1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
ফুল ভাসানোর মধ্য দিয়ে পাহাড়ে বৈসাবি'র আনুষ্ঠানিকতা শুরু
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:২৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
জননেতা সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন জাতীয় নির্বাহী কমিটির গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক কৃষিবিদ শামীমুর রাহমান শামীম। ন্যায়ের পথে চলো সংগঠনের নামে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে যুবদল নেতা! কুমিল্লা পিটিআই স্কুলে পহেলা বৈশাখ উদযাপন চকরিয়ায় বন্য হাতির পাল কেড়ে নিলো’ এক দিনমজুরের জীবন। ছিনতাই ও চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার  অর্ধকোটি টাকার গার্মেন্টস পণ্য,চোরাই কাভার্ডভ্যান সহ সীতাকুণ্ডে দুইজন আটক।  বাংলা নববর্ষ বরণে সাংস্কৃতিক জোটের প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত  Good News From Turkey! সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার জুলাইয়ের ইন্টারনেট শাটডাউনের নির্দেশদাতা: মাহরীন আহসান

ফুল ভাসানোর মধ্য দিয়ে পাহাড়ে বৈসাবি’র আনুষ্ঠানিকতা শুরু

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৩, ৯.০৪ পিএম
  • ১৫৬ বার পঠিত

রাঙামাটি প্রতিনিধিঃ

 

পুরনো বছরের সমস্ত দুঃখ ভুলে গিয়ে নতুন বছরে সুখ-শান্তি ও মঙ্গল কামনায় ফুল ভাসানোর মধ্য দিয়ে রাঙামাটিতে শুরু হয়েছে তিন দিনের বিজু, বৈসাবি ও সাংগ্রাই (বৈসাবি)’র মূল আনুষ্ঠানিকতা।

 

বুধবার সকালে কাপ্তাই হ্রদে ফুল ভাসিয়ে এই উৎসবে অংশগ্রহণ করেন, খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি দীপংকর তালুকদার (এমপি)।

 

এসময় রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী সহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

 

অনুষ্ঠানে সাংসদ দীপংকর তালুকদার সাংবাদিকদের বলেন বলেন, সারা দেশের ন্যায় অসাম্প্রদায়িক চিন্তা চেতনায় বিকশিত করতে হবে। এই লক্ষ্যের সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।

 

পার্বত্য চট্টগ্রামে চাকমা, মারমা, তঞ্চঙ্গা ও ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান সামাজিক উৎসব বিজু, সাংগ্রাই, বিষু, বৈসুক। এই উৎসব প্রতিটি সম্প্রদায়ের কাছে আলাদা নামে পরিচিত। ত্রিপুরাদের বৈসুক থেকে ‘বৈ’, মারমাদের সাংগ্রাই থেকে ‘সা’, আর চাকমাদের বিজু থেকে ‘বি’, এককথায় ‘বৈ-সা-বি’ নামে বেশি পরিচিত। চৈত্র মাসের শেষ দুদিন এবং বৈশাখ মাসের প্রথম দিনসহ মোট তিন দিন বিজু উৎসব উদযাপন করা হয়।

 

ফুল বিজুর দিনে চাকমা, তঞ্চঙ্গারা নদীতে ফুল ভাসানোর পর হরেক রকম ফুল দিয়ে ঘর সাজায়। এরপর বৃদ্ধ ব্যক্তিদের স্নান করিয়ে দেয়া হয়। মূল বিজুর দিনে কেউ কোনো কাজ করে না। ঐতিহ্যবাহী পাজনসহ বিভিন্ন খাবার রান্না করা হয়। একে-অপরের ঘরে ঘরে চলে অতিথি আপ্যায়ন। মূল বিজুর পরের দিন অর্থাৎ গোজ্যেপোজ্যে দিন সবাই বিহারে গিয়ে সকল প্রাণীর সুখ-শান্তি ও মঙ্গল কামনা করেন।

 

এছাড়াও মারমা সম্প্রদায়ের তরুণ-তরুণীরা বিজু পরবর্তী সময়ে মৈত্রী পানি ছিটিয়ে একে অপরের মঙ্গল কামনায় জলকেলী উৎসবে অংশগ্রহণ করে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews