1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
উপবৃত্তির ১৪ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন কেরানীগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা অফিসার
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৫৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
ক্যাব প্রস্তাবিত জ্বালানি রূপান্তর নীতি প্রনয়ন,বিদ্যুৎ ও জ্বালানিখাত সংস্কারের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় বাস চাপায় প্রাণ গেল ২ মোটরসাইকেল আরোহীর রাজশাহীতে মিথ্যা চাঁদাবাজির অভিযোগ, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির নিন্ম আদালতে আত্মসমর্পণ জামিন নামঞ্জুর জেল হাজতে প্রেরন ফুলবাড়িতে যথাযথ মর্যাদায় সশস্ত্রবাহিনী দিবস উদযাপিত বাসে উঠাকে কেন্দ্র করে ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ ছাত্রদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র সাইন্সল্যাব এলাকা আইজিপি হিসেবে নিয়োগ পেলেন বাহারুল আলম পুঠিয়ায় সাথী ক্লিনিককে ১০ হাজার জরিমানা, সাংবাদিকের হুমকি নড়াইলে মদ্যপানে ১স্কুল ছাত্রীর মৃত্যু,আরও ১ জন হাসপাতালে ভর্তি রাজশাহীতে গোপনে মৃত ব্যাক্তির জমি বিক্রয়ের অভিযোগ

উপবৃত্তির ১৪ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন কেরানীগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা অফিসার

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৫ জুলাই, ২০২০, ৯.৫৭ পিএম
  • ২২৩ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিনিধি: বিতরণ না করে শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির প্রায় ১৪ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন কেরানীগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা অফিসার মাজেদা সুলতানা। অভিভাবকদের আবেদনের প্রেক্ষিতে ইতিমধ্যে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাতের তদন্ত শুরু করেছে প্রাথমিক শিক্ষা, ঢাকা বিভাগীয় উপপরিচালকের কার্যালয়। তদন্তের অংশ হিসেবে কেরানীগঞ্জ উপজেলার বিগত ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের উপবৃত্তি বিতরণ সংক্রান্ত যাবতীয় কাগজপত্রসহ ব্যাংকের হিসাব বিবরণী ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে দাখিলের জন্য উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

গত ৯ জুলাই প্রাথমিক শিক্ষা, ঢাকা বিভাগীয় উপপরিচালক মো: ইফতেখার হোসেন ভুইয়া স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ নির্দেশ দেয়া হয়।

‘ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জ উপজেলার জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা অফিসার জনাব মাজেদা সুলতানার ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে উপবৃত্তির প্রায় ১৪ লাখ টাকা আত্মসাত প্রসঙ্গে’ লেখা ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘উপর্যুক্ত বিষয় ও সূত্রের পরিপ্রেক্ষিতে জানানো যাচ্ছে যে, ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জ উপজেলার শিক্ষা অফিসার জনাব মাজেদা সুলতানার ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে উপবৃত্তির প্রায় ১৪ লাখ টাকা আত্মসাত করার অভিযোগ অত্র দপ্তরে পাওয়া গেছে এবং এ ব্যাপারে তাকে সহযোগিতা করেছেন জনাব ফকরুল আলম,উচ্চমান সহকারী। অভিভাবকবৃন্দ উক্ত ঘটনা তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থাগ্রহণের জন্য আবেদন করেছেন। উপবৃত্তির টাকা রূপালী ব্যাংকের শিওর ক্যাশের মাধ্যমে মোবাইলে (অনলাইনে) শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের বিতরণ করার কথা। কিন্তু ক্রমাগত ছুটির কারণে মোবাইলে ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের নিকট উপবৃত্তির টাকা (অফলাইনে) বিতরণের জন্য একসঙ্গে প্রায় ১৪ লাখ টাকা নগদ উপজেলা শিক্ষা অফিসার , কেরানীগঞ্জ ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা করেন। এরপর তিনি জনাব ফকরুল আলম, উচ্চমান সহকারী এর মাধ্যমে বিভিন্ন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের ডেকে পেছনের তারিখ দিয়ে কাগজে সই নিয়ে টাকা উত্তোলন করে নিজ অ্যাকাউন্টে জমা করেন।২০১৮-১৯ অর্থ বছরে শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা (অফলাইনে) একসঙ্গে প্রায় ১৪ লাখ টাকা ডিসেম্বর ২০১৯ মাসে পাওয়ার পরেও অদ্যবদি বিতরণ করেননি। কিন্তু অন্যান্য উপজেলা জানুয়ারি ২০২০ এর মধ্যে বিতরণ করেছেন।’

‘এমতাবস্থায় ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জ উপজেলার বিগত ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের উপবৃত্তি বিতরণ সংক্রান্ত যাবতীয় কাগজপত্রসহ ব্যাংকের হিসাব বিবরণী আগামীকাল ১৫.০৭.২০২০ তারিখ ০২.০০ টার মধ্যে অত্র দপ্তরে আবশ্যিকভাবে দাখিলের জন্য অনুরোধ করা হলো।’

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও ঢাকা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকেও এই চিঠির অনুলিপি পাঠানো হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews