1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
ইয়াও মিং: যাকে না চিনেও চিনি আমরা
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:০৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
রাজশাহীতে মিথ্যা চাঁদাবাজির অভিযোগ, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির নিন্ম আদালতে আত্মসমর্পণ জামিন নামঞ্জুর জেল হাজতে প্রেরন ফুলবাড়িতে যথাযথ মর্যাদায় সশস্ত্রবাহিনী দিবস উদযাপিত বাসে উঠাকে কেন্দ্র করে ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ ছাত্রদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র সাইন্সল্যাব এলাকা আইজিপি হিসেবে নিয়োগ পেলেন বাহারুল আলম পুঠিয়ায় সাথী ক্লিনিককে ১০ হাজার জরিমানা, সাংবাদিকের হুমকি নড়াইলে মদ্যপানে ১স্কুল ছাত্রীর মৃত্যু,আরও ১ জন হাসপাতালে ভর্তি রাজশাহীতে গোপনে মৃত ব্যাক্তির জমি বিক্রয়ের অভিযোগ নিয়োগে বৈধতা না থাকলেও,জাহিনুর বেগমের দাবী তিনি প্রধান শিক্ষক  তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে সড়ক ও রেলপথ অবরুদ্ধ করে রেখেছেন ছাত্ররা

ইয়াও মিং: যাকে না চিনেও চিনি আমরা

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২১, ১২.৪৪ এএম
  • ২৬৭ বার পঠিত

হাবিবুল্লাহ পেকুয়া প্রতিনিধি
ইয়াও মিং। একজন সফল চাইনিজ অ্যাথলেট। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান মিং বিখ্যাত তার উচ্চতার কারণে! ৭ ফিট ৬ ইঞ্চি উচ্চতার মিংয়ের রক্তেই রয়েছে বাস্কেটবল খেলা। বাবা মা দুজনই পেশাদার বাস্কেটবলার ছিলেন। মজার ফ্যাক্ট, অস্বাভাবিক উচ্চতাও তার জিনগত! বাবার হাইট ৬ ফিট ৭, মায়ের ৬ ফিট ৩!

২০০২ সালে এনবিএতে (ন্যাশনাল বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন) ‘হাউস্টন রকেটের’ হয়ে অভিষিক্ত হন। ইয়াও যুক্তরাষ্ট্রের বাইরের একমাত্র খেলোয়াড় যিনি পাঁঁচবার এনবিএর অলস্টার টিমে স্থান পেয়েছেন। চাইনিজ বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন (সিবিএ) তাকে তাদের হল অব ফেমেও জায়গা দিয়েছে। ইয়াও এনবিএর ইতিহাসের তারসময়ের সবচে লম্বা এবং চতুর্থ সর্বোচ্চ উচ্চতার খেলোয়াড় হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে। আয় এবং জনপ্রিয়তায় টানা ছয়বার ঠাঁই মিলেছে ফোর্বস ম্যাগাজিনের চাইনিজ সেলিব্রেটির ছোট্ট তালিকায়।

তার অবসর ঘোষণায় চীনা সোশ্যাল সাইটে আসা প্রায় দেড় মিলিয়ন মন্তব্যই প্রমাণ করে তার আবেদন ও জনপ্রিয়তা।

বাস্কেটবল অঙ্গনে ইয়াও মিং এক সুপরিচিত নাম হলেও আমাদের দেশে তিনি অচেনা। বাংলাদেশে বাস্কেটবল তেমন জনপ্রিয় নয় বলে তাঁকে না চেনাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু অবাক করা ব্যাপার, আমরা সকলেই তাঁকে চিনি। ২০১০ সালে এক ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তার এক সাংবাদিক বন্ধু’র তোলা ছবি যা পরবর্তীতে একজন চাইনিজ কার্টুনিস্টের ছোঁয়ায় পায় ভিন্নরূপ। ওই ছবিটি ফেসবুকে গিয়ে ভাইরাল হতে সময় নেয়নি! আমাদের কাছে হাসির খোরাক হলেও ইয়াও মিং আপন আলোয় উদ্ভাসিত নক্ষত্র যার রয়েছে যশ, খ্যাতি, প্রতিপত্তি এবং সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ, মানবিক গুণ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews