শর্তের মধ্যে ৫ নং শর্তে স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে চসিকের লীজকৃত জায়গায় স্থায়ী কোনো স্থাপনা নির্মাণ করা যাবে না,কিন্তু লীজ গ্রহীতা কোনরকম নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে করপোরেশনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে এবং উল্লেখিত শর্ত বঙ্গ কবে উক্ত জায়গায় স্থায়ী স্থাপনা নির্মাণ করেন লীজ গ্রহীতা সদরঘাট ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সাবেক ভিপি খলিলুর রহমান নাহিদ।
চসিক নির্ধারিত লীজের শর্ত ভঙ্গ করে এভাবে স্থায়ী স্থাপনা নির্মাণ করা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত বা আইন বহির্ভূত এ বিষয়ে জানতে চাইলে সদরঘাট ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সাবেক ভিপি খলিলুর রহমান নাহিদ বলেন আমি নিয়ম মেনে ১০০০ টাকার স্ট্যাম্পে ১৯ লক্ষ টাকার বিনিময়ে ২০% ভাড়া বৃদ্ধির দিয়ে লিখিত চুক্তি করেছি, তিনি আরো বলেন আমি সালামি দিয়ে নিয়েছি এবং ছোট্ট একটা অফিস করেছি পানি এবং বিদ্যুৎ ব্যবস্থা ঠিক রাখার জন্য।, এটি নালার উপরে করা হয়েছে কারো সমস্যা হওয়ার কথা নয়।
চসিকের নিম্নলিখিত শর্ত ভঙ্গ করে স্থাপনা নির্মাণ করা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত এবং এ ব্যাপারে করপোরেশনকে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন জানতে চাই প্রধান নজরুল ইসলাম বলেন বিষয়টি আমরা অবগত হয়েছি এবং চুক্তি ভঙ্গ করাই একটি বাতিল করে আমরা থাকে চিঠি পাঠিয়ে দিয়েছি কিন্তু তিনি আবারও আবেদন করেছেন।
Like this:
Like Loading...
Related
এ জাতীয় আরো খবর..