1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
কুড়িগ্রামে নির্মাণ হলো ভাসমান বাঁশের সাঁকো
শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৩৩ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
দেশনায়ক তারেক রহমানের দিক নির্দেশনায় সন্ত্রাস নৈরাজ্য ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে নড়াইল ডিবি কর্তৃক ৫০০(পাঁচশত) গ্রাম গাঁজাসহ ০১জন গ্রেফতার নড়াইল মুক্ত দিবস,শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও ১৬ ডিসেম্বর পালনের প্রস্তুতি সভা নোয়াখালীতে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে  শহিদদের স্মরণে স্মরণসভা  সাবেক এমপি রশীদুজ্জামানের ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করছেন করেছেন আদালত শহীদ আবু সায়েদের সনদ তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা সাভারে পাওনা টাকার জন্য বন্ধুকে ছুরিকাঘাতে হত্যামামলার আসামী রনি গ্রেপ্তার কাশিমপুরে জমি বিরোধ ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন কেশবপুরে সেই অবৈধ ইটভাটা রোমান ব্রিকসটি ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিয়েছে প্রশাসন নবাবগঞ্জে শ্রমীকলীগ নেতার বিরুদ্ধে সরকারি খালের মাটি লুটের অভিযোগ

কুড়িগ্রামে নির্মাণ হলো ভাসমান বাঁশের সাঁকো

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ২.৫৬ পিএম
  • ২৪৯ বার পঠিত
রেখা মনি,নিজস্ব প্রতিবেদক:
কুড়িগ্রামের ধরলার চর নামা জয়কুমর ও সারডোবের দুই হাজার মানুষের ভোগান্তি দূর করতে নামা জয়কুমর গ্রামের খালে ড্রাম ও বাঁশ দিয়ে তৈরী একটি ভাসমান সাঁকো স্থাপন করেছে গ্রামবাসী।

প্রবাসীদের আর্থিক সহায়তা ছাড়াও গ্রামবাসী বাঁশ ও শ্রম দিয়ে ৫দিনেই তৈরী করে ৫০ ফুট দীর্ঘ সাঁকোটি। রবিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকালে সাঁকোটি উদ্বোধন করেন সাংবাদিক ও লেখক আব্দুল খালেক ফারুক।

জানা গেছে, ধরলা নদী তীরবর্তী নামা জয়কুমার ও সারডোব গ্রামের গ্রামের ৪ শতাধিক পরিবার একটি সেতুর অভাবে যাতায়াতের ভোগান্তিতে পড়েন বছরের প্রায় ৬ মাস।
চর থেকে একতা বাজার হয়ে মূল ভূখন্ডে আসতে একটি খাল পার হতে হয়। মে মাসে যখন বৃষ্টি হয় তখন খালে পানি ওঠে। আস্তে আস্তে নদীর পানি বাড়লে এই খাল দিয়ে প্রবাহিত হয় বন্যার পানি।
 অক্টোবর পর্যন্ত পানি থাকে খালে। ফলে খালের উপর চলাচলকারী জনগন পড়েন ভোগান্তিতে। ছোট খাল বলে নৌকা বা খেয়ার ব্যবস্থাও নেই। তাই গ্রামবাসীরা কয়েকটি বাঁশ সংগ্রহ করে সাঁকো তৈরী করে যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু রেখেছিলেন।
কিন্তু এই সাঁকো দিয়ে নারী ও শিশুরা পার হতে গিয়ে প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হন। জরুরি রোগী পরিবহন ও পণ্য পারাপারে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়। এই অবস্থা নিরসনে নামা জয়কুমর গ্রামের মানুষ অনেক দিন ধরে একটি কংক্রিট বা কাঠের ব্রিজের দাবী জানালেও কর্তৃপক্ষ সায় দেয়নি।
এ অবস্থায় প্রবাসীদের সহায়তায় ড্রাম দিয়ে তৈরী ভাসমান সাঁকো চালু হবার পর গ্রামবাসী আছেন স্বস্তিতে। নামা জয়কুমর গ্রামের বাসিন্দা ইনসাফুল মিয়া জানান, লোকজন পারাপার ছাড়াও চরে উৎপাদিত ধান, ভুট্রা, পাট, আলুসহ ফসল ও অন্যান্য পণ্য পার করতে এখন আর কোন সমস্যা হবে না।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews