1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
ইরি ফসল লাগাতে বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে কৃষকের !
বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ০২:২৩ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
জননেতা সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন জাতীয় নির্বাহী কমিটির গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক কৃষিবিদ শামীমুর রাহমান শামীম। ন্যায়ের পথে চলো সংগঠনের নামে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে যুবদল নেতা! কুমিল্লা পিটিআই স্কুলে পহেলা বৈশাখ উদযাপন চকরিয়ায় বন্য হাতির পাল কেড়ে নিলো’ এক দিনমজুরের জীবন। ছিনতাই ও চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার  অর্ধকোটি টাকার গার্মেন্টস পণ্য,চোরাই কাভার্ডভ্যান সহ সীতাকুণ্ডে দুইজন আটক।  বাংলা নববর্ষ বরণে সাংস্কৃতিক জোটের প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত  Good News From Turkey! সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার জুলাইয়ের ইন্টারনেট শাটডাউনের নির্দেশদাতা: মাহরীন আহসান

ইরি ফসল লাগাতে বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে কৃষকের !

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩, ১০.১৪ পিএম
  • ১৭৮ বার পঠিত

রেখা মনি, নিজস্ব প্রতিবেদক : 

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলায় ইরি জমিতে  মাঠজুড়ে চলছে বোরো আবাদের ধুম।ইরি আবাদ সঠিক সময় সফল করতে চাষিরা মাঠে ব্যস্ত সময় পার করে যাচ্ছেন।তবে শীতের তীব্রতা কিছুটা বেশি থাকায় তাদের অনেকটা বেগ পেতে হচ্ছে।শীতে বীজতলা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি সার, বীজ,ডিজেল, সেচসহ কৃষি উপকরণের দাম বাড়ায় শতক প্রতি এবার বাড়তি খরচ গুনতে হবে তাদের।

মৌসুমে প্রচণ্ড শীতের কারণে কৃষি শ্রমিক ভূরুঙ্গামারী উপজেলায় কাজ না থাকায় মাস খানিক আগে ভূরুঙ্গামারী থেকে দেশের দক্ষিণ অঞ্চলে ঢাকাসহ অনেক স্থানেই কাজের উদ্দেশ্যে চলে গেছে।এদিকে কৃষি শ্রমিক না পাওয়ায় চাষাবাদ নিয়ে অনেকটাই চিন্তিত কৃষক। আবার শ্রমিক পাওয়া গেলেও গুনতে হচ্ছে বাড়তি টাকা।ফসলের জমিতে গিয়ে দেখা যায় কৃষকরা সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে চারা রোপণ করছেন। অনেকে আবার হাল চাষ নিয়ে ব্যস্ত। আবার কেউ কেউ চারা রোপণের জন্য জমি প্রস্তুত করছেন। ফসলি এসব জমিগুলোতে চলছে গভীর নূলকুপের মাধ্যমে সেচের কাজ।

এদিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের বটতলা মোড়ের চাষি আলম,ছালাম,আমিনুর ,তমছের ,মোতালেব জানান চাষাবাদের জন্য ডিজেল কিনতে হচ্ছে আগের থেকে কেজি প্রতি ১০-২০ টাকা বেশী দরে,বিদুৎ এর দাম বেশী,সারের দাম বেশি,শ্রমীকের দাম বেশী।এদিকে শীতের কারণে চারার বৃদ্ধির হার কমে যাওয়ার পাশাপাশি অনেক বীজতলা নষ্ট হয়ে গেছে। এছাড়া ভরা মৌসুমে শীতের কারণে চাষাবাদ করতে শ্রমিক সংকট দেখা দিয়েছে। শ্রমিক পাওয়া গেলেও গুনতি হচ্ছে বাড়তি টাকা। আরও একাধিক কৃষক জানান, প্রতি বছর ফসল উৎপাদনের সময় ধানের দাম থাকে না। এতে উৎপাদন খরচ উঠাতেই তাদের হিমশিত খেতে হয়। ফলে তাদের ঋণের বোঝা বেড়ে যায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews