নিজস্ব প্রতিবেদক
স্বাধীনতার মহান স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. খসরু চৌধুরীর পক্ষ থেকে মাসব্যাপী শোক দিবস পালন করা হয়েছে।
প্রতিবারের মতো এবারও যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে ঢাকা-১৮ আসনের প্রতিটি থানা ও ওয়ার্ডে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল, আলোচনা সভা ও তবারক বিতরণ করে খসরু চৌধুরী প্রতিষ্ঠিত কে সি ফাউন্ডেশন।
কেসি ফাউন্ডেশনের প্রধান সমন্বায়ক শাহআলম জানান, ১ আগস্ট থেকে মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. খসরু চৌধুরীর পক্ষ থেকে শোক দিবস পালনের কার্যক্রম শুরু করা হয়। ঢাকা-১৮ আসনের প্রতিটি থানা ও ওয়ার্ডে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল, আলোচনা সভা ও তবারক বিতরণ করা হয়। এছাড়াও খসরু চৌধুরী কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ ও ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ ও বিভিন্ন থানা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শোক দিবসের অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
শাহ আলম বলেন, ১৫ আগস্ট মঙ্গলবার ঢাকা-১৮ আসনের ৪৮ নম্বর ওয়ার্ড, ১৭ আগস্ট বৃহস্পতিবার বিকালে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৪৩ নম্বর ওয়ার্ড, ১৮ আগস্ট শুক্রবার ১৮ ও ৯৬ নম্বর ওয়ার্ড, ১৯ আগস্ট শনিবার ৪৫ নম্বর ওয়ার্ড, ২০ আগস্ট রবিবার ৪৬ নম্বর ওয়ার্ড, ২২ আগস্ট ১ ও ৫১ নম্বর ওয়ার্ড, ২৩ আগস্ট ৪৯ ও ৫০ নম্বর ওয়ার্ডে বৃহৎ আকারে শোক দিবস উপলক্ষ্যে দোয়া মাহফিল এবং আলোচনা সভা ও তবারক বিতরণ করা হয়। প্রতিটি অনুষ্ঠানে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ মো. খসরু চৌধুরী উপস্থিত থেকে সুন্দর সুশৃঙ্খলভাবে অনুষ্ঠান সম্পন্ন করেন।
এ বিষয়ে কেসি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মো. খসরু চৌধুরী সিআইপি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম না হলে বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হতে পারতো না। আমরা স্বাধীন জাতি হিসেবে আত্মমর্যাদা অর্জন করতে পারতাম না। আজ আমি এদেশের একজন সিআইপি হওয়ার পেছনে সবচেয়ে যার অবদান বেশি তিনি হলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি দেশ স্বাধীন করেছিলেন বলেই আজ আমরা ব্যবসা বাণিজ্য করতে পারছি। তাই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে তার রুহের মাগফেরাত কামনায় মাসব্যাপী দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভার আয়োজন করেছি। এসব অনুষ্ঠানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবসহ ১৫ আগস্টের সকল শহিদের আত্মার মাগফেরাত এবং দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়েছে। এসময় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা এবং জাতির জনকের আরেক কন্যা শেখ রেহানার সুস্থতা এবং দীর্ঘায়ু কামনা করেও বিশেষ মোনাজাত করা হয়েছে।