1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
করোনায় যুবকের মৃত্যু, মরদেহ রেখে পালালেন ভাই-ভাবি
বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:২৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
উলিপুরে “তারুণ্যের উৎসব উদযাপন উপলক্ষে কর্মশালা অনুষ্ঠিত কালুখালী উপজেলা ছাত্রদলের শাওরাইল ইউনিয়নের কর্মী সম্মেলন  অনুষ্ঠিত                  খেলার জন্য বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ রাজশাহী পুঠিয়ায় অনুমোদন ছাড়াই চলছে ইটভাটা পুড়ছে কাঠ লোহাগড়া কৃষি অফিসে বিভিন্ন তথ্য পেতে সাংবাদিকদের ভোগান্তি এখনো ঝুঁকিমুক্ত নয় মা হারা হাতি শাবকটি রইছে নিবিড় পরিচর্যায়। সারদা পুলিশ একাডেমিতে কনস্টেবলদের স্থগিত হওয়া সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত লোহাগড়ায় গরু ব্যবসায়ী অপহরণ: শিকল দিয়ে বেঁধে নির্যাতন, ৫ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবি ডামুড্যায় জমি নিয়ে বিরোধ, প্রতিপক্ষের হামলায় সাংবাদিক সহ আহত ৩ মিরপুরে মুসলিম বাজার সমবায় সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত

করোনায় যুবকের মৃত্যু, মরদেহ রেখে পালালেন ভাই-ভাবি

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ৫ জুলাই, ২০২০, ৭.৫৮ পিএম
  • ২২৮ বার পঠিত
রাজশাহী প্রতিনিধি : করোনায় আক্রান্ত হয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে আজাদ আলী নামে এক যুবক মারা যান। মৃত্যুর পর মরদেহ রেখেই পালিয়ে যান তার ভাই-ভাবি।

শনিবার রাতে রামেক হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজাদের মৃত্যু হয়। তিনি নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলার জামগ্রামের বাসিন্দা।

জানা গেছে, শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় আজাদ আলীকে রামেকের আইসিইউতে রাখা হয়। হাসপাতালে ছিলেন তার বড় ভাই ও ভাবি। তবে মৃত্যুর পর ওই দুইজনেই মোবাইল ফোন বন্ধ করে পালিয়ে গেছেন। তারা মরদেহ নিতে চাননি।

কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন রাজশাহী শাখার ইনচার্জ অ্যাডভোকেট মেহেদী হাসান জানান, আজাদ আলীর মৃত্যুর পরই মরদেহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে দাফনের জন্য কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনকে জানানো হয়েছে।

কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের স্বেচ্ছাসেবকরা যোগাযোগ করলে আজাদের ভাই ও ভাবি জানান, গ্রামে তাদের ভাইয়ের দাফন করতে দেয়া হবে না। কোয়ান্টাম যেন রাজশাহীতেই দাফনের ব্যবস্থা করে। পরে কোয়ান্টামের স্বেচ্ছাসেবকরা ভোর ৫টায় রাজশাহীতে কবর খনন শুরু করেন। এরপর ভোর ৬টায় আইসিইউর সামনে দেখেন মৃতের ভাই ও ভাবি নেই।

অন্য রোগীর স্বজনরা জানান, ফজরের আজানের পর তারা হাসপাতালে থেকে বেরিয়ে গেছেন। এরপর থেকে তাদের ফোন বন্ধ।

অ্যাডভোকেট মেহেদী আরো জানান, সকাল ১০টা পর্যন্ত তাদের মোবাইল নম্বর দুইটি বন্ধই পাওয়া যায়। এরপর একটি নম্বরে কল ঢোকে। তখন তাদের জানানো হয়, তারা মরদেহ নেবেন না। রাজশাহীতেই যেন দাফন করা হয়। পরে আর পাওয়া যায়নি। এখন যথাযথ কর্তৃপক্ষ লিখিতভাবে মরদেহ বুঝিয়ে দিলে দাফন করা হবে।

রামেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. সাইফুল ফেরদৌস বলেন, স্বজনরা মরদেহ নেবেন না। আমরা বেওয়ারিশ হিসেবে পুলিশকে মরদেহ বুঝিয়ে দেব। পুলিশ কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনকে বুঝিয়ে দিলে দাফন হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews