সোহেল রানা রাজশাহী প্রতিনিধি
গত ৩০ জানুয়ারি হয়ে গেল মুন্ডুমালা পৌর নির্বাচন সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন মুন্ডুমালা পৌরসভা আ”লীগের ১ ডজন নেতা কিন্তু অবশেষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার স্বাক্ষরিত নৌকা প্রতীক পেয়েছিলেন মুন্ডুমালা পৌর আ”লীগের সাধারণ সম্পাদক আমির হোসেন আমিন কিন্তু কি হলো মুন্ডুমালা পৌর আওয়ামী লীগের সংগঠনিক সম্পাদক সাইদুর রহমান বিদ্রোহী প্রার্থী হলেন অবশেষে মাত্র ৬১ ভোটে পরাজয় হল নৌকার।
তবে মুন্ডুমালা পৌরসভার নির্বাচনে নৌকার পক্ষে প্রচারণায় দেখা মেলেনি তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম রাব্বানী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুলাহ-আল মামুনের।
উল্টো স্বতন্ত্র প্রার্থীর বিজয় উল্লাস করেছে তারা।
এমনকি স্বতন্ত্র প্রার্থী সাইদুরের বিজয় উল্লাসে ওয়াকার্স পার্টির শরিফুলের ডান্স ভাইরাল হয়েছে। ওয়াকার্স পার্টির শরিফুল আবার তানোর পৌরসভায় নৌকার পক্ষে নির্বাচনী মাঠে কাজ করছেন,,,?
প্রশ্ন হল তাহলে কি তানোরের রাজনীতি আর মুন্ডুমালার রাজনীতি আলাদা,,,,,,?
তানোর পৌরসভার নৌকা আর মুন্ডুমালা পৌরসভার নৌকা কি আলাদা…..? প্রশ্ন মুন্ডুমালা পৌর আওয়ামী লীগ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীর।
আফসোস করে মুন্ডুমালা পৌর আওয়ামী লীগ সহ অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা বলেন মুন্ডুমালা পৌরসভায় যদি আ”লীগের মনোনীত প্রার্থী আমির হোসেন আমিন তথা নৌকার পক্ষে নির্বাচনী মাঠে আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম রাব্বানী ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুলাহ- আল মামুন কাজ করতেন তাহলে স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে ৬১ ভোটে পরাজয় হতো না।
মুন্ডুমালা পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ডের ভোটার বর্তমান তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম রাব্বানী কিন্তু নিজের কেন্দ্রে..ই নৌকার পরাজয় হয়েছে…প্রশ্ন কেন এই নৌকার পরাজয়,,,,?
উল্লেখ্য মুন্ডুমালা পৌরসভার আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সাইদুর রহমানের ভোটের রেজাল্ট সিট তানোর উপজেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছ থেকে সংগ্রহ করেন ওয়াকার্স পার্টির শরিফুল ইসলাম এবং নৌকার পরাজয় কেন্দ্র করে আনন্দ উল্লাসে মাতোয়ারা হন তিনি। আবার সেই শরিফুল কি করে তানোর পৌরসভায় নৌকার পক্ষে প্রচারণায় অংশগ্রহণ করেন,,,,,?