1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
সবজিসহ বেড়েছে নিত্যপণ্যের দাম
বুধবার, ০১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:১২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
দৈনিক সূর্যোদয়ের সকল প্রতিনিধির কার্ড অদ্য হতে বাতিল করা হলো,, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা জাহিদ রহমানের অত্যাচারে অতিষ্ঠ আদাবর বাসী জ্ঞানভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে বিএনপি’র ৩১ দফার বিকল্প নেই -ব্যারিস্টার জামান ৫৫ বছর বয়সে বাগদান সারলেন সোহেল তাজ লোহাগড়ায় ট্রাক চাপায় একজন মোটরসাইকেল আরোহী নিহত ছাত্র শিবিরের নতুন সভাপতি জাহিদুল ও সেক্রেটারি জেনারেল নুরুল ইসলাম নির্বাচিত আবু নাসেরের মৃত্যুতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এর শোকবার্তা থার্টি ফাস্ট নাইটে আতসবাজি ফোটানো হলে জেল ও জরিমনা করা হবে – পরিবেশ সচিব দূর্ণীতির বর পুত্র দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সাঁটলিপি কাম- কম্পিউটার অপারেটর আব্দুস সামাদ ভূঁইয়া জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন (জিসাস) এর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হলেন সাংবাদিক কৌশিক আহমেদ

সবজিসহ বেড়েছে নিত্যপণ্যের দাম

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১০ জুলাই, ২০২০, ৪.১৪ পিএম
  • ৫৯৫ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক: সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে সবজির দাম। থেমে নেই নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দামও। সব ধরনের শাক আগের দামেই বিক্রি করতে দেখা গেলেও বেড়েছে কাঁচামরিচ, মুলা, লেবু, লাউ ও জালি কুমড়ার দাম। সেইসঙ্গে গাজর ও টমেটোর কেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকার ওপরে।

শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে এ চিত্র।

বর্তমানে প্রতিকেজি পটল বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা, করলা ও উস্তা ৫০ থেকে ৬০ টাকা, মুলা ৫০ থেকে ৫৫ টাকায়, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, কচুর লতি (ছোট) ৪০ থেকে ৫০ টাকা, (বড়) ৬০ থেকে ৭০ টাকা, বেগুন ৪০ থেকে ৮০ টাকা ও মিষ্টি কুমড়া প্রতিকেজি ৩০ টাকা। প্রতিকেজি ডায়মন্ড আলু বিক্রি হচ্ছে ৩৫ টাকা, ছোট আলু বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকা কেজি দরে। কেজিতে ৩০ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে প্রতিকেজি কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা, প্রতিকেজি টমেটো (ছোট) বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা, টমেটো (ফ্রেশ) ১০০ থেকে ১২০ টাকা।

দাম কমেছে পেঁপে ও কাঁকরোলের। বাজারে প্রতিকেজি পেঁপে ও কাঁকরোল ১০ টাকা কমে বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে যথাক্রমে ৪০ টাকা কেজি দরে এবং কাঁকরোল (বড়) ৬০ টাকা ও ছোট কাঁকরোল ৪০ টাকা।

দাম বেড়েছে লেবু, নতুন মুলা, লাউ ও জালি কুমড়ার। হালিতে তিন থেকে পাঁচ টাকা বেড়ে প্রতিহালি লেবু বিক্রি হচ্ছে ১২ থেকে ১৫ টাকায়। প্রতি পিসে ১০ টাকা বেড়ে লাউ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা ও জালি কুমড়া প্রতি পিস ৩০ থেকে ৪০ টাকায়।

এদিকে, দাম অপরিবর্তিত আছে কলা, বড় কচু, পুদিনা পাতা, ধনিয়া পাতা ও মিষ্টি কুমড়ার দাম। এসব বাজারে প্রতি আঁটি (মোড়া) কচুর শাক বিক্রি হচ্ছে আকারভেদে ১০ থেকে ১৫ টাকা, লাল শাক ১৫ টাকা, মুলা ১৫ থেকে ২০ টাকা, পালংশাক ২০ টাকা, লাউ ও কুমড়া শাক ৩০ থেকে ৩৫ টাকা, পুঁইশাক ২০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।

এছাড়া গরু ও খাসির মাংসের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এসব বাজারে কেজি প্রতি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৫৮০ থেকে ৬০০ টাকা, মহিষের মাংস ৬০০ টাকা, খাসির মাংস ৮০০ টাকা ও বকরি ৭৫০ টাকা।

এসব বাজারে প্রতিকেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে (মানভেদে) ৩০ থেকে ৪৫ টাকা, রসুন ৮০ থেকে ১০০ টাকা। এছাড়া প্রতিকেজি আদা বিক্রি হচ্ছে (মানভেদে) ১২০ থেকে ১৩০ টাকা। খোলা সয়াবিন (লাল) বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৯৫ থেকে ১০৫ টাকা লিটার, খোলা (সাদা) সয়াবিন বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা লিটার। খোলা সরিষার তেল বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা লিটার।

বর্তমানে প্রতিকেজি মিনিকেট (নতুন) চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৫৮ টাকা কেজি, মিনিকেট পুরান ৬০ টাকা, বাসমতি ৬০ থেকে ৬২ টাকা, গুটিচাল ৪২ থেকে ৪৪ টাকা, পায়জাম চাল ৪৬ টাকা, স্বর্ণ ৪২ থেকে ৪৪ টাকা, আটাশ ৪৬ থেকে ৪৮ টাকা কেজি দরে, আতপ চাল ৬৫ থেকে ৬৬ টাকা, সরকারি মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৪২ টাকা, এক সিদ্ধ চাল বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা, পাইজাম ৪০ টাকা, প্রতিকেজি পোলাও চাল বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১০৫ টাকা।

প্রতিকেজি ডাবরি ডাল বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকা, অ্যাংকার ৫০ টাকা, প্রতিকেজি দেশি মসুর ডাল বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা, মসুর (মোটা) ৮০ টাকা কেজি দরে।

সবজির বাড়তি দাম নিয়ে ভিন্নমত দেখা গেছে ক্রেতা বিক্রেতাদের মধ্যে। বিক্রেতারা বলছেন সবজির সিজন না হওয়ায় প্রতি বছর বর্তমানের এ সময়ে দাম বাড়তি থাকে। আর ক্রেতারা বলছেন, সবজির সিজন না হলেও কোনো সবজির ঘাটতি নেই, এ অবস্থায় দাম বাড়ার প্রশ্ন উঠে না।

এ বিষয়ে হুমায়রা নামে মিরপুর কাঁচা বাজারের এক বিক্রেতা জানান, এখন সবজির সিজন না হওয়ায় সব কিছুর দাম বাড়তি। পাইকারি বাজারে বাড়তি দাম হলে আমাদের এখানে দাম বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক। তবে বাজারে সবজির সরবরাহ বেশি হলে দাম কমে আসবে বলে জানান তিনি।

তবে এ বিক্রেতার সঙ্গে একমত নন বাজারের ক্রেতা আয়েশা। তিনি বলেন, আপনারা দেখেন বাজারে কোনো সবজির ঘাটতি আছে কি না। বাজারে সবজির ঘাটতি না তাহলেও দাম কেনো বাড়বে, প্রশ্ন করেন তিনি। ব্যবসায়ীরা বেশি লাভের আশায় দাম বাড়াচ্ছেন নিয়মিত।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews