1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
একজন অভিভাবক ও ক্ষুধার্ত শিশুরা
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:০৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
রাজশাহীতে মিথ্যা চাঁদাবাজির অভিযোগ, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির নিন্ম আদালতে আত্মসমর্পণ জামিন নামঞ্জুর জেল হাজতে প্রেরন ফুলবাড়িতে যথাযথ মর্যাদায় সশস্ত্রবাহিনী দিবস উদযাপিত বাসে উঠাকে কেন্দ্র করে ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ ছাত্রদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র সাইন্সল্যাব এলাকা আইজিপি হিসেবে নিয়োগ পেলেন বাহারুল আলম পুঠিয়ায় সাথী ক্লিনিককে ১০ হাজার জরিমানা, সাংবাদিকের হুমকি নড়াইলে মদ্যপানে ১স্কুল ছাত্রীর মৃত্যু,আরও ১ জন হাসপাতালে ভর্তি রাজশাহীতে গোপনে মৃত ব্যাক্তির জমি বিক্রয়ের অভিযোগ নিয়োগে বৈধতা না থাকলেও,জাহিনুর বেগমের দাবী তিনি প্রধান শিক্ষক  তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে সড়ক ও রেলপথ অবরুদ্ধ করে রেখেছেন ছাত্ররা

একজন অভিভাবক ও ক্ষুধার্ত শিশুরা

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬.৫৯ এএম
  • ৩২৩ বার পঠিত

হাবিবুর রহমান,শাহরাস্তি(চাঁদপুর)প্রতিনিধিঃ
ছবির এই দৃশ্যটি চাঁদপুর জেলা পরিষদ প্রাঙ্গনের। এটি কোন মেজবানি কিংবা কোন অসহায় ব্যক্তিদের খাবারের আয়োজনের দৃশ্য নয়।

২৮ ডিসেম্বর মঙ্গলবার সকালে চাঁদপুর জেলা পরিষদের আয়োজনে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং মুজিব বর্ষ উপলক্ষে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান চাঁদপুর জেলার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। ওই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ। একই সাথে বিভিন্ন স্তরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা দেয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিলো।
আয়োজিত অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনার পাশাপাশি দুপুরের খাবারেরও আয়োজন করেন জেলা পরিষদ কর্তৃপক্ষ।

অনুষ্ঠান শেষে যখন সকল আমন্ত্রিত অতিথিরা এক এক করে বিদায় নেন। তখনো জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ওসমান গনি পাটোয়ারী দুপুরের খাবার খায়নি বলে জানা গেছে। সব অতিথিদের বিদায় দিয়ে এই অভিভাবক যখন দেখতে পান খাবারের আয়োজন স্থলে বেশকিছু অসহায় এবং স্থানীয় কিছু শিশুরা সেখানে দাঁড়িয়ে আছে। তখন তিনি তার নিজ দায়িত্বে সেখানে বসে থেকে উপস্থিত প্রত্যেকেটি শিশুর মাঝে খাবার পরিবেশন করতে দেখা যায়।

সবচেয়ে অবাক করার বিষয় হলো তিনি তখন জানান, এসব শিশুরা খাবারের পরেই তিনি সবার শেষে দুপুরের খাবার খাবেন। তার এই আন্তরিকতায় এবং মন-মানসিকতায় একদিকে যেমন ভুখা শিশুদের মনের প্রশান্তির সৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে প্রশান্তি পেয়েছেন উপস্থিত ব্যক্তিরাও। যার সাদা মনের আন্তরিকতা দেখে দাগ কেটেছে অনেকের মনে। অনেককে বলতে শোনা গেছে সত্যিই তিনিই একজন যোগ্য অভিভাবক। এমন ভালো মন-মানসিকতারই একজন অভিভাবক বার বার প্রয়োজন চাঁদপুর জেলা পরিষদে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews