ডেস্ক: নদ-নদীর পানি বাড়তে থাকায় কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, সিরাজগঞ্জ, বগুড়া, সুনামগঞ্জ ও জামালপুরের বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে।
অপরিবর্তিত রয়েছে সুনামগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতি। দফায় দফায় বন্যায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন নদী পাড়ের মানুষ।
বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে ব্রহ্মপুত্র, তিস্তাসহ কুড়িগ্রামের সবকটি নদ-নদীর পানি বাড়তে থাকায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। বন্যার পানি নামতে না নামতেই আবারও পানি বাড়ায় দুশ্চিন্তায় বানভাসী মানুষ।
নদ-নদীর পানি বাড়তে থাকায় গাইবান্ধায়ও বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। নদী তীরবর্তী চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। দফায় দফায় বন্যায় খাবার, সুপেয় পানিসহ নানা সংকটে বানভাসী মানুষ।
সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। তবে এখনো বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে সুরমাসহ সব শাখা নদীর পানি। গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোয় পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন জেলার ১১ উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের প্রায় ৪ লাখেরও বেশি মানুষ। পানিবন্দী লাখো মানুষ।
সিরাজগঞ্জে দ্রুত গতিতে যমুনা নদীর পানি বাড়ছে। ২য় দফা বন্যার আশঙ্কায় অনেকে ঘর-বাড়ি ছেড়ে বাঁধে আশ্রয় নিচ্ছেন। দুর্ভোগ বাড়ছে এসব এলাকার মানুষের।