1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
করোনার খবর লুকিয়ে ছিল চীন : বিস্ফোরক অভিযোগ পালিয়ে আসা গবেষকের
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:২৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
ক্যাব প্রস্তাবিত জ্বালানি রূপান্তর নীতি প্রনয়ন,বিদ্যুৎ ও জ্বালানিখাত সংস্কারের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় বাস চাপায় প্রাণ গেল ২ মোটরসাইকেল আরোহীর রাজশাহীতে মিথ্যা চাঁদাবাজির অভিযোগ, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির নিন্ম আদালতে আত্মসমর্পণ জামিন নামঞ্জুর জেল হাজতে প্রেরন ফুলবাড়িতে যথাযথ মর্যাদায় সশস্ত্রবাহিনী দিবস উদযাপিত বাসে উঠাকে কেন্দ্র করে ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ ছাত্রদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র সাইন্সল্যাব এলাকা আইজিপি হিসেবে নিয়োগ পেলেন বাহারুল আলম পুঠিয়ায় সাথী ক্লিনিককে ১০ হাজার জরিমানা, সাংবাদিকের হুমকি নড়াইলে মদ্যপানে ১স্কুল ছাত্রীর মৃত্যু,আরও ১ জন হাসপাতালে ভর্তি রাজশাহীতে গোপনে মৃত ব্যাক্তির জমি বিক্রয়ের অভিযোগ

করোনার খবর লুকিয়ে ছিল চীন : বিস্ফোরক অভিযোগ পালিয়ে আসা গবেষকের

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১২ জুলাই, ২০২০, ৯.৩১ এএম
  • ২১৫ বার পঠিত

ডেস্ক: এক কাপড়ে পালিয়ে আসা। হংকংয়ের বিজ্ঞানী ড. লি মেং ইয়াং ২৮ এপ্রিলে যেভাবে রাতারাতি চীন থেকে আমেরিকা পালিয়ে এসেছিলেন, তাকে এই ভাবেই ব্যখ্যা করা যায়। শুধু পাসপোর্ট আর টাকার ব্যাগ ছাড়া কিছুই নিয়ে আসতে পারেননি এই ভাইরাস বিশেষজ্ঞ। কারণ তিনি জানতেন, ঘুণাক্ষরেও কেউ টের পেলে তাকে জেলে ভরা হবে। এমনকী গায়েব করাও হতে পারে।

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজের সামনে এতদিনে মুখ খুলে এমনই সব বিস্ফোরক দাবি জানাচ্ছেন লি মেং ইয়াং। লি বলছেন, ডিসেম্বর নয়, করোনার কথা অনেক আগে থেকেই জানত চীন। তার আরো অভিযোগ তার গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা করোনা প্রতিরোধে ভূমিকা নিতে পারত। কিন্তু তাকে পাত্তাই দেয়নি নামজাদা বিশেষজ্ঞরা।

এখনো চীনেই রয়েছেন লি মেং-এর পরিবার। দুঃস্বপ্নের মতো এই সময়ে লি নিজেকে বিশ্বাস করাচ্ছে আর দেখা হবে না কারো সঙ্গে। কারণ তার দৃঢ় ধারণা, চীন সরকার তাকে কঠিন শাস্তি দিতে চায়।

এ দিন একটি গোপন স্থানে লি-এর ইন্টারভিউ নেয় ফক্স নিউজ। সেখানে লি স্পষ্ট বলেন, “আমার অন্যায়, আমি প্রাণ বাঁচাতে আমেরিকায় পালিয়ে এসেছি। এবং সব খুলে বলছি।”

লি-এর দাবি, অনেক আগেই তিনি এই ভাইরাসের বিষয়ে তার প্রতিষ্ঠানের শীর্ষকর্তাকে জানিয়েছিলেন। কিন্তু এর পরেই তার মতো ‘বিদেশিদের’ কাজ বন্ধ করে দেয় চীন। হংকংয়ের বাসিন্দা হয়েও কাজ চালিয়ে যাওয়ার অধিকার ছিল না তার।

চীনের পরিস্থিতি সম্পর্কে বিধ্বংসী তথ্য দিচ্ছেন লি। তার কথায়, “বহু রোগীই ঠিক মতো চিকিৎসা পরিষেবা পাচ্ছিল না। আমাদের চুপ করিয়ে রাখা হতো। মাস্ক পরে থাকতে হত শুধু।”

লি-এর আরো অভিযোগ, এই গোটা ঘটনাই জানতেন হু-এর অনুমোদিত গবেষণাগারের প্রধান প্রফেসর মালিক পেইরিস। পেইরিস এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews