সন্ত্রাসবাদী চরফ্যাশনের সন্ত্রাসবাদী এওয়াজপুরের সন্ত্রাসবাদী দুই নং ওয়ার্ডে পাথর ভাঙ্গার অবৈধ রমরমা ব্যবসা। বর্তমান চলমান বিশ্বের প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের এশিয়া মহাদেশীয় বঙ্গউপসাগরী এলাকার এক নিঃসঙ্গ বন্ধুর আলিঙ্গনীয় উত্তরাতে মাটির বরফের মত অবস্থান নিয়ে জেগে ওঠা এক নাতিক্ষুদ্র ভূমি ভোলা জেলা। মানুষে মানুষে ঘটিত ঘটনার আচরনের বিশ্লেষনে দেখা যায় মারিয়ানা দৈত্যের মতো সন্ত্রাসী আচার আচরণ এই ভোলা জেলার মানুষের মধ্যে। তাই ভোলা জেলার মানবকূলের সকল আচরনের স্বীকৃতি দিতে এক কথায় বলা হয় সন্ত্রাসবাদী ভোলা জেলা। তার সন্ত্রাসবাদী সাতটি উপজেলার মধ্যে চরফ্যাশন উপজেলার মানুষের মধ্যে বাড়তি বিশেষন রয়েছে অসভ্যতা। অসভ্যতাবাদী, দূর্নীতিবাদী ও সন্ত্রাসবাদী চরফ্যাশনের দূর্নীতি লুকানোর উদ্যেশ্যে নয়া বিন্যাসে সৃজিত বাইশটি সন্ত্রাসবাদী ইউনিয়নের মধ্যে এওয়াজপুর একটি। এই এওয়াজপুরের নয়টি ওয়ার্ডে পাল্লাদিয়ে বেড়ে ওঠা দূর্নীতির মধ্যে দুই নং ওয়ার্ডে গজিয়েছে দুই নম্বরি ব্যবসার জন্য পাথর ভাঙ্গার মিল। ঢাকা, সিলেট, চট্রগ্রাম, কক্সবাজার, চাঁদপুর, ফেনী সহ বিভিন্ন এলাকার পাথর চুরি করে এনে ঐ মিলে ভাঙচুর করে চৌরাই বাজারে বিক্রি করে দেওয়ার খবর পাওয়া গেছে। মিলটি এওয়াজপুরের দুই নং ওয়ার্ডের বিখ্যাত সন্ত্রাসবাদী দর্জি বাহিনীর দর্জি বাড়ীর পশ্চিম পার্শ্বে স্থাপন করা হয়েছে। স্থানীয় চোর, ডাকাত, ষন্ডা-গুন্ডা, লুইচ্ছা চক্র দিয়ে পরিচালিত করা হয় বলে জানা গেছে। অর্থাৎ চুরি, ডাকাতি, খুন-খারাপি ব্যবসার অতি সহায়ক ব্যবসা হিসেবে ও নামে স্থানীয় লুটতরাজীয় আধিপত্য শক্তির বর্ধিত ক্যাম্পাস গড়ার লক্ষ্যে ঐখানে ঐ পাথর ভাঙ্গার মিল বসানো হয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। গ্রামীন জনপদের তৃনমুলীয় আবাসিক এলাকায় উশৃঙ্খল মেসার্স ছাদিদ ট্রেডার্স নামের ঐ দুষ্কৃতিকারীদের স্থাপিত পাথর ভাঙ্গার মিলের যান্ত্রিক, শ্রমিক মানবকূল সৃষ্ঠ দূষণের অত্যাচারে স্থানীয় উৎপাদনযোগ্য সভ্যতা অঙ্কুরেই বিনষ্ট ও তদ্রূপ হওয়ার পথে। তাই বিজ্ঞজন মনে করে ঐ মিলের সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়ে চোরাই মিলটি ঐ এলাকা থেকে দ্রুত উৎখাত হওয়া প্রয়োজন। পাথর কেনার নামে মিলের সুমন ও ইনচার্জ বাচ্চুর কাছে আসা লোকজন এলাকার বিবাহিত ও অবিবাহিত সুন্দরী যুবতী ও তরুণী খোঁজ করতে শুনা গেছে। বাচ্চুর স্ত্রী নুরনাহার সুমন ও বাচ্চুর দিক নির্দেশনায় মহিলাদেরকে কুপ্রস্তাব প্রদান করে তাদেরকে বিভিন্ন হোটেলে নিয়ে ভাড়া দেওয়ার নারী ঘটিত অনেক কেলেঙ্কারিও ঐ পাথর ভাঙ্গার মিলের দ্বারা ঘটে চলেছে। এই ধরনের ব্যবসা চালিয়ে নেয়ার জন্য স্থানীয় শশীভূষন থানা পুলিশকে নিয়মিত চাদা দিয়ে নারীর দেহ ব্যবসা চলে বলে ব্যবসায়ীরা বলাবলির মাধ্যমে এলাকায় প্রভাব বৃদ্ধি করে চলছে। গ্রামের অবলা, সরলা নারী ও যুবতিদেরকে মিলের স্থানীয় শ্রমিকদের বলপ্রয়োগের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত করে পরপুরুষের সাথে মেলামেশা করতে প্রলুব্দ ও বাধ্য করা হয়ে থাকে। আবার বর্তমান সরকারের আওয়ামী লীগের লোকজনদেরকে অর্থ-সম্পদহীন করার লোকজন তৈরী করছে বলে মিল পর্যবেক্ষকদের নিকট থেকে জানা গেছে। তাই চোরাই, ভূয়া, পটকা ও টাউটদের ঐ পাথর ভাঙ্গার মিলের নাম করে চালু করা সকল ব্যবসা বন্ধ করার জন্য অবৈধ ও বেআইনি শ্রমিক মজুরি ভাতা প্রদানকারী মেসার্স ছাদিদ ট্রেডার্স টি অনতিবিলম্বে উৎখাত করা আবশ্যক।