1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
চট্টগ্রাম ইপিজেড সড়কে বেহাল দশা, দূর্ভোগে লাখ লাখ মানুষ
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৪২ অপরাহ্ন

চট্টগ্রাম ইপিজেড সড়কে বেহাল দশা, দূর্ভোগে লাখ লাখ মানুষ

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১.৪৩ পিএম
  • ২৯৭ বার পঠিত
সোমেন সরকার
এ বেহাল দশা তৈরি হয়েছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ কাজের কারণে।
লালখান বাজার থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়টির। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। ৩ হাজার ২৫০ কোটি ৮৩ লাখ ৯৪ হাজার টাকা ব্যয় ধরা হয় প্রকল্প বাস্তবায়নে। প্রকল্পের লক্ষ্য চট্টগ্রাম শহরের ভয়াবহ যানজট নিরসন। তবে, এলিভেটেড এক্সপ্রসওয়ে নির্মাণ কাজ শুরুর পরই এই সড়কটি দিয়ে চলাচলকারীদের দুর্ভেগে পড়তে হয়। বৃষ্টি হলে ভাঙা রাস্তায় পানি জমে যায়। ফলে দুর্ঘটনায় আশঙ্কা মাথায় নিয়েই গাড়ি চলাচল করতে হচ্ছে। এছাড়া ভাঙা রাস্তার কারণে যানজটে পড়ে মানুষজনের অতিরিক্ত কর্মঘণ্টা নষ্ট হচ্ছে। আর চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষও (সিডিএ) স্বীকার করছে নির্মাণাধীন ১৬ কিলোমিটার এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ৮ কিলোমিটার সড়কের অবস্থা বেহাল।কস্টে লাখ লাখ শ্রমিক ও সাধারণ মানুষ।
সড়কটির বেহাল অবস্থা নিয়ে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে সড়কটিতে কার্পেটিং করতে পারছি না। নভেম্বর মাসে গিয়ে পুরোপুরি কার্পেটিং এর কাজ শুরু করা হবে। বর্তমানে বড় বড় গর্ত ভরাট করে দিচ্ছি। আমরা একদিকে গর্ত ভরাট করছি, অপরদিকে গাড়ি চলাচলের ফলে আবার হয়ে যাচ্ছে। বৃষ্টির কারণে পুরোপুরি কার্পেটিং করতে পারছি না।’ তিনি আরও বলেন, ‘রাস্তাটির পাশে কোনো ড্রেন নেই। যে কারণে বৃষ্টি হলে পানি জমে থাকে। সিটি করপোরেশন যে ড্রেন করছে সেগুলো অকেজো। আমরা বড় করে ড্রেন নির্মাণ করে দিচ্ছি। যাতে করে পানি জমে না থাকে। ‘১৬ কিলোমিটার ব্যাপী যে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ করা হচ্ছে এরমধ্যে ৮ কিলোমিটারের মতো রাস্তার অবস্থা বেহাল। নভেম্বর শুরু হলে বেহাল রাস্তাটির কার্পেটিং করা হবে।’
বিমানবন্দর সড়কের সল্টগোলা ক্রসিং থেকে পতেঙ্গা সৈকত পর্যন্ত অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ চলায় নগরীর অন্যতম ব্যস্ত এ সড়কে যানজট এখন প্রতিদিনের ঘটনা। সেই সঙ্গে যোগ হয়েছে ভাঙা রাস্তা, কাদা আর ধুলোবালির ভোগান্তি। পানি চলাচলে পর্যাপ্ত নালা না থাকায় বৃষ্টির সময় বিভিন্ন অংশে সড়কের ওপর দিয়ে রীতিমতো জলের ঢেউ বইতে শুরু করে। ফলে সড়কের নেভি হাসপাতাল গেট, বন্দর টিলা, নেভি কলেজ, ইপিজেড, সল্টগোলা ক্রসিংসহ বিভিন্ন অংশে ইতোমধ্যে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।সকাল ৬টা থেকে ৮টা পর্যন্ত ইপিজেড কেন্দ্রিক যানবাহনের চাপ থাকে সর্বোচ্চ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews