হাবিব পেকুয়া প্রতিনিধি :-
বিগত দিন গুলাতে তিনি মানুষের পাশে থেকে সময় অসময় মোকাবেলা করেছে মহামারি করোনা ঘুর্ণিঝড় আম্পান কেও।তিনি ইউপি সদস্য না থাকা সত্যেও অন্তত অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে এটা বলতে হবে নিশ্চয়ই ।
গোলাম রহমান সব কিছুর পরিবর্তন করে একটা রোলমডেল ওয়ার্ড করার প্রত্যাশায়। আশা করি ১নাম্বার রাজাখালী ইউনিয়নের ৪নাম্বার ওয়ার্ডের মানুষ এই উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে যোগ্য নেতৃত্ব আবারো খুঁজে নিবে।
গোলাম রহমান বলেন। অতীতে হয়তো আমার অজান্তে অনেক ভুল ভ্রান্তি থাকতে পারে।
তবে মানুষ ভুলের উর্ধ্বে নয় সবাই এক শো পার্সেন্ট সব দিকে ভালো তা কিন্তু নয়। আশা করি ওনার ভুলগুলো তিনি সুধরে নিবেন।
৪নাম্বার ওয়ার্ডের জনগণ ও ওনার এতসব ভালো কাজের যথাযথ মুল্যায়ন করবেন।
আসন্ন ১রাজাখালী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৪নং ওয়ার্ডের মেম্বার পদপ্রার্থী গোলাম রহমান সকলের দোয়া ও সমর্থন কামনা করেছেন।
আজ ৩০ অক্টোবর রোজ শনিবার ১নং রাজাখালী ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড জনসাধারণের উদ্যোগে আগাম নির্বাচনী প্রচারণা ও উঠান বৈঠকের আয়োজন করা হয়।
জনসেবার কারণে সাধারণ মানুষের কাছে তিনি অত্যন্ত আস্থাভাজন ব্যক্তি হিসেবে অল্প সময়ে সু-পরিচিতি লাভ করেছেন এবং একজন উদীয়মান যুবক রাজনীতিবিদ হিসেবে । দীর্ঘদিন ধরে তিনি নিজেকে ব্যস্ত রেখেছেন সাধারণ মানুষের সেবায় । সাধ্য অনুযায়ী সাহায্য করেছেন সাধারণ মানুষের । ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় আম্পানে ও মহামারী করােনায় ছিলেন সাধারণ মানুষের সাথে । করােনার এই মহা দুর্যোগেও শুরু থেকে তিনি তার সাধ্য অনুযায়ী সাধারণ মানুষের পাশে থেকে বিভিন্ন ধরনের সাহায্য সহযােগিতা করে গেছেন । তিনি নিজেকে মানুষের সেবায় উৎসর্গ করে দিতে চান ।
স্থানীয়রা বলেন তিনি তাদের সকল বিপদে আপদে এগিয়ে আসেন । রাত – দিন যখনই চাই আমরা তাকে পাশে পাই । আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলমত নির্বিশেষে উন্নয়নের স্বার্থে যুবক সমাজসেবক গোলাম রহমান কে মেম্বার হিসেবে দেখতে চাই ।
ইউপি সদস্য পদপ্রার্থী গোলাম রহমান বলেন, আমাকে যদি জনগণ তাদের সেবা করার সুযােগ দেয়, তাহলে আমি নির্বাচিত হয়ে ৪নং ওয়ার্ডকে একটি রােল মডেল ওয়ার্ড হিসেবে উপহার দিবাে এলাকাবাসীকে ।
আমার স্বপ্ন এলাকাবাসীর সেবা করা ও সুখে দুঃখে পাশে থাকা।
বিগত দিনে কিছুটা সময় দেশের বাহিরে থাকলেও পরদেশ থেকে আমার এলাকার প্রতিটা মানুষের খুজ খবর নিতাম। স্বপ্ন ছিলো এলাকার সাধারণ আমজনতার মাঝে বাকিটা সময় তাদের নিয়ে কাটাবো।
এলাকার গরিব দুঃখী মানুষের সাথে থাকাটায় ছিলো আমার প্রধান স্বপ্ন।আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করতাম যেন দুঃখী মানুষের পাশে থাকতে পারি। এবং সুখ দুঃখের ভাগ নিতে পারি।
তিনি আরো বলেন।শিক্ষা বিস্তারের পাশাপাশি একটি রোল মডেল ওয়ার্ড গড়ার প্রত্যাশার স্বপ্ন অনেক দিন আগের।তবে বয়সের তুলনায় নিজেকে মানিয়ে নিতে না পেরে নির্বাচনের সাহস করেনি।তবে এবার এলাকাবাসীর সামর্থন পেয়ে নিজেই আরো বেশি আগ্রহী।এবং শেষ পর্জন্ত সবার দোয়াও এলাকাবাসীর সহযোগিতা কামনা রইল।