ইসমাইল হোসেন ময়মনসিংহ প্রতিনিধি:
ময়মনসিংহ ভালুকা উপজেলা হাজীর বাজার সন্নিকটে ড্রীমওয়ার্ল্ড পার্কে নানান কর্ম চলে বলে তথ্য পাওয়া গেছে । বিনোদন পার্ক এর নামে বিভিন্ন ধরণের অনৈতিক কর্ম কান্ড সহ ভাসমান পতিতা এবং এক শ্রেনীর মাদক সেবীদের নিরাপদ আস্তানা হিসেবে পরিচিতি অর্জন করেছন। এই পার্কের মধ্যে অশালীন মেয়ে ছেলেদের অবাধ বিচরণ সহ এমনহীন কোন কর্ম নেই যা কি না, পার্কের ভিতর চলে না। খোলা মেলা পার্ক এলাকায় জটিলতার সমিকরণ সৃষ্টি করেছেন। উক্ত পার্কের পক্ষে কেবল একটি মহল ছাড়া গ্রামাঞ্চলের প্রায় লোকই ভিকটিম। পার্কের আসে-পাশে বেশ কয়েকটি মসজিদ, স্কুল,মাদ্রাসা রয়েছে। ফলে চিহ্নিত পার্কের কর্মকাণ্ড সামাজিক নিয়মনীতি চরম ভাবে অরক্ষিত হচ্ছে। তবে পার্কের দায়িত্ব রয়েছে-যারা-তারা কি কোন সভ্য ঘরে জন্ম নিয়েছে না অসভ্য ঘরে নিয়েছে,তার প্রমাণ কর্মে বুঝা যায়। কোন সভ্য পরিবারের সন্তান অসামাজিক পরিবেশে অর্থপার্জন করে জীবিকা নিবার্হ করার কথা নয়।। তাই সভ্য মহল ভালো কাজের বিশ্বাসী অসামাজিক কাজে প্রতিবাদী ভুমিকা রাখেন। পার্কের চাঞ্চল্যকর ঘটনা গুলো বিভিন্ন মহল জানার পরেও কেন জানি ভিন্ন পথে কথা বলেন। করোনা ভাইরাস মহামারী সময় প্রকাশ্য কিছু দিন পার্কে না ঢূকলে ও গোপনে হলেও না কি মেহমান সেজে ঢুকছে ? এই হলো অসভ্য মহলের কাজকর্ম । পার্ক ব্যাপারে প্রশাসন কি করেন,এটাই এখন কেবল দেখার বিষয়? তবে এলাকার প্রতিবাদী মহলের পক্ষে দৈনিক সূর্যোদয়ের ময়মনসিংহ জেলার প্রতিনিধি ইসমাইল হোসেন জানান সাধারণ কোন মানুষের কথা পার্কের দায়ীত্ব রত কর্তৃ পক্ষ শুনেন না। যার ফলে তিনি সংবাদ পত্রের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তা সহ উধর্তন কর্তার সু দৃষ্টি কামনা করছেন। এ ব্যাপারে প্রশাসন কি করেন এটাই এখন দেখার বিষয়?